বুধবার, অক্টোবর ২, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

সালমান হত্যাকাণ্ড: কোথায় সেই ৩ লাখ টাকা?

বিশ্বনাথে চাঞ্চল্যকর সালমান হত্যার অন্যতম মোটিভ সেই তিন লক্ষ টাকার কোনো হদিস মিলছে না। সালমার হত্যার আগের দিন আত্মসাতের উদ্দেশ্য অন্যের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে তাকে দিয়ে ওই টাকা উঠানো হয়।

বিষয়টি প্রকাশ হওয়ার পরদিন সকালেই পাওয়া যায় সালমানের লাশ। এখন এলাকাবাসীর মনে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে তাহলে কি টাকা আত্মসাতের সাক্ষী মুছে ফেলতে সালমান খুন? ওই দিন কারা সালমানকে ব্যবহার করে উঠিয়ে নিয়েছিল টাকা তা এখন খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

পুলিশ ও ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা সদরের মাদানিয়া মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা শিব্বিরের সৎ ভাই ফখরুল ইসলাম যুক্তরাজ্য থেকে গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর ব্রাক ব্যাংক বিশ্বনাথ শাখার তার নিজ অ্যাকাউন্টে ৫ লক্ষ টাকা জমা করেন। জমা হওয়ার তিন ঘন্টার মধ্যেই ৩ লক্ষ্য টাকার চেক নিয়ে ব্যাংকে হাজির হয় ওই মাদরাসার ছাত্র সালমান (১৭)। অ্যাকাউন্ট হোল্ডার নিজে এই চেক দিয়েছেন কিনা তা নিশ্চিত করতে ব্যাংক থেকে ফোন করা হয় অ্যাকাউন্ট ফরমে দেয়া মোবাইল নম্বরে। তখন ওই নম্বর দেশে ব্যবহার করছিল অন্য কেউ। অপর প্রান্ত থেকে ফখরুল সেজে টাকা দিয়ে দিতে বলা হয়। ব্যাংক টাকা তুলে দেয় সালমানের হাতে।

এদিকে যুক্তরাজ্য থেকে টাকা জমার খরব নিতে গিয়ে ফখরুল জানতে পারেন কে বা কারা তার অব্যবহৃত একটি চেক ব্যবহার করে তিন লক্ষ টাকা নিয়ে গেছে। খবর পেয়ে ফখরুলের হয়ে এ বিষয়ে জানতে ব্যাংকে যান মাওলানা শিব্বির। তাকে টাকা উত্তোলনকারীর বিষয়ে ধারণা দেয় ব্যাংক। টাকা উত্তোলনকারী সনাক্ত করতে পরের দিন তাকে সিসি ক্যামেরার ফুটেজও দেখানোর কথা ছিলো। ব্যাংক ফুটেজ প্রকাশ করার আগেই ওই রাতে খুন হয় সালমান। লাশ পাওয়া যায় সালমানের সহপাঠী ফখরুলের ছোট ভাই নাঈমের বাসার সামনে। ঘরে পাওয়া তার ব্যবহৃত জুতা। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে যে পোশাক পরণে দেখা গেছে সালমানের লাশ উদ্ধারের সময় সে পোশাকই শরীরে ছিল তার।

এ বিষয়ে কথা হলে বিশ্বনাথ পুলিশ স্টেশনের অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মাসুদুর রহমান বলেন, ব্যাংক থেকে টাকা সালমানই গ্রহণ করে। তদন্ত অব্যাহত আছে, আর কে বা কারা জড়িত সময়েই তা প্রকাশ করা হবে।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর রাতে খনু হন মাদানীয়া মাদ্রাসার ফজিলত প্রথম বর্ষের ছাত্র সালমান আহমদ। এ ঘটনায় মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা শিব্বির আহমদ, তার বোন জামাই মাওলানা বশির আহমদ, স্থানীয় রুবেল (২৫) ও রাহাত (২০) জেল হাজতে রয়েছেন। পুলিশ প্রথমে নাঈমকে গ্রেফতার করে। বর্তমানে সে জামিনে রয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন

নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়নগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এলাকায় কোটা আন্দোলনকারী সংগঠকবিস্তারিত পড়ুন

কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী

কুড়িগ্রামে টানা ৬ দিন বন্যায়  ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে।  মানুষজনবিস্তারিত পড়ুন

সিলেটে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত

দ্বিতীয় দফার বন্যায় সিলেট অঞ্চলে সাত লক্ষাধিক মানুষ এখনও পানিবন্দি।বিস্তারিত পড়ুন

  • চালু হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্ত হাট
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • সিলেটে ৯ ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
  • সকাল থেকে ঢাকায় বৃষ্টি
  • রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর আত্মহত্যা
  • ছুটি শেষে কর্মচঞ্চল আখাউড়া স্থলবন্দর
  • নোয়াখালীতে অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগ
  • নান্দাইলে চাচাতো ভাইয়ের হাতে চাচাতো ভাই খুন
  • সিলেট বিভাগের বন্যা ভয়ঙ্কর রুপ নিচ্ছে
  • সবুজবাগে পরিবেশমন্ত্রীর সেলাই মেশিন বিতরণ
  • ঈদযাত্রায় মহাসড়কে  চলছে ধীরগতিতে গাড়ি
  • হরিজনদের উচ্ছেদ ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলার প্রতিবাদ