১৮ বছরের ছেলের সাথে ৫ সন্তানের জননীর বিয়ে
অন্যদিক, বরের বাবা মাতালিন উতাম (৫২) স্থানীয় পত্রিকা হেরিয়ান মেট্রোকে বলেন, তাঁরা সাবালক তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত নেয়ার অধিকার আছে। তাদের এই ভাল সিদ্ধান্তকে আমি স্বাগত জানিয়েছি। বিয়ের কনেও বিষয়টি স্বাভাবিকভাবেই নিয়েছেন। তিনি বলেন, আমি ও আমার ফ্যামিলি এই বিয়েতে অনেক খুশী হয়েছি। গত মঙ্গলবার দুই পরিবারের সম্মতিক্রমে ছোট একটি অনুষ্টানের মধ্যে দিয়ে উভয় পক্ষের অংশগ্রহণে বিয়ের কাজটি সম্পাদন করা হয় কুয়ালা পেন্যু নগরীর বিউফোর্ট মসজিদে। সবশেষে এই দম্পতীর জন্য দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
মালয়েশিয়ার সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ বিয়ে। তাই মালয়েশিয়ার গণমাধ্যমে বিয়ের উল্লেখ একটি সাধারণ বিষয়। যেকোনো গণমাধ্যমেই মালায়ুরা সাধারণ জীবনযাপনকে ফুটিয়ে তোলে।
মালয়েশিয়ার নাটক, সিনেমা কিংবা তথ্যচিত্রেও বিয়ের উল্লেখ এসেছে বহুবার। বিভিন্ন গণমাধ্যম কখনও বিয়ে বিষয়ে আলাদা আয়োজনও রাখে- মালয়েশিয়ার দৈনিক পত্রিকাগুলো এবার একটু ভিন্ন আঙ্গিকে প্রকাশ করেছে- মালয়েশিয়ার সাবাহ অঙ্গরাজ্যের কুয়ালা পেন্যুতে মোহাম্মদ সুফী আলিন নামে এক সাবালক ব্যক্তি যার ১৮ বছর পূর্ণ হলো মাত্র। ওই ছেলেটি পাঁচ সন্তানের জননী ৪২ বছর বয়সী ডায়াং সফিয়া গুষ্টিকে বিয়ে করেছে।
মঙ্গলবার বিয়ের আসরে অতিথির সামনে কনে ডায়াং সফিয়ার সাথে সোনার আংটি বিনিময় করে ওই যুবক। তারপর বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যেও ভিন্ন পতিক্রিয়া দেখা গেছে। শুক্রবার আংটি বদলের ছবিটি পেইসবুকসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা ভাইরাল হয়ে যায়।তবে, বর অন্তত বিশ্বাস করে তার পরিবারের সম্মতিক্রমে এই বিয়ের কার্য সম্পাদন হয়েছে। সুতরাং কে কি বলল সেটা তাদের দেখার বিষয় নয়।
যদিও মালয়েশিয়ার সংবিধান ও আইনের দৃষ্টিতে প্রত্যেক সাবালক নাগরিকের বিয়ে করার পূর্ণ অধিকার রয়েছে। আইন অনুযায়ী বিয়ের জন্য বিয়ের সাবালকত্য ধরা হয় পুরুষের জন্য নিম্নে ১৮ বছর, আর নারীর জন্য নিম্নে ১৬ বছর। এর কম বয়সে বিয়ে করাকে আইনী সমর্থন দেয়া হয় না এবং তা “বাল্যবিবাহ” হিসেবে পরিগণিত হয়।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন