যে ম্যাচ দেখে অল্প বয়সেই মেসিকে দলে নিয়েছিল বার্সা (ভিডিও)
নিজেকে উচ্চতায় নিতে নিতে কোথায় যাচ্ছেন লিওনেল মেসি, তা হয়তো নিজেও জানেন না। রেকর্ডের পর রেকর্ড যেন তার পায়ে এসে লুটোপুটি খায়। তবে এই মেসির উত্থান একদিনে নয়।
মেসির বয়স তখন ১১। এই কাঁচা বয়সেই যুবদলের হয়ে নিজের উত্থানের ইঙ্গিত দেন মেসি। ছোট্ট ছেলেটির ফুটবল নৈপুণ্যে মুগ্ধ হয় সবাই। কিন্তু সমস্যা হলো, মেসির শরীরে হরমোনের অভাব ধরা পড়ায় শারীরিক বৃদ্ধি ঠিকমতো হবে কি না সেটা নিয়েই ছিল ঘোর সংশয়। আর তখন চিকিত্সা বাবদ প্রতি মাসে মেসির প্রয়োজন ছিল ৯০০ ডলার। ওই সময় আর্জেন্টিনা ছিল চরম অর্থনৈতিক মন্দায়। তা ছাড়া কোনো ক্লাবই মেসির পেছনে এত অর্থ খরচে আগ্রহী ছিল না।
মেসির ফুটবল ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যেতে পারত ওখানেই, কিন্তু হয়নি। ভাগ্যের সহায় এরই মধ্যে মেসি স্পেনের ফুটবল ক্লাব বার্সেলনায় পরীক্ষা দিয়ে শুধু উত্তীর্ণ হন তাই নয় বরং ক্রীড়া পরিচালক কার্লস রেক্সাচের মন জয় করে নেন। সঙ্গে সঙ্গেই তিনি মেসির বাবাকে বলেন বার্সেলোনার সাথে চুক্তি করতে। হাতের কাছে কোনো কাগজ না থাকায় শেষ পর্যন্ত একটি ন্যাপকিনের টুকরায় সই হয় মেসির বাবার সাথে বার্সেলোনার চুক্তির।
এরপর থেকে মেসির দায়ভার পুরোটাই নিয়ে নেয় বার্সেলোনা। চিকিৎসা পেয়ে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে থাকে মেসি। একইসাথে বার্সেলোনার একাডেমি `লা মাসিয়া`তে আরও প্রশিক্ষণ পেয়ে ক্ষুরধার হয়ে উঠতে থাকেন। তার পরের কাহিনি তো সবারই জানা। অনেকের চোখেই তিনি এ সময়ের সেরা ফুটবলার।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক নারী আম্পায়ার
দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক নারী আম্পায়ার সাথিরা জাকির জেসি। গত ১০বিস্তারিত পড়ুন
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৪ : আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের নাম ঘোষণা
এক মাস পরেই শুরু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা। আইসিসির প্রকাশিত তালিকাবিস্তারিত পড়ুন
মুস্তাফিজের আইপিএল খেলার ছুটি বাড়িয়েছে বিসিবি
আইপিএলের চলতি আসরে বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিধিত্ব করছেন কেবল মুস্তাফিজুর রহমান।বিস্তারিত পড়ুন