বুধবার, নভেম্বর ৫, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

শেষবারের মত আব্বুকে দেখতে যাচ্ছি : কাসেম কন্যা

মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীকে আজ শেষ বারের মত গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে দেখতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন তার মেয়ে সুমাইয়া রাবেয়া। কিছুক্ষণ আগে নিজের ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে এ কথা জানান কাসেম কন্যা।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির ফাঁসি কার্যকরের আগে স্বজনদের সঙ্গে শেষ দেখা করার সুযোগ দেয়া হয়। মীর কাসেম আলী রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন না-এটা নিশ্চিত হওয়ার পর তার দণ্ড কার্যকরের আনুষ্ঠানিকতা এখন সময়ের অপেক্ষা।

তবে এই দণ্ড কখন কার্যকর হবে, সে বিষয়ে কারা কর্তৃপক্ষ বা সরকার নিশ্চিত করে কিছু বলছে না। তবে মীর কাসেম যেখানে বন্দি সেই কাশিমপুর কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে এই মানবতাবিরোধী অপরাধীর স্বজনদেরকে বিকালে কারাগারে আসতে বলা হয়েছে।

বেলা ১১টা ১৭ মিনিটে নিজের ফেসবুক ওয়ালে এ বিষয়ে একটি স্ট্যাটাস আপলোড করেন মীর কাসেমের মেয়ে সুমাইয়া রাবেয়া। তিনি লিখেন, ‘আজকে আবার আব্বুকে দেখতে যাচ্ছি। শেষবারের মত। কাল আব্বু থাকবেনা এ নিয়ে আমরা দুঃখিত নই। শাহাদাতের মর্যাদা কজনের ভাগ্যে জোটে? এ মৃত্যুর জন্যই তো সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন।’

মীর কাসেম আলীর স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুনও জানিয়েছেন, ‘আমাদেরকে বিকাল সাড়ে তিনটার মধ্যে যেতে বলা হয়েছে।’

গত মঙ্গলবার মীর কাসেমের মৃত্যুদণ্ড পুনর্বিবেচনা করে করা আবেদন নাকচ করেছে আপিল বিভাগ। এরপর বুধবার তার নয় জন স্বজন কাশিমপুর কারাগারে জামায়াত নেতার সঙ্গে দেখা করেন। সেদিনই কাসেমপত্নী জানিয়েছিলেন, এই দেখাই শেষ দেখা নয়।

রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত দুই দিন ঝুলিয়ে রাখার পর শুক্রবার জামায়াত নেতা জানান, তিনি কোনো আবেদন করবেন না। পরদিন সকালে কাসেমের পরিবারকে এই যুদ্ধাপরাধীকে শেষবারের মতো দেখতে কারাগারে যাওয়ার কথা বলে কাশিমপুর কারা কর্তৃপক্ষ।

একাত্তরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর দোসর মীর কাসেম আলী চট্টগ্রাম অঞ্চলে নৃশংসতার জন্য পরিচিত ছিলেন বাঙালি খান নামে। খান সেনারা যেভাবে অত্যাচার করতো, মীর কাসেমের মতোভাবও একই রকম ছিল বলে এই নাম দেয়া হয়েছিল তখন। তবে কাসেম কন্যা লিখেছেন, ‘আমার আব্বু নরম মনের মানুষ। প্রতিবার বক্তব্য দিতে উঠলে কেঁদে ফেলতেন। এটা সবাই জানেন। এর আগে যখন দেখা করতে গিয়েছিলাম তখন আব্বুর চেহারায় বিন্দুমাত্র বিচলতা দেখিনি, বরং সবার সাথে হাসি খুশি ছিলেন।’

কাসেম কন্যা সুমাইয়া রাবেয়া ইসলামী ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক শিক্ষক। এর পাশাপাশি তিনি মালয়েশিয়ার মার্সি মিশনের স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

‘সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ মোকাবিলায় প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ‘সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ মোকাবিলার জন্যবিস্তারিত পড়ুন

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের

জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

  • যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় দুই শিশু নিহত, আহত ১৭
  • গাজায় অনাহারে ২ শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু
  • যুক্তরাষ্ট্রে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী ও সংবাদকর্মীদের ভিসার মেয়াদ
  • সিগারেটের আগুন থেকে দাবানল, সাইপ্রাসের ১০০ বর্গকিলোমিটার বনাঞ্চল পুড়ে ছাই
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত