সুযোগটাকে কাজে লাগাতে চাই : ইমরুল
ওয়ানডেতে সর্বশেষ ম্যাচ খেলেছিলেন গত মার্চে অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপে। প্রায় সাত মাস পর দলে আবার সুযোগ দারুণ খুশি ইমরুল কায়েস। এটিকে বড় সুযোগ বলছেন তিনি। আর তা ভালোভাবে কাজে লাগাতে চান এই বাঁ-হাতি ওপেনার।
পাঁজরে চোট পেয়ে আরেক বাঁ-হাতি ওপেনার সৌম্য সরকার দলের বাইরে চলে যাওয়ায় মূলত আবার ওয়ানডের দলে সুযোগ পান ইমরুল। তা ছাড়া বৃহস্পতিবার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে ৫৬ রানের দারুণ একটি ইনিংস খেলে নির্বাচকদের দৃষ্টি কাড়েন তিনি।
ফতুল্লার খানসাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে প্রস্তুতি ম্যাচ শেষে ইমরুল বলেন, ‘বিশ্বকাপের পর থেকে আমি ওয়ানডে দলের বাইরে। জাতীয় লিগ থেকে শুরু করে ঘরোয়া আসরগুলোতে টাচে ছিলাম বলেই হয়তো আমার এই সুযোগ এসেছে। নির্বাচকদের ধন্যবাদ, তাঁরা আমরা প্রতি অস্থা রাখায়। আমার এই সুযোগটাকে কাজে লাগাতে চাই।’
প্রস্তুতি ম্যাচে ওপেনিং জুটিতে ইমরুল ও এনামুল হক বিজয় দুজনেই অর্ধশতক করেন। প্রস্তুতি ম্যাচে ভালো করে জাতীয় দলে জায়গা করে নেওয়ার জন্য দুজনের মধ্যে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আসলে এমন কোনো চিন্তা বা প্রতিদ্বন্দ্বিতার কথা আমি ভাবিনি। আমার মধ্যে সবসময়ই চেষ্টা থাকে নিজের খেলাটা খেলার। আমি সেটা নিয়েই ভাবি।’
২০০৮ সালে চট্টগ্রামে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে অভিষেক হয়েছিল ইমরুলের। ৫৬টি ম্যাচ খেলে একটি শতক ও দশটি অর্ধশতকের সহায্যে এক হাজার ৩৯৯ রান করেন তিনি। টেস্ট দলে নিয়মিত হলেও ওয়ানডেতে তিনি আসা-যাওয়ার মধ্যেই ছিলেন। তবে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো সর্বশেষ সাতটি ওয়ানডে ম্যাচে তিনি দুই অঙ্কের কোটায় পৌঁছাতে পারেননি। অথচ তাঁর প্রতিই নির্বাচকরা আস্থা রেখেছেন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন