সীতাকুন্ড চন্দ্রনাথধাম পরিচালনা ধংসের মুখে
সীতাকুন্ড প্রতিনিধি: গত শীবচর্তুদশী মেলায় উপছে পড়া ভিড় ছিল সীতাকুন্ড চন্দ্রনাথধামে।লাখো মানুষের ঢল নামে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে। সকালে দিকে ভক্তের ঢল কম থাকলেও সন্ধার পর থেকে নামে দর্শনার্থীদের ঢল।বাংলাদেশ ও ভারত থেকে আসা প্রতিটি ভক্ত দূর্ভোগে ভুগেছেন।ভক্তরা অভিযোগ করেন যে এবারের মত খারপ ব্যবস্থাপনা আর তারা দেখে নাই।তারা আরো বলেন উপরে উঠতে গিয়ে তারা বিপাকে পড়ে যায়।পথে কোন আলোর ব্যবস্থা ছিলো না,ছিলো না কোন নিরাপর্তার ব্যববস্থা,কোন সংগঠনের সদস্যরা ও ছিলো না।তাদের অভিযোগ স্রাইন কমিটি কি মাত্র ২ টি দিনের জন্য একটি জেনেরেটরের ব্যববস্থা কি করতে পারতো না?
মন্দিরে উঠে মন্দিরের ভিতরের ঢুকতে গিয়ে পড়ে আরো বিপাকে।তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলে মন্দিরে ঢুকতে গিয়ে নেই কোন ডিসিপ্লিন, নেই কোন ব্যবস্থাপনা।ভেতরে পুরহিতরা পূজার চেয়ে প্রনামী হাতিয়ে নেয়ার কাজে ব্যস্ত। ঐদিকে ভক্তরা প্রনাম করে পুরহিতের হাত থেকে একটা বেলপাতা ও একটু চরনামৃত নেয়ার আশায় বসে থাকে এ ফলে দেখা দে ভক্তের ভিড়।চন্দ্রনাথ ধামে সেই একই অবস্থা পুরহিতদের।মন্দির দর্শনের পর নিচে নামতে গিয়ে আরো বিপাকে পড়ে,ভক্তরা জানাই এমন খাড়া পথ তাতে একদিকে নেই কোন আলোক সজ্বা তার মধ্যে নেই কিছু ধরে রেখে যে খুব সর্তাক ভাবে নিচে নামবে তারও নেই কোন ব্যবস্থা। পথে পথে ব্রিজ গুলোর অবস্থা খুবই খারাপ।একটু অসর্তকতা হলে হারাতে পারে হাজারো প্রান।
তাই সকলের দাবী ইতি মধ্যে তা ঠিক করে সঠিক ভাবে পরিচালনা করা। তা না হলে কয়েক বছরের মধ্যে দর্শনার্থীদের আগমন কমে যাবে বলে আসা করেন বাংলাদেশের বৃহৎ সংগঠন কৃষ্ণ সারথী ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা শ্রীমান শুভ দে।তাই সীতাকুন্ড মেলা কমিটি আরো শক্ত ও কঠোর ভাবে এর পরিচালনা করার আহবান জানিয়েছেন।প্রয়োজনে প্রতি বছর কৃষ্ণ সারথী ফোরাম থেকে ২০০ সদস্য নিয়োগ করা হবে বলে জানান সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
চট্টগ্রামে চিনির গুদামে আগুন- ১৭ ঘণ্টা পরও পুরোপুরি নেভেনি
গতকাল (৪ মার্চ) বিকালে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার ঈসানগর এলাকায় অবস্থিতবিস্তারিত পড়ুন
পাল্টাপাল্টি অবস্থানে ছাত্রলীগ চবিতে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষক আমীর উদ্দিনকে অপসারণ ও লাঞ্ছনার বিষয়েবিস্তারিত পড়ুন
ঋণের বোঝা নিয়ে দম্পতির ‘আত্মহত্যা’
মন্দিরের পাশেই কুঁড়েঘরে থাকতেন পুরোহিত স্বপন দে ও তাঁর স্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন