স্যার আমাকে বিছানায় নিয়ে ভিডিও করতো, অতঃপর (ভিডিও)
শিক্ষক মানে গুরুজন ব্যক্তি। শিক্ষকের হাতে তৈরি হয় একজন দেশ প্রেমিক ও আদর্শ মানুষ। কিন্তু শিক্ষক যখন কোন ছাত্রীর সাথে অনৈতিক কাজে লিপ্ত হয় তখন সমাজের শিক্ষক নামের শিক্ষাগুরুর উপর থেকে বিশ্বাস উঠে যায়। বাবা মা অনেক স্বপ্ন নিয়ে একটি সন্তানকে শিক্ষকের হাতে তুলে দেয়। আর এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে ছাত্রীর সরলতার সুযোগ নিয়ে এই সমাজে শিক্ষক নামের নরপশুরা ঘটাচ্ছে নানা অপকর্ম। আর এমননি এক ঘটনা ঘটেছে দিনাজপুর জেলার কাহারুল থানাধীন এক কোচিং সেন্টারে। যমুনা টেলিভিশনের নিয়োমিত আয়োজন ‘ফাঁদ’ অনুষ্ঠানে প্রচারিত ভিডিওটি দেখে আপানাদের সামনে তুলে ধরা হচ্ছে এমন একটি প্রামাণ্য চিত্র।
২০১২ সালে আমি যখন নবম শ্রেণীর ছাত্রী তখন একটা কোচিং সেন্টারে ভর্তি করিয়ে দেয় আমার বাবা। আমার সব বন্ধুরা সেখানে ছিল তাই আমিও ওখানে ভর্তি হলাম। কিছু দিন যাওয়ার পর আমার সাথে আনারুল স্যার বেশি ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করতো। তিনি আমাকে বেশি বেশি সাহায্য করতেন। পরীক্ষার সময় হেল্প করতেন। হঠাৎ করে তিনি একদিন কোচিং শেষ করে থাকতে বলেন। আমি কিছু বুঝে উঠতে পারিনি। স্যার বলেন আমোকে এস,এস, সি পরীক্ষায় গোল্ডেন নিয়ে দিবে আরো নানা ভাবে লোভ দেখাতে থাকেন। সেই থেকে আমি স্যারের সাথে কথা বলার জন্য প্রতিদিন ক্লাস শেষে থাকতাম। কিছু দিন চলার পর আমার খুব কাছের মানুষ হয়ে গেলেন স্যার। চলতে চলতে একদিন রুমের মাঝে নিয়ে গিয়ে আমাকে বিছানায় ফেলে…….এবং ভিডিও করতো..এই ভাবে অনেকবার ভিডিও করেছে….আর এই ভাবে বর্বর কাহিনীর বিবরণ দিতে থাকে নবম শ্রেনীর ছাত্রী পারভীন আক্তার।
চলুন দেখে নেওয়া যাক পারভীনের নিজের মুখে এই বর্বর কাহিনীর কথা।
https://youtu.be/x9V7WFElWrM
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত পঞ্চম দিনে গড়ানোর আগেই তেহরানবাসীদের শহর খালি করারবিস্তারিত পড়ুন