১৩ ঘন্টার ভোট
কয়েক ঘন্টা পর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ৫০টি রাজ্যের প্রায় ১২ কোটি মানুষ ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন তাদের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। ভোটগ্রহণ শুরু হবে স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় এবং শেষ হবে রাত ৮টায়।
আশা করা হচ্ছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও হিলারি ক্লিনটন ভোট দেবেন নিউইয়র্কে। প্রথম ফলাফল ঘোষণা হতে পারে নিউ হ্যাম্পশায়ারে।
নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোটাররা যে ইলেক্টোরাল প্রতিনিধিকে ভোট দেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তাদেরই ভূমিকা থাকে। কোন রাজ্যে আছে বেশি মানুষ, কোনো রাজ্যে কম। তবে প্রতিটি রাজ্যেই থাকেন দু’জন করে সিনেটর। এ দু’সংখ্যার সঙ্গে রাজ্যের জেলাগুলোর সংখ্যা হিসাব করে নির্ধারিত হয় ইলেক্টোরাল প্রতিনিধি বা ইলেক্টর। যে প্রার্থীর পার্টি থেকে ইলেক্টর বেশি নির্বাচিত হবেন তিনিই এগিয়ে থাকবেন নির্বাচনে। আর পার্টি থেকে জয়ী ইলেক্টরের সংখ্যা যদি নির্ধারিত সংখ্যা ছুঁতে পারে, তবে সেই পার্টির প্রার্থীই হন প্রেসিডেন্ট। ইলেক্টরকে ভোট দেয়ার মানে ওই পার্টির প্রেসিডেন্টকেও ভোট দেয়া।
যুক্তরাষ্ট্রের মোট ৫০টি অঙ্গরাজ্য ও ফেডারেল ডিস্ট্রিক্ট অব কলাম্বিয়া মিলিয়ে ‘ইলেকটোরাল ভোট’র সংখ্যা ৫৩৮টি। আর এ ৫৩৮টি ইলেক্টোরাল ভোটের মধ্যে প্রেসিডেন্ট হতে দু’প্রার্থীর যেকোনো একজনকে পেতে হবে ২৭০টি ইলেক্টোরাল ভোট।
এ সংখ্যক ভোট কে পাচ্ছেন তা জানা যাবে ৯ নভেম্বর।
জয়ী প্রার্থী ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসের ২০ তারিখে দেশটির প্রেসিডেন্ট পদের পাশাপাশি সামরিক বাহিনীর কমান্ডার ইন চিফ হিসেবে হোয়াইট হাউসে প্রবেশ করবেন। একইদিন বিকেলে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করবেন।
এ নির্বাচনকে ঘিরে পুরো বিশ্বজুড়ে আগ্রহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। সবাই তাকিয়ে কে হতে যাচ্ছেন, বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ভবন হোয়াইট হাউসের পরবর্তী ৪ বছরের ৪৫তম অধিকর্তা!
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন
মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন
ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন