শনিবার, মে ১৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

কারাবাসে নিজাম হাজারী কবে রক্ত দিয়েছেন জানতে চান হাইকোর্ট

ফেনী-২ আসনের সাংসদ নিজাম উদ্দিন হাজারী কারাগারে থাকা অবস্থায় কবে রক্ত দিয়েছেন এবং এর বিপরীতে তাঁর কারাবাসে রেয়াতের বিষয় জানিয়ে ৩০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

আজ বুধবার বিচারপতি মো. এমদাদুল হক ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে আদালত ৩ নভেম্বর পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করেন।

নিজাম হাজারীর সাংসদ পদে থাকার বৈধতা নিয়ে করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হওয়া রুলের ওপর শুনানি শেষে ৩ আগস্ট হাইকোর্ট ১৭ আগস্ট রায়ের জন্য দিন রাখেন। সেদিন নিজাম হাজারীর হাজতবাসের একটি নথি তলব করে আদালত ২৩ আগস্ট রায়ের দিন ধার্য করেন। ওই নথি এলে ওই দিন উভয় পক্ষের শুনানি নিয়ে আদালত ৩০ আগস্ট রায়ের নতুন দিন ধার্য করেছিলেন। এর ধারাবাহিকতায় ৩০ আগস্ট রায় ঘোষণা শুরু করেন আদালত। সেদিন আদালতের কর্মঘণ্টা শেষ হওয়ায় অসমাপ্ত রায় ঘোষণার জন্য আজ বুধবার দিন ধার্য করা হয়। মধ্যাহ্নবিরতির পর বেলা পৌনে তিনটার দিকে বিষয়টি এলে আদালত বলেন, কিছু তথ্যের বিষয়ে স্পষ্টতা প্রয়োজন। বিবাদী নিজাম হাজারীর দেওয়া তথ্য নিরীক্ষা করা প্রয়োজন। তিনি ১৩ বার রক্ত দিয়েছেন। কিন্তু কোন কোন সময় দিয়েছেন, সেসব তারিখ দেখা যাচ্ছে না। এ বিষয়টি ভেরিফিকেশন করা প্রয়োজন। তিনি (নিজাম) দাবি করেছেন, ১৯৫৯ সালের ২১ মে পূর্ব পাকিস্তান সরকারের আমলে জারি করা এক সার্কুলারের আলোকে তিনি কারাবাসে ৪৮৬ দিন রেয়াত পান। এ অবস্থায় বিষয়টি বিবেচনার জন্য কারা কর্তৃপক্ষ থেকে প্রতিবেদন প্রয়োজন।

শুনানিকালে রিট আবেদনকারীর আইনজীবী বলেন, ২০০৭ সালে এই সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। জবাবে আদালত বলেন, কারা কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুসারে, নিজাম হাজারী ২০০৬ সালের ১ জুন মুক্তি পেয়েছেন।

‘সাজা কম খেটেই বেরিয়ে যান সাংসদ’ শিরোনামে ২০১৪ সালের ১০ মে প্রথম আলোতে প্রতিবেদন ছাপা হয়। এতে বলা হয়, ২০০০ সালের ১৬ আগস্ট অস্ত্র আইনের এক মামলায় নিজাম হাজারীর ১০ বছরের কারাদণ্ড হয়। কিন্তু ২ বছর ১০ মাস কম সাজা খেটে তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান।

ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে নিজাম হাজারীর সাংসদ পদে থাকার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করেন ফেনী জেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন ভূঁইয়া। রিট আবেদনে বলা হয়, সংবিধানের ৬৬ (২) (ঘ) অনুচ্ছেদ অনুসারে, কোনো ব্যক্তি সংসদের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার এবং সাংসদ থাকার যোগ্য হবেন না, যদি তিনি নৈতিক স্খলনজনিত কোনো ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে কমপক্ষে দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন এবং তাঁর মুক্তিলাভের পর পাঁচ বছর অতিবাহিত না হয়ে থাকে। সে হিসাবে নিজাম হাজারী ২০১৫ সালের আগে সাংসদ হতে পারেন না। অথচ তিনি ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে সাংসদ হয়েছেন।

রিট আবেদনের ওপর প্রাথমিক শুনানি শেষে ২০১৪ সালের ৮ জুন হাইকোর্ট রুল দেন। পরে হাইকোর্টের পৃথক বেঞ্চে এ রুল শুনানির জন্য কার্যতালিকায় উঠলেও বেঞ্চ শুনানিতে বিব্রতবোধ করেন। পরে চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি হাইকোর্টের এই বেঞ্চে রুলের শুনানি শুরু হয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দিঘীর পানিতে ডুব দিয়ে উঠলো লাশ হয়ে

ফেনী: জেলা শহরের প্রাণ কেন্দ্রে রাজাঝির দিঘী থেকে অজ্ঞাত (২০)বিস্তারিত পড়ুন

ফেনীতে গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনায় গৃহকত্রী গ্রেপ্তার, মামলা

ফেনীতে শিশু গৃহকর্মী আমেনার ওপর নির্যাতনের অভিযোগে গৃহকর্ত্রী আফরোজা বেগমকেবিস্তারিত পড়ুন

ফেনীতে একরাম হত্যার আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত

ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার চেয়ারম্যান একরামুল হক একরাম হত্যা মামলার অভিযোগপত্রভুক্তবিস্তারিত পড়ুন

  • অনার্স পড়ুয়া ছাত্রী ধর্ষণ অফিস সহকারী হাতে
  • ফেনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুসহ নিহত ২
  • ফেনীতে জঙ্গি বিরোধী অভিযান চলছে
  • দাগনভুইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পক্ষ থেকে ২৬ মার্চ এর শ্রদ্ধাঞ্জলী
  • ফেনীতে আ’লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৮
  • বিদ্যুৎ পেয়ে কেঁদে ফেললেন মোস্তফা
  • ফেনীতে ডাকাতি, গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
  • ফেনীতে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে জখম
  • ফেনীতে দুই শিশুকে হত্যার পর মায়ের আত্মহত্যা
  • পাঁচ বছরের শিশুকে হত্যা , শরীরে আঘাতের চিহ্ন আছে
  • র‌্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুই ডাকাত নিহত
  • ফেনীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত