মঙ্গলবার, মে ৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

আবারও পরিবর্তনঃ প্রতি বছর হচ্ছে না শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা

শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা পদ্ধতিতে আবারও পরিবর্তন আসছে। এছাড়া পরিবর্তন আসছে পাসের নম্বরেও। জাতীয় শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) জরুরি সভায় এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। সভা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে এ পরীক্ষা যেন প্রতি বছর অনুষ্ঠিত না হয় সেজন্য সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া পরীক্ষায় পাস নম্বর ৪০ থেকে ৫০ করার সুপারিশ করা হয়েছে। সুপারিশগুলো রোববার (৮ জানুয়ারি) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। মন্ত্রণালয় বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করে বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেবে।

জানা গেছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি নিবন্ধন পরীক্ষায় বিষয়ভিত্তিক পাস নম্বর ৬০ করার প্রস্তাব দিয়েছিল। তবে দু-একজন এর পক্ষে মত দিলেও বেশির ভাগই পাস নম্বর ৫০ রাখার পক্ষে মত দেন।

উল্লেখ্য, চলতি বছর থেকে সরকার শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয়ভাবে বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসায় নিয়োগ দেয়া শুরু করলে জটিলতার সৃষ্টি হয়। তাই এ জটিলতা নিরসনে প্রতি বছর নিবন্ধন পরীক্ষা না নেয়ার বিষয়ে সভায় আলোচনা হয়।

সভায় উপস্থিত ছিলেন এমন এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সভায় নিয়মিত পরীক্ষা না নেয়া এবং পাসের নম্বর নিয়ে আলোচনা হলেও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।

তিনি আরও বলেন, বৈঠকে আলোচনার মধ্যে ছিল বছর বছর নিবন্ধ পরীক্ষা না নেয়া, সংসদীয় কমিটির প্রস্তাব অনুযায়ী নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস নম্বরের বেজলাইন ৬০ ভাগ নির্ধারণ, প্রথমবারের মতো বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে এনটিআরসিএর সুপারিশের অগ্রগতি ও এ বিষয়ে এনটিআরসিএর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে দায়েরকৃত রিটের বিষয়ে করণীয় নির্ধারণ, নিবন্ধন সনদের ফরমেট পরিবর্তন ছিল উল্লেখযোগ্য।

এনটিআরসিএ সূত্র জানায়, নিবন্ধন পরীক্ষার মেধা তালিকা প্রকাশ করলেও শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে ব্যাপক জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। শূন্যপদের বিপরীতে কৃতকার্যদের ৯০ ভাগ চাকরি পাচ্ছে না। ফলে বিশাল জট তৈরি হয়েছে। এ জট নিরসনের জন্য প্রতি বছর পরীক্ষা না নিয়ে পিএসসির মতো কয়েক বছর পর পর পরীক্ষা নেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।

প্রসঙ্গত, শিক্ষা মন্ত্রণালয় গত বছরের ২২ অক্টোবর বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া পরিবর্তনে এনটিআরসিএ আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করে। ৩০ ডিসেম্বর নতুন নীতিমালা জারি করে। নীতিমালা অনুযায়ী শূন্যপদে নিয়োগের জন্য ৬৪৭০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উত্তীর্ণদের মধ্যে প্রথম ধাপে ১২৬১৯ শিক্ষক নিয়োগের জন্য নির্বাচন করা হয়। ওই দিন তালিকা প্রকাশকালে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ নির্বাচিতদের এক মাসের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ দেন। কিন্তু এনটিআরসিএর কর্মকর্তাদের দুর্নীতি ও দায়িত্বহীনতার কারণে এখন পর্যন্ত কয়েক হাজার নির্বাচিত শিক্ষক কাজে যোগ দিতে পারেননি।

এনটিআরসিএ সদস্য (পরীক্ষা মূল্যায়ন ও সনদ) হুমায়ুন কবির বলেন, প্রতি বছর পরীক্ষা না নেয়া এবং পাস নম্বর ৬০ করার বিষয়টি বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। আলোচনার সুপারিশগুলো মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। তারা বিষয়টি চূড়ান্ত করবেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

আজ আইওএম মহাপরিচালক ঢাকায় আসছেন 

জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) মহাপরিচালক অ্যামি পোপ আজ রোববারবিস্তারিত পড়ুন

অর্থনীতির প্রভাব থেকে বাংলাদেশ মুক্ত আছে : ওবায়দুল কাদের

বিশ্বের অর্থনীতির প্রভাব থেকে বাংলাদেশ মুক্ত আছে, এমন দাবি আমরাবিস্তারিত পড়ুন

গনতন্ত্র সুসংহত করাতে সবার অংশগ্রহণ জরুরী : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলামবিস্তারিত পড়ুন

  • সেনাবাহিনীকে দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
  • নবনির্মিত এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • আজ আইওএম মহাপরিচালক ঢাকায় আসছেন 
  • প্রধানমন্ত্রী ১০ টাকার টিকিটে চোখ পরীক্ষা করালেন
  • সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা
  • ইবির শেখ রাসেল হলের নয়া প্রভোস্টের দায়িত্বগ্রহণ
  • পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারত
  • অবশেষে রাতে ঢাকায় ঝরছে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি
  • থাইল্যান্ড সফরে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে মাইলফলক হয়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন সাড়ে ১১টায় 
  • গ্যাস নিঃসরণ কমাতে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হবে
  • দেশের দুই জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস