সোমবার, এপ্রিল ২৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

এবার কাতারের পাশে বিশ্বনেতারা,উল্টো চাপে সৌদি

সন্ত্রাসবাদ সমর্থন ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নষ্টের অভিযোগে কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কচ্ছেদ করেছে সৌদি আরবসহ কয়েকটি মুসলিম দেশ। প্রকাশ করা হয়েছে কাতার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের নাম সম্বলিত ‘সন্ত্রাসীদের তালিকা’। এ ইস্যুতে উপসাগরীয় অঞ্চলের রাজনীতিতে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

এমন পরিস্থিতিতে দেশটির বিরুদ্ধে আরোপিত কূটনৈতিক ও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার পক্ষে বিশ্বনেতারা।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চলমান সংকট নিরসনে প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নিয়ে হোয়াইট হাউজে বৈঠক আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন। যদিও এর আগে তিনি দাবি করেন, সৌদি জোটের এমন সিদ্ধান্তের পেছনে তার ভূমিকা আছে। কাতার সন্ত্রাসবাদীদের অর্থায়ন করছে বলেও বিশ্বাস করেন তিনি।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন নিষেধাজ্ঞা শিথিলের দাবি তুলেছেন। তার মতে, এ নিষেধাজ্ঞা দেশটিতে মানবিক সংকট তৈরি করবে। বিশেষত নিত্যদিনের খাদ্য পণ্যের জন্য প্রতিবেশী দেশগুলোর ওপর নির্ভর করতে হয় দোহাকে। এমন পরিস্থিতি দেশটিকে তীব্র খাদ্য সংকটের মুখে ফেলবে।

জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মারকেল জানান, উপসাগরীয় দেশগুলোতে চলমান উত্তেজনা ও সংকটময় পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। বিরোধ নিরসনে ইরান ও তুরস্কসহ সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের সব দেশকে একযোগে উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানান তিনি।

শুক্রবার মেক্সিকো সফরকালে তিনি বলেন, ‘চলমান কূটনৈতিক সংকটের কারণে গালফ কোঅপারেশন কাউন্সিলের (জিসিসি) ঐক্য বিনষ্ট হবে। তার আগে এ সংস্থাটিই যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে বিরোধ নিরসন করতে পারে।’

এদিকে অবরোধ প্রত্যাহারের দাবি তুলেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান। তার মতে, সবাই মিলে কাতারকে একঘরে করলে আঞ্চলিক সমস্যার সমাধান হবে না বরং সংকট বাড়বে।

এছাড়া কাতারের পাশে রয়েছে ইরান-পাকিস্তানের মতো পরমাণু শক্তিধর দেশও। আর এতে চাপে পড়েছে মার্কিন-ইসরাইল সমর্থিত সৌদি জোট।
প্রসঙ্গত, গত সোমবার সৌদি প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রথম দোহার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা আসে। এরপর এ তালিকায় যুক্ত হয় মিসর, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, লিবিয়া, ইয়েমেন, জর্ডান এবং মালদ্বীপ। দেশটির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদ সমর্থন ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নষ্টের অভিযোগ তোলা হয়। কাতারের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার হুমকি দিয়ে রেখেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।

‘ভ্রাতৃপ্রতিম’ আটটি দেশের এ উদ্যোগকে ‘অযৌক্তিক’ ও ‘আঞ্চলিক শান্তি বিনষ্টকারী’ সিদ্ধান্ত বলছে কাতার সরকার। সংকট নিরসনে আলোচনায় বসার জন্য দোহা প্রস্তুত আছে বলেও দেশটির সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। দেশটির মতে, চলমান পরিস্থিতিতে গালফ কোঅপারেশন কাউন্সিলের (জিসিসি) ভবিষ্যত হুমকিতে পড়বে।

দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল থানি বলেন, ‘আমরা আলোচনায় প্রস্তুত হলেও ছাড় দিতে রাজি নই। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিতে কোনো পরিবর্তন আসবে না। সার্বভৌম দেশ হিসেবে নিজেদের মত করে পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারণে আমাদের স্বাধীনতা আছে।’
সৌদি আরব ও অন্য দেশগুলোর দেয়া এ তালিকা প্রত্যাখান করেছেন তিনি
উৎসঃ rtnn

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পালিয়ে আসা ২৮৮ বিজিপি-সেনাকে ফেরত পাঠালো বিজিবি

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সরকারদলীয় বাহিনী ও বিদ্রোহীদের সঙ্গে চলমান সংঘাতবিস্তারিত পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্র সফর স্থগিত করলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান আগামী ৯ মে নির্ধারিত হোয়াইটবিস্তারিত পড়ুন

থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।বিস্তারিত পড়ুন

  • বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিল ভারত
  • নিউইয়র্কে বন্দুকধারীর এলোপাতাড়ি গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত
  • সৌদি আরব যেকোনো ভিসায় করা যাবে ওমরাহ!
  • বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে তাকালে আমাদের লজ্জা হয়: শাহবাজ শরিফ
  • মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৩ বাংলাদেশি
  • বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই
  • একলাফে সোনার দাম ভ‌রিতে কমলো ৩১৩৮ টাকা
  • তৃণমূল গুন্ডা অপরাধীদের উন্নয়ন করেছে
  • যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দিলে সর্বশক্তি দিয়ে লড়ব: নেতানিয়াহু
  • হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে কেনিয়ার সামরিক বাহিনীর প্রধানসহ নিহত ১০
  • ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
  • গবেষণায় বাংলাদেশে বিক্রি হওয়া শিশুখাদ্য সেরেলাক নিয়ে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য