আজরাঈল আসার পর মৃত্যু পথযাত্রীর অবস্থা যেমনটা হয়
মানুষ মরনশীল। মহান আল্লাহ তায়াল পবিত্র কোরআনে এরশাদ করেছেন ‘কুল্লু নামছিন জায়িকাতুল মাুউত’ অর্থ্যাৎ প্রত্যেক নর-নারীকে মৃত্যুর শরাপ পান করতেই হবে। প্রতিটি মানুষের জীবন মৃত্যু মাধ্যমে সমাপ্ত হবে। এরপর শুরু হবে আখিরাতের অন্তত কালের জীবন। যে জীবনের শুরু আছে, কিন্তু শেষ নেই। আর কিয়ামতের দিন মহান আল্লাহ্ তায়ালা সকলের বিচার করবেন। বিচার শেষে যাকে দোযখ থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে, তার কার্যসিদ্ধি ঘটবে। আর পার্থিব জীবন ধোঁকা ছাড়া অন্য কোন সম্পদ নয়। মৃত্যু এবং মৃত্যু যন্ত্রণা প্রত্যেক মানুষের জন্য অনিবার্য। মহান আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয় রাসূল (সা:) কে মৃত্যুর স্বাদ নিতে হয়েছিলো। আর যখন তিনি মৃত্যুর কিনারায় পৌছেছিলেন, যখন তিনি মৃত্যু যন্ত্রণায় আক্রান্ত হলেন। তখন নিজের সাথে এক জগ পানি রেখেছিলেন, আর সেখান থেকে নিজের হাত ডুবিয়ে নিয়ে মুখ মুছতেন এবং বলতেন, “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, ইন্না লিল মাওতি লা সাকারাত, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।” -অর্থাৎ: নিশ্চয়ই মৃত্যু যন্ত্রণা বড়ই তীব্র এবং বড়ই কঠিন! যদি খোদ রাসূল(সা:) মৃত্যু যন্ত্রণায় কাতর হন, তাহলে আমাদের কেমন হবে? অবশ্যই কঠিন। আর কাফির বা অবিশ্বাসীগণদের শাস্তি হবে সর্বোচ্চ। তাদেরকে মৃত্যুর সময় ফেরেস্তারা বলবে, বেড়িয়ে আয় হে পাপি আত্মা! আর তোদের জন্য অপেক্ষা করছে আল্লাহর শাস্তি! তবে কিছু মানুষের মৃত্যু যন্ত্রণা হবে খুবই কম। যেমন একটি পিপড়ার কামরের মত। আর তারা হলেন শহীদগণ।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ঈদের ছুটির পর বুধবার থেকে নতুন অফিস সময়সূচি
পবিত্র ঈদুল আজহার পর সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিতবিস্তারিত পড়ুন
সৌদিতে হজে বিভিন্ন দেশের ৫৫০ হাজির মৃত্যু
সৌদি আরবে এ বছর হজ পালনে গিয়ে কমপক্ষে ৫৫০ জনবিস্তারিত পড়ুন
ঈদে ১ কোটি ৪ লাখ ৮ হাজার ৯১৮ টি গবাদিপশু কোরবানি
এ বছর পবিত্র ঈদুল আজহায় সারাদেশে মোট ১ কোটি ৪বিস্তারিত পড়ুন