২০১২ সালের ফাইনাল মাথায় ছিল মাহমুদউল্লাহর
২০১২ সালের এশিয়া কাপে আক্ষেপ ভরা ফাইনালটা আরও অনেকের মতো ভুলতে পারেননি মাহমুদউল্লাহও। মাত্র ২ রানের হতাশাজনক সেই হারের ম্যাচে মাহমুদউল্লাহ অপরাজিত ছিলেন ১৭ রান করে। এবারের এশিয়া কাপে অবশ্য আর আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়তে হলো না তাঁকে। ১৫ বলে ২২ রানের দারুণ ইনিংস খেলে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান। ম্যাচ শেষে স্বীকারও করেছেন যে, শেষমুহূর্তে ব্যাটিংয়ের সময় ২০১২ সালের সেই ফাইনালের স্মৃতিই ভেসে উঠেছিল তাঁর মনে।
১৩০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৪৮ বলে ৪৮ রানের দারুণ ইনিংস খেলে দলকে জয়ের পথে অনেকখানি এগিয়ে দিয়েছিলেন সৌম্য সরকার। ম্যাচসেরার পুরস্কারটাও শেষপর্যন্ত উঠেছে বাঁহাতি এই ওপেনারের হাতে। কিন্তু শেষমূহূর্তে মাহমুদউল্লাহর ১৫ বলে ২২ রানের দারুণ ইনিংসটির জন্যই বাংলাদেশ পেয়েছে সাত উইকেটের দারুণ জয়। ম্যাচ শেষে মাহমুদউল্লাহ বলেছেন, ‘২০১২ সালের এশিয়া কাপ ফাইনালটা আমার মাথায় ছিল। এই জয়টা আমাদের সেই হারের আক্ষেপ ভুলতে সাহায্য করবে।’
শুধু মাহমুদউল্লাহ কেন, এশিয়া কাপের অঘোষিত এই সেমিফাইনালে পাকিস্তানের বিপক্ষে সাত উইকেটের দারুণ জয়ের পর অনেকেই হয়তো ভুলতে পারবেন ২০১২ সালের সেই কান্নাভেজা ফাইনালের দুঃসহ স্মৃতি।
টানা তিনটি জয় দিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনাল আগেই নিশ্চিত করে ফেলেছিল ভারত। আজ পাকিস্তানকে হারিয়ে বাংলাদেশও পেয়ে গেছে ফাইনালের টিকিট। ৬ মার্চ শিরোপা জয়ের অন্তিম লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও ভারত। এর আগে ৪ মার্চ গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা মাঠে নামবে শুধুই সৌজন্য রক্ষার জন্য।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন