বুধবার, ডিসেম্বর ৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

শিক্ষকের মগের আঘাতে মুখের গড়ন বদলে গেল ছাত্রীর, অবশেষে ফুটল হাসি

আর কোনোদিন হাসতে পারবে না, এমনটাই ভেবেছিল নারুইদি জোসানথিয়া। থাইল্যান্ডের এই মেয়েটা এক স্কুলছাত্রী। গত বছর স্কুলের এক শিক্ষক তার মাথায় একটা মগ ছুড়ে মারেন। আর ওই আঘাতে তার মুখটা বাঁকা হয়ে যায়। কিন্তু আবারো মুখে হাসি ফুটে উঠেছে তার। শিক্ষা-দীক্ষা ও অন্যান্য ক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে গেলেও থাইল্যান্ডে এখনও অনেক প্রত্যন্ত অঞ্চল রয়েছে যেখানে শিক্ষকদের আচরণ নিষ্ঠুরতার মাত্রা ছাড়ায়। এ ঘটনা যেন তারই উদাহরণ। এমনও অভিযোগ রয়েছে, অনেক স্থানে এমন নিয়ম আছে যে শিক্ষককে প্রশ্ন করা রীতিমতো অপরাধ!

এমনিতেই শিক্ষার্থীদের ওপর শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নিষ্ঠুর আচরণ ভাইরাল হয়ে যায়। চারদিকে সমালোচনার ঝড় ওঠে। নারুইদির ওপর শিক্ষকের এমন হামলা ভাইরাল হয়ে পড়ে সোশাল মিডিয়ায়। সবাই থাইল্যান্ডের প্রশংসিত শিক্ষাব্যবস্থার আড়ালের এই ভয়ংকর অবস্থা নিয়ে আলোচনায় মেতে ওঠেন।

কিন্তু শিক্ষকের এ হামলা তার জন্য অভিশাপ বয়ে আনল। মেয়েটির মুখের ঠোঁট ও থুতনি ডানপাশে বাঁকা হয়ে গেল। সামান্য নিচের দিকে নেমে গেল। থাইল্যান্ডের হতদরিদ্র উত্তর-পূর্বের কোরাল প্রদেশে বাস তার। মুখের এ অবস্থার কারণে সে তার বাম চোখটিও বন্ধ করতে পারে না। নাইরুদির ভাষায়, আয়নায় যখনই নিজের চেহারা দেখতাম, আমি এটা মেনে নিতে পারতাম না।

সে সব সময় বিমানবালা হওয়ার স্বপ্ন দেখত। কিন্তু মুখের এই অস্বাভাবিক অবস্থার কারণে তা আর কোনোদিন সম্ভব হবে ধরে নিল সে। সোশাল মিডিয়ার কল্যাণেই সুস্থতা ফিরে পাওয়ার সুযোগ মিলল তার। চিকিৎসার জন্য ফান্ড গঠন করলে এমন সব মানুষরা যাদের কাউকেই সে চেনে না। আট মা পর খবরচবহুল চিকিৎসা ও প্রতিদিন ব্যায়ামের পর মুখটা ঠিক হলো তার। আয়নায় নিজেকে দেখে হাসিতে উদ্ভাসিত হয় মুখ।

তবে পুরোপুরি হয়তো ঠিক হবে না সে। কারণ, প্যারালাইসিসের লক্ষণ এখনো তার মুখের বাম পাশে দেখা যায়। কিন্তু সে দারুণ খুশি। অনেকটা তো ভালো হয়েছে। অন্তত এখন আমি হাসতে পারি, বলল মেয়েটি।

শিক্ষার্থীদের ওপর শিক্ষক-শিক্ষিকার এমন নিষ্ঠুর আচরণ সাম্প্রতিক বেশ কয়েকটি আলোচিত ঘটনার একটি। এসব ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে শিক্ষব্যবস্থার ওপর। শুধু শিক্ষকই নয়, বড়দের প্রশ্ন করাও যেন নিষিদ্ধ কোনো বিষয়।

গত বছর একটি ভিডিও ফুটেজ ভাইরাল হয়ে পড়ে। সেখানে দেখা যায়, এক ছাত্রী অ্যালার্জির কারণে ডিমের টফু স্যুপ খেতে আপত্তি জানায়। এ কারণে তাকে শিক্ষকের পা ধরতে বাধ্য করা হয়।
সূত্র : এমিরেটস

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও
  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ