কোন দুই শ্রেণীর মানুষ কুরআন পাঠ করতে পারবে না?
জুনুবি বলা হয় স্বপ্নদোষ কিংবা সহবাসজনিত কারণে যার ওপর গোসল ফরজ হয়, তাকে। হজরত আলী ইবনে হুজার ও হাসান ইবনে আরাফা [রহ] ইবনে ওমরের [রা] হাদিস বর্ণনা করেন যে, রাসুল [সা] বলেছেন, যে নারীর হায়েয হয়েছে এবং যাদের ওপর গোসল ফরজ তারা কুরআনের কিছুই তেলাওয়াত করতে পারবে না। [তিরমিজি, হাদিস-১৩১]
প্রায় সকল আলেমের অভিমতও এই হাদিসের মতোই। আলেমদের মতে, হায়েযা নারী ও জুনুবি ব্যক্তি কুরআনের কোনো শব্দ বা অংশ কেবল তাসবিহ-তাহলিল হিসেবে পড়তে পারবে। [মায়ারিফুস সুনান]
মূল : ড. সালেহ ইবনে ফাওজান
ভাষান্তর : মাওলানা মনযূরুল হক
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ঈদের ছুটির পর বুধবার থেকে নতুন অফিস সময়সূচি
পবিত্র ঈদুল আজহার পর সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিতবিস্তারিত পড়ুন
সৌদিতে হজে বিভিন্ন দেশের ৫৫০ হাজির মৃত্যু
সৌদি আরবে এ বছর হজ পালনে গিয়ে কমপক্ষে ৫৫০ জনবিস্তারিত পড়ুন
ঈদে ১ কোটি ৪ লাখ ৮ হাজার ৯১৮ টি গবাদিপশু কোরবানি
এ বছর পবিত্র ঈদুল আজহায় সারাদেশে মোট ১ কোটি ৪বিস্তারিত পড়ুন