রবিবার, সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

ইসলামে জ্ঞান ও জ্ঞানীর মূল্যায়ন

জ্ঞান ও প্রতিভা আল্লাহর বিশেষ দান। যারা জ্ঞানী তারা সমাজে যেমন মর্যাদাবান তেমনি আল্লাহর কাছেও প্রিয়। জ্ঞানী ও মূর্খ লোকদের মধ্যে চিন্তা, আচরণ প্রভৃতিতে বিশাল পার্থক্য রয়েছে। এ জন্যই বলা হয় ‘মূর্খ বন্ধুর তুলনায় জ্ঞানী শত্রু উত্তম।’ আল্লাহ বলেছেন, ‘হে মুমিনগণ, যখন তোমাদের বলা হয়, মজলিশে বসার জায়গা প্রশস্ত করে দাও, তখন তোমরা জায়গা প্রশস্ত করে দেবে। যখন বলা হয়, উঠে যাও, তখন উঠে যেও। তোমাদের মধ্যে যারা ইমানদার এবং যারা জ্ঞানী আল্লাহ তাদের মর্যাদা উচ্চ করে দেবেন। আল্লাহ খবর রাখেন যা কিছু তোমরা কর।’

এক হাদিসে বলা হয়েছে, ‘রাতের কিছু সময় ইলমে দীনের পারস্পরিক আলোচনা করা সারারাত জেগে ইবাদত করা অপেক্ষা উত্তম।’ আমাদের প্রিয়নবী (সা.) কে যখন রিসালাতের দায়িত্ব দেয়া হয় তখন সর্বপ্রথম যে বাণী নাজিল হয়েছিল তার প্রথম কথাই ছিল ‘পড়’।

মহান আল্লাহর কাছে সর্বাধিক সম্মানিত হওয়ার গুণ হচ্ছে তাকওয়া বা খোদাভীরুতা অর্জন করা। আর খোদাভীতি সম্পন্ন হতে গেলে আল্লাহর দেয়া কোরান, রাসূলের হাদিসসহ ইসলামি ও অন্যান্য নৈতিক জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন। কেননা, জ্ঞান না থাকলে কোনো বিষয়ের সঠিক মর্যাদা ও মাহাত্ম্য বোঝা যায় না। আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে জ্ঞানীরাই কেবল তাকে ভয় করে।’ মূলত এর মাধ্যমেই আল্লাহর কাছে সর্বাধিক সম্মানিত হওয়া যায়।

আখেরাতে কামিয়াবি ও পৃথিবীতে উন্নতি লাভ করতে হলে জ্ঞানার্জনের বিকল্প নেই। বর্তমান আধুনিক এ পৃথিবীতে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, যানবাহন, কল-কারখানাসহ প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে যে অভূতপূর্ব উন্নতি সাধিত হয়েছে, তা জ্ঞানার্জনের ফলেই সম্ভব হয়েছে। ইসলাম জ্ঞানার্জনকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছে। যখন ইউরোপ অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল, তখন ইসলামি সাম্রাজ্যে জ্ঞানের আলোকবর্তিকা মশালের কাজ করছিল। আল্লাহ তায়ালা অন্ধকার সমাজকে আলোকিত করার জন্য কোরান নাজিল করে ঘোষণা করলেন, ‘আপনি (রাসুল সা.) বলুন, যারা জানে আর যারা জানে না তারা কি সমান হতে পারে? বুদ্ধিমান লোকেরাই তো নসিহত কবুল করে থাকে।’

জ্ঞানীরাই হচ্ছেন দেশ, জাতি ও সমাজের মূল্যবান সম্পদ। যে সমাজে জ্ঞানীদের সংখ্যা বেশি সে সমাজ উন্নত। জ্ঞানীদের নির্দেশিত পথে চললেই সঠিক পথের দিশা পাওয়া সম্ভব। এ জন্য জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান লোকদের কদর করতে হবে। তাদের দ্বারা উপকৃত হতে হবে। তবেই সমাজ ও দেশ হবে আলোকিত।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ঈদের ছুটির পর বুধবার থেকে নতুন অফিস সময়সূচি

পবিত্র ঈদুল আজহার পর সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিতবিস্তারিত পড়ুন

সৌদিতে হজে বিভিন্ন দেশের ৫৫০ হাজির মৃত্যু

সৌদি আরবে এ বছর হজ পালনে গিয়ে কমপক্ষে ৫৫০ জনবিস্তারিত পড়ুন

ঈদে ১ কোটি ৪ লাখ ৮ হাজার ৯১৮ টি গবাদিপশু কোরবানি

এ বছর পবিত্র ঈদুল আজহায় সারাদেশে মোট ১ কোটি ৪বিস্তারিত পড়ুন

  • ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের শতভাগ বর্জ্য অপসারণ
  • দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী
  • সৌদি আরবে হজ পালনের সময় অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু
  • ঈদের নামাজ শেষে চলছে কোরবানি
  • হাজিদের গরম থেকে বাঁচাতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করলো সৌদি
  • জমজমাট শপিংমল-মার্কেট
  • ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ ধ্বনিতে মুখর হবে আরাফাত ময়দান
  • উত্তরাঞ্চলের ঈদযাত্রা হবে নির্ঝঞ্জাট
  • শিকড়ের টানে বাড়ি ফিরছে মানুষ, ফাকা হচ্ছে ঢাকা
  • জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কোরবানীর পশুর চামড়া সংরক্ষণ ও বিপণন প্রশিক্ষণ
  • ঈদযাত্রায় এবার ১২ জায়গায় ভোগান্তির শঙ্কা
  • সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৮২ হাজারের বেশি হজযাত্রী