শূন্য জীবন : একটি ভালোলাগা কবিতা
শূন্য জীবন
মোঃ সেলিম খাঁন
জোস্নায় ভরা আকাশের নিচে বসে আছি নিজ মনে একা
রাস্তায় হাজারো লোকের আনাগনা চলছে ।
আকাশের দিকে তাকাতেই দেখলাম বেশ কিছু তারা
মনে হলো মা-বাবা আমার পাশে,
যেন লুকিয়ে আছে তারা গুলোর ভিরে!
আমার সাথে লুকোচুরি খেলছে,
হাত ছানি দিয়ে আমাকে তাদের কাছে ডাকছে।
হঠাৎ কে যেন আমায় স্পর্স করল,
সাথে সাথে আমার কল্পনার অনুভূতি ভেঙ্গে চুর্ণ বিচুর্ণ হয়ে গেলো।
হৃদয় ক্ষনে জেগে উঠল মা-বাবা হারানো শূন্য জীবনের গল্প,
আজ মা-বাবাকে ছাড়া আমি একাকার হয়ে গেছি ।
মায়ের আদর, বোনের স্নেহ, বাবার ভালো বাসা ছাড়া,
এ জীবন হয়ে গেছে নিঃস্য একাকার থেমে গেছে চলার গতি
সামনে আর যেতে পারছি না ।
মা আজ তোমায় খুব বেশি মনে পড়ছে,
তোমার স্নেহ মমতা ভালো বাসা আমার মাথায় ছায়া করে রেখেছিল মা ।
আজ তুমি আমার পাশে নেই, বাবাও আমাকে ছেড়ে চলে গেছে,
তোমাদের ছাড়া আমি এক মূহুর্ত্য কাটাতে পারছিনা মা।
যখনি তোমাদের কথা মনে হয়,
বুকের ভিতর দুমরে, মুচরে কলিজা ফেটে রক্ত আসতে চায়।
রাতে যখন ঘুমাতে যাই মনে হয় বাহির থেকে তোমারা ডাকছ,
দরজা খুলে দেখি জোনাকিরা মিট-মিট আলো দিয়ে খেলা করছে,
ঝি-ঝি পোকার শব্দ ভেসে আসছে আমার কানে ;
কিন্তু তোমরা কেউ নেই, সাথে সাথে আমার বুকটা কেঁপে উঠে মা,
মনে হয় এই পৃথীবিতে আমি একজনি মাত্র আছি।
আজ তোমাদের কথা খুব বেশি মনে পড়ছে মা, খুব বেশি মনে পড়ছে
তোমাদের ছাড়া আজ আমার এ জীবন শূন্য একাকার হয়ে গেছে মা,
আমার শূন্য জীবনে ভালো বাসার পরশ দেওয়ার মতো কেউ নেই মা আর কেউ নেই।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
আহা চিকুনগুনিয়া !
ঈদের দিন ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে মেঝেতে পা দিয়ে আমিবিস্তারিত পড়ুন
‘দৃষ্টিশক্তি থাকা, কিন্তু জীবনে লক্ষ্য না থাকা অন্ধত্বের চেয়েও খারাপ’
চক্ষু, কর্ন, জিহবা, নাসিকা, ত্বক – মানুষের এই পাঁচটি ইন্দ্রিয়েরবিস্তারিত পড়ুন
ধর্ষিতা মেয়েটির গল্প
পারিনি সেদিন নিজেকে শোষকদের হাত থেকে রক্ষা করতে, পারিনি সেদিনবিস্তারিত পড়ুন