বুধবার, মে ৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

উইকেট কোনটা?

বাংলাদেশে ঘড়ির কাঁটা সবে সকাল ১০ ছুঁয়েছে। ওয়েলিংটনের বেসিন রিজার্ভে হালকা ওয়ার্ম আপ ও স্ট্রেচিং সেড়ে টিম বাংলাদেশ ব্যস্ত ফিল্ডিং ও ক্যাচ প্র্যাকটিসে। ঠিক লাগোয়া গ্র্যান্টস্ট্যান্ডে একা বসা প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। পাশে বসতেই মোবাইল খুলে দেখালেন পিচের ছবি। আগামীকাল (বুধবার) থেকে যে পিচে খেলা, তা পরিদর্শন করতে গিয়ে ছবি তুলে এনেছেন মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। পিচতো নয় যেন সবুজ ঘাসের কার্পেট।

যে পিচে খেলা হবে, তার আশেপাশে আরও ক`টি উইকেট আছে। তবে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বোঝা যায়নি, ঠিক কোন পিচে খেলা হবে ? অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমতো রসিকতার সুরে বলেই ফেললেন, ‘ভাই উইকেট কোনটা? সবুজ ঘাষের মাঝে সেটাইতো খুঁজে পাচ্ছি না। বুঝতেই পারছি না কোন পিচে খেলা হবে!

যদিও আজ এক প্রস্থ কাটা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে আগামীকালও আরও একবার কাটিং মেশিন যাবে এর ওপর দিয়ে। তাতে গাঢ় সবুজ ভাব কিছুটা হালকা হয়েছে। তারপরও যা থাকবে, তা বাংলাদেশে কল্পনাও করা যায় না। মোদ্দা কথা, বেসিন রিজার্ভে মুশফিকুর রহিমের দলকে মাঠে নামতে হবে সবুজ ঘাসের উইকেটে। যা মুশফিক বাহিনীর জন্য এক অন্যরকম চ্যালেঞ্জ।

প্রথম চ্যালেঞ্জ ব্যাটসম্যানদের। তামিম, ইমরুল, মুমিনুল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ ও সাব্বিরদের ঘাসের উইকেটে কিউই ফাষ্ট বোলিং তোপ সামলাতে হবে। বোঝাই যাচ্ছে বল নাক ও মুখের আশপাশ দিয়ে যাবে। সুইংও করবে। আর সবুজ ঘাষের সাথে ওয়েলিংটনের চিরায়িত বাড়তি বাতাসও চোখ রাঙ্গাচ্ছে। এটা অবশ্যই ফাষ্টবোলিং ফ্রেন্ডলি কন্ডিশন। কিন্তু সেখানেও বাংলাদেশের প্লাস পয়েন্ট না মাইনাস পয়েন্ট বেশি ? তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

কারণ এ মুহূর্তে বাংলাদেশের পেস ডিপার্টমেন্টে অভিজ্ঞ পেসার নেই বললেই চলে। পুরো পেস বহরে অভিজ্ঞ বলতে একা রুবেল হোসেন, যার ঝুলিতে মোটে ২৩ টেস্টের অভিজ্ঞতা। আর সঙ্গে যে তিন আনকোরা তরুণ, তাসকিন, শুভাশীষ ও কামরুল ইসলাম রাব্বি। যাদের মধ্যে তাসকিন ও শুভাশিসের টেস্ট অভিষেকই হয়নি। তাই এ পিচ বাংলাদেশের পেসারদের জন্য অন্যরকম চ্যালেঞ্জ।

উইকেট যতই তাদের পক্ষে থাকুক না কেন , এমন ঘাসের উইকেটে তাদের খেলার অভিজ্ঞতা নেই। এ ধরণের ঘাসের পিচে ঠিক কোন লাইনে বল ফেলতে হয়, তা তাদের অজানা। বলার অপেক্ষঅ রাখে না, উইকেটে ঘাস থাকলেই যে তা বোলারদের স্বর্গ হবে, তা ভাবার কোন কারণ নেই। এ জন্য জায়গা মতো বল ফেলা খুব জরুরী। লাইন-লেন্থ ঠিক রেখে ধারাবাহিকভাবে ভালো জায়গায় বল ফেলতে পারলেই কেবল সাফল্য ধরা দিবে।

অন্যথায় উইকেট যতই পক্ষে থাকুক না কেন , উল্টো ব্যর্থতার ঘানি টানতে হবে। একইভাবে রুবেল, তাসকিন, শুভাশীস ও কামরুল ইসলাম রব্বির মত আনকোরা তরুণদের এই পিচে আবেগতাড়িৎ হয়ে অযথা খাটো লেন্থে বল ফেললে বিপদ। তখন সাফল্যের বিপরীতে ব্যর্থতাই হবে সঙ্গী।
-জাগোনিউজ

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক নারী আম্পায়ার

দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক নারী আম্পায়ার সাথিরা জাকির জেসি। গত ১০বিস্তারিত পড়ুন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৪ : আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের নাম ঘোষণা

এক মাস পরেই শুরু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা। আইসিসির প্রকাশিত তালিকাবিস্তারিত পড়ুন

মুস্তাফিজের আইপিএল খেলার ছুটি বাড়িয়েছে বিসিবি

আইপিএলের চলতি আসরে বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিধিত্ব করছেন কেবল মুস্তাফিজুর রহমান।বিস্তারিত পড়ুন

  • মুস্তাফিজকে স্বাগত জানাল চেন্নাই সুপার কিংস
  • তানজিদ-রিশাদের তাণ্ডবে সিরিজ জয় বাংলাদেশের
  • দুই নারী আম্পায়ারকে নিয়োগ দিচ্ছে বিসিবি
  • মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার ফাইনালে বাংলাদেশের নীলা
  • সিরিজ বাঁচার লক্ষ্যে
  • ক্রিকেটার ও সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসান ফুটওয়্যারের ব্যবসায় নামছেন
  • বিপিএল চ্যাম্পিয়ন তামিমের ফরচুন বরিশাল
  • মোস্তাফিজকে ছেড়ে দিল মুম্বাই
  • গেইল ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে উইন্ডিজ
  • পাকিস্তানের জালে বাংলাদেশের মেয়েদের ১৭ গোল
  • পুত্র সন্তানের বাবা হলেন ইমরুলও
  • এ বিজয় আমাদের : প্রধানমন্ত্রী