সোমবার, মে ৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

কেউ প্রার্থী নয়, প্রার্থী হচ্ছে নৌকা, নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে : কাদের

আওয়ামী লীগের একমাত্র লক্ষ্য হলো আগামী জাতীয় নির্বাচনে দলকে বিজয়ী করা। এ নির্বাচনে কেউ প্রার্থী নয়, প্রার্থী হচ্ছে নৌকা। নৌকা বিজয়ী করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয় সংলগ্ন প্রিয়াংকা কমিউনিটি সেন্টারে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের যৌথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের অধীন উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক অবস্থা জানতে এ যৌথসভার আয়োজন করা হয়।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধু নৌকা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে। এ বিষয়ে এখন থেকে জনসংযোগ শুরু করতে হবে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের ব্যাপারে ইতোমধ্যে তিনটি জরিপ করিয়েছেন। নির্বাচনের আগে আরো দু’তিনটি জরিপ পরিচালনা করাবেন। এ সকল জরিপে যিনি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হিসেবে স্থান পাবেন তিনিই আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পাবেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ২০১৪ সালের চেয়ে আওয়ামী লীগকে আরো যোগ্য ও স্মাট সংগঠন হিসেবে জনগণের সামনে তুলে ধরা হবে এবং ২০০৮ সালের মতো একটি নির্বাচনের মাধ্যমে একইভাবে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করা হবে। আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করার জন্য সারাদেশে সাংগঠনিক সফর শুরু করা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাদের বলেন, কানাডার আদালতে পদ্মা সেতু প্রকল্পের মামলার রায়ের পর দেশে বিদেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইমেজ আরো বেড়ে গেছে। তার জনপ্রিয়তা নতুন উচ্চতা পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা যত বাড়ছে, ততই ভয়ও বাড়ছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের মত কোন দুর্যোগ আসলে সব শেষ হয়ে যাবে। আওয়ামী লীগকে টিকে থাকতে হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো দলকে জনপ্রিয় করতে হবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সরকার উন্নয়নের কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের নেতৃত্বে দেশে প্রযুক্তির যে বিপ্লব হচ্ছে তা জনগণের সামনে তুলে ধরতে হবে। সবাই নেতা হতে চাইলে চলবে না। ভালো কর্মী হওয়ারও ইচ্ছা থাকতে হবে। কেননা আওয়ামী লীগ কর্মী নির্ভর দল। কর্মী না থাকলে আওয়ামী লীগ থাকবে না।

ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজির আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত যৌথসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান খান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি এমপি, খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম ও বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

বিএনপি নেতাকর্মীরা বগুড়ায় আ.লীগ নেতার নির্বাচনী প্রচারণায়

বর্তমানে চলছে উপজেলা নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচনের মত এই উপজেলা বির্নাচনেওবিস্তারিত পড়ুন

পবিত্র ওমরাহ পালনে সৌদি আরব গেছেন মির্জা ফখরুল

পবিত্র ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরব গেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জাবিস্তারিত পড়ুন

ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন 

নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনকে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিকবিস্তারিত পড়ুন

  • সব পন্থি সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়: ফখরুল
  • মে দিবস হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে শপথের দিন : জিএম কাদের
  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন 
  • হেফাজত নেতা মামুনুল হক মুক্তি পেতে যাচ্ছেন
  • খালেদা-তারেককে বাদ রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় কিনা ভাবছে বিএনপি
  • থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
  • জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে মাহবুবকে অব্যাহতি
  • খালেদা জিয়া ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিলেন : প্রধানমন্ত্রী
  • শ্রমিক অধিকার নিয়ে নালিশের নিষ্পত্তি নভেম্বরে: আইনমন্ত্রী 
  • বিএনপির কেন্দ্রীয় ৩ নেতার পদোন্নতি
  • বিএনপি মানে খাইখাই, আ.লীগ মানেই দেই-দেই: প্রধানমন্ত্রী
  • ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, তাড়াহুড়োয় ভুল হয়ে গেছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী