কে হবেন যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট?
সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের দৃষ্টি এখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান জরিপ পরিচালনা করে অনুমান করা চেষ্টা করছে কে হবেন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট, হোয়াইট হাউসের পরবর্তী দাবিদার। অধিকাংশ জরিপের ফলাফল অনুযায়ী হিলারি ক্লিনটনের সমর্থনের পরিমাণ তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্পের তুলনায় ৪ শতাংশ বা তার চেয়ে কিছু বেশি।তবে চূড়ান্ত ফলাফল কী হবে সেটি দেখার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে আরও বেশ কয়েক ঘণ্টা।
৮ নভেম্বরের নির্বাচন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করার চেয়ে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারণ করবে, সেটি হচ্ছে বর্ণবাদ, লিঙ্গসমতা, ধর্মান্ধতা, অভিবাসী বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী এবং পরবর্তী গতিপথ কী হবে।
প্রতি চার বছর পরপরই যুক্তরাষ্ট্রে (তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি ছাড়াই!) প্রেসিডেন্ট, কংগ্রেস এবং কিছুসংখ্যক সিনেট আসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তবে অন্যান্য বছরের নির্বাচনের তুলনায় এ বছরের নির্বাচনের গুরুত্ব অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ দুটি প্রধান দলের প্রার্থী সম্পর্কে খুব উৎসাহী নয়। শুধু তাই নয়, ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং হিলারি ক্লিনটন দুজনেই মূল দুটি দলের অতীতের যে কোনো প্রতিযোগীর চেয়ে কম জনপ্রিয়।
একদিকে হিলারির বিরুদ্ধে পররাষ্ট্রমন্ত্রী (সেক্রেটারি অব স্টেট) থাকাকালীন সরকারি ইমেইল ব্যবহার না করে ব্যক্তিগত সার্ভার ব্যবহার করার অভিযোগ রীতিমতো তিল থেকে তালে পরিণত হয়েছে। ফলে অনেক ভোটারের মধ্যে হিলারির সততা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের বর্ণবাদী, মুসলমানবিরোধী, অভিবাসনবিরোধী বাগাড়ম্বরপূর্ণ বক্তৃতা এবং নারীদের প্রতি তাঁর মনোভাব ও আচরণের কারণে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ছাড়াও প্রগতিশীল সাদা, শিক্ষিত ও সামাজিক মানুষের কাছেও ট্রাম্প নিতান্তই অগ্রহণযোগ্য।
সাধারণত নির্বাচনের বছরে, বিশেষ করে কোনো ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের দুই টার্ম শেষে তাঁর দলের প্রার্থী নির্বাচনে খানিকটা পিছিয়েই থাকেন। সে হিসাবে হিলারি ক্লিনটনের পিছিয়ে থাকারই কথা। তবে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ট্রাম্পের ব্যক্তিগত আচরণ এমনই যে তাঁর নিজ দলের অনেক রাজনীতিকই তাঁকে সমর্থন দেননি। এমনকি সাবেক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডাব্লিউ বুশ পর্যন্ত হিলারিকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছেন। শুধু তা-ই নয়, ২০০৮ এবং ২০১২ সালের নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী জন ম্যাককেইন এবং মিট রমনিও ট্রাম্পকে সমর্থন করছেন না।
তাহলে কি ট্রাম্পের জয়ের কোনো সম্ভাবনা নেই? এ প্রশ্নটি সপ্তাহ দুয়েক আগে করলে অনেক আত্নবিশ্বাস নিয়েই জবাব দেওয়া যেত যে, ট্রাম্পের জয়ের সম্ভাবনা অত্যন্ত কম। তখন জরিপে হিলারি ১০-১১% ব্যবধানে এগিয়ে ছিলেন। তবে এফবিআইয়ের পরিচালকের হিলারির বিরুদ্ধে ইমেইল সংক্রান্ত তদন্তের পুনর্বিবেচনার ঘোষণা দেওয়ার কারণে ট্রাম্পের নির্বাচনী ক্যাম্পে প্রাণ ফিরে আসে।
নির্বাচনে অগ্রিম কারচুপির অভিযোগ করার অভিযোগ থেকে সরে এসে ট্রাম্প হিলারির বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে, ইমেইল ব্যবহার নিয়ে কথা বলতে থাকেন এবং ফলে তাঁর জনসমর্থনও বাড়তে থাকে। সম্ভাব্য ভোটপ্রদানকারীদের মধ্যে তাঁর প্রতি সমর্থন ১০-১১ শতাংশ ব্যবধান থেকে কমে ৪-৫ শতাংশে এসে দাঁড়ায়।
নির্বাচনের দুদিন আগে জনসমর্থনের ব্যবধান ৪ বা ৫ শতাংশ কিন্তু নগণ্য নয়। সে হিসাবে হিলারি বেশ এগিয়ে আছে বলেই ধরে নেওয়া যায়। তবে অধিকাংশ জরিপেই সাধারণত ৩ শতাংশ ‘মার্জিন অব এরর’ থাকে। অর্থাৎ জরিপের ৪ শতাংশ ব্যবধান প্রকৃতপক্ষে ১ শতাংশও হতে পারে। এ তো গেল জরিপের কথা, এর বাইরেও আরও অনেক বিষয়ই নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল নির্ধারণে ভূমিকা রাখে।
প্রথমত, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয় ইলেক্টোরাল ভোটে, পপুলার ভোটে নয়। অনেকটা বাংলাদেশের সংসদ নির্বাচনের মতো। মোট ভোট কোন দল কত পেল সেটি বিষয় নয়, বরং কোন দল কতটি আসন পেল সেটিই বড় কথা। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মোট ৫৩৮টি ভোট। ৫০টি অঙ্গরাজ্যের দুজন করে মোট ১০০ জন সিনেটর এবং ৪৩৫ জন কংগ্রেসম্যান ছাড়াও ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়াতে রয়েছে ৩ ভোট।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে মোট ২৭০টি ভোট প্রয়োজন। লক্ষ্যণীয় যে, প্রতিটি অঙ্গরাজ্যে দুটি করে সিনেট আসন থাকলেও, কংগ্রেসম্যানের সংখ্যা আলাদা। অর্থাৎ প্রতিটি অঙ্গরাজ্যের ভোটের সংখ্যা এক নয়। একদিকে ক্যালিফোর্নিয়াতে রয়েছে ৫৫ ভোট, অন্যদিকে মন্টানা, নর্থ ডাকোটার মতো কয়েকটি ছোট ছোট অঙ্গরাজ্যে রয়েছে মাত্র ৩টি করে ভোট।
বাংলাদেশে যেমন গোপালগঞ্জে সবসময়ই আওয়ামী লীগ, বগুড়ায় বিএনপি জয়ী হয়, তেমনি যুক্তরাষ্ট্রেও ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান স্টেট রয়েছে। নিউইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়া, ম্যাসাচুসেটসে যেমন সবসময়ই ডেমোক্র্যাটরা জয়ী হয়, তেমনি টেক্সাস, আরকানসাস, ক্যানসাসসহ অনেক রক্ষণশীল মিড ওয়েস্টার্ন স্টেটে সবসময় রিপাবলিকানরা জয়ী হয়।
আবার কিছু স্টেট আছে যেগুলো কোনো দলেরই ‘কনফার্ম’ সমর্থক নয়; অনেকটা ঢাকার মতো। ’৯০-এর দশকের পরে যে নির্বাচনগুলো সুষ্ঠু হয়েছে, প্রতিবারই দেখা গেছে যে ঢাকায় জয়ী হয়েছে একেক সময় একেক দল। যুক্তরাষ্ট্রে এমন স্টেটের মধ্যে প্রধান হচ্ছে ফ্লোরিডা (২৯), ওহাইয়ো, নর্থ ক্যারোলিনা (১৫), অ্যারিজোনা (১১), নেভাডা (৬) ইত্যাদি। এ স্টেটগুলোকে ‘সুইং স্টেট’ বা ‘ব্যাটল গ্রাউন্ড স্টেট’ বলা হয়।
সিএনএনের হিসাব অনুযায়ী, ডেমোক্র্যাটদের নিশ্চিত স্টেটগুলো যোগ করলে হিলারির মোট ভোটের সংখ্যা দাঁড়াবে ২৬৮; প্রয়োজনীয় ২৭০ থেকে মাত্র ২ কম। পক্ষান্তরে রিপাবলিকানদের নিশ্চিত ভোটের সংখ্যা ২০৪! অর্থাৎ হোয়াইট হাউসে যেতে হলে ট্রাম্পকে প্রায় প্রতিটি সুইং স্টেটে জিততে হবে।
সুইং স্টেটের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ফ্লোরিডা (২৯) এবং নর্থ ক্যারোলিনা (১৫)। এ দুটির যে কোনো একটিতে হারলেই ট্রাম্পের জয়ের আশা শেষ। পক্ষান্তরে, দুটিতে হেরে গেলেও হিলারির পক্ষে জয়ী হওয়া সম্ভব। নেভাডা বা এমনকি শুধু নিউ হ্যাম্পশায়ার (৪) জিতলেও হিলারির হোয়াইট হাউস জয় নিশ্চিত।
সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী, হিলারি ও ট্রাম্প হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে আছেন ফ্লোরিডায় (টাই) এবং হিলারি এগিয়ে আছেন নর্থ ক্যারোলিনা ও নিউ হ্যাম্পশায়ারে। বলাই বাহুল্য, সুইয়িং স্টেটের অংক অনুযায়ী হিলারির জয়ের সম্ভাবনাই বেশি।
জরিপ ও সম্ভাব্য ভোটের অংকের বাইরেও বেশ কিছু বিষয় রয়েছে যা ফলাফল প্রভাবিত করতে পারে। প্রথমত, জরিপের কথাই ধরা যাক। অনেকে মনে করেন যে, ট্রাম্পের ব্যাক্তিগত আচরণ, কথায় কথায় মিথ্যাচার, দলমত নির্বিশেষে সবাইকে আক্রমণ, এবং বিশেষ করে নারীঘটিত বিষয়ে তাঁর সম্পৃক্ততার কারণে অনেক ভোটার তাঁকে সমর্থনের কথা প্রকাশ্যে স্বীকার করতে স্বস্তিবোধ করেন না। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সাদাদের শ্রেষ্ঠত্ববোধ, ইসলামবিরোধী বক্তব্য, ইমিগ্রেশনবিরোধী বক্তব্য তাঁদের মনের কথা।
এ ছাড়াও নারী প্রেসিডেন্টের বিষয়টি তাদের কাছে খুব সহজ মনে হয় না। ফলে কাকে ভোট দিতে আগ্রহী– এ প্রশ্ন করা হলে তারা অনিশ্চিত বলে উত্তর দেন। এমন ভোটারদের সংখ্যা আসলে কত এবং এদের মধ্যে কতজন ভোট দেবেন– সেটি পরিমাপ করা কঠিন। তবে এ গ্রুপের সংখ্যা বড় হলে সেটি হিলারির জন্য দুঃসংবাদ।
নির্বাচনে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারা না-পারা কিন্তু আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের দিন বাংলাদেশের মতো জাতীয় ছুটি নয়। অধিকাংশ ভোটারই কাজে যাওয়ার আগে অথবা কাজ থেকে ফিরে ভোট দিতে চাইবেন। সাধারণত, আফ্রিকান আমেরিকান ও অভিবাসীদের কিছু ভোটার অংশ ‘ব্লু কলার’ বা ‘আওয়ারলি’ কাজ করেন। তাই তাদের জন্য ভোট প্রদান সবসময়ই চ্যালেঞ্জিং হয়। ফলে আগাম ভোট অথবা যারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করবেন তাদের সবার দেরি হলেও ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে হিলারির ক্যাম্পেইনের ‘গেম প্ল্যান’ খুবই ‘সলিড’ বলেই জানি। তাদের ভলান্টিয়াররা হিলারিকে সমর্থন করবে এমন সব ভোটারকেই ভোট কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রস্তুত। ট্রাম্পের ক্যাম্পেইনও এমন ব্যবস্থা রেখেছে, তবে হিলারির ক্যাম্পেইন এ ব্যাপারে বেশি অভিজ্ঞ।
শুধু ভোটারের সংখ্যার চেয়েও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, ভোটারদের ‘ব্যাকগ্রাউন্ড’। কিছু জরিপে দেখা গেছে, এবারের নির্বাচনে অতীতের সময়ের তুলনায় অনেক বেশি ল্যাটিনো ভোটাররা ভোট দিচ্ছেন। ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসনবিরোধী বক্তৃতা, বিশেষ করে মেক্সিকানবিরোধী বিভিন্ন বক্তব্য এই ভোটারদের তাঁর বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলেছে বলেই জরিপে প্রমাণিত। এ ভোটার গ্রুপের আকার যত বড় হবে, ট্রাম্পের জন্য ততই দুঃসংবাদ। বিশেষ করে ফ্লোরিডার মতো গুরুত্বপূর্ণ সুইং স্টেট, যেখানে প্রচুর ল্যাটিনো ভোটার রয়েছে এবং হিলারি ও ট্রাম্প জরিপের ফল ‘টাই’, সেখানে প্রচুর ল্যাটিনো ভোটারের উপস্থিতি ট্রাম্পের জয়ের আশা নস্যাৎ করে দিতে পারে।
গত প্রায় এক বছরের নির্বাচনী প্রচারের সমাপ্তি শেষে জরিপ ও ভোটের অংকের হিসাব হিলারির পক্ষে থাকলেও ট্রাম্পের জয়ের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। রিপাবলিকান দলের শীর্ষনেতারা প্রথম দিকে ট্রাম্পের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে রাখলেও অনেকেই শেষ বেলায় ঘরে ফেরার তাগিদ অনুভব করছেন। তাই শেষ মুহুর্তে নির্বাচনী উত্তাপ অনেকখানিই বাড়ছে। এরই সঙ্গে বাড়ছে সবার ‘টেনশন’ও।
সর্বশেষ ২০১২ সালে নির্বাচনপূর্ব সর্বশেষ জরিপে প্রেসিডেন্ট ওবামা মাত্র ১% ব্যবধানে এগিয়ে ছিলেন মিট রমনির তুলনায়। ফলাফলে অবশ্য জরিপের এত তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রতিফলন ঘটেনি। এ বছর হিলারি জরিপে ৪% ব্যবধানে এগিয়ে; নিউ ইয়র্ক টাইমসের হিসাব অনুযায়ী হিলারির জয়ের সম্ভাবনা ৮৪%। তবে ভোট গণনার পরে এসব সম্ভাবনা/পরিসংখ্যান আর গুরুত্ব পাবে না। যুক্তরাষ্ট্রের ভোটারাই বেছে নেবেন তাদের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট।
গত কয়েকদিন ধরে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্যাম্পেইন তাঁকে টুইটার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে দিচ্ছে না। তাই প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন–
“যে ব্যক্তি একটি টুইটার অ্যাকাউন্ট হ্যান্ডেল করতে পারেন না, তাঁর হাতে নিউক্লিয়ার কোড দেওয়া যেতে পারে না।”
প্রেসিডেন্ট ওবামার সঙ্গে একমত– ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার উপযুক্ত নন। তাই তাঁর বিরুদ্ধে ভোট দেব। নিউ ইয়র্কের ভোটার হিসেবে আমার ভোট হয়তো জয়-পরাজয় নির্ধারণ করবে না, তবে ধর্মান্ধ, বর্ণবাদী, ইসলামবিদ্বেষী, নারীদের অসম্মানকারী ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের অগ্রগামিতার কামনা থাকবে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
খেলার জগতের সামাজিক দায়বদ্ধতা ও পেশাদারি কাঠামো
লাল-সবুজের তরুণ প্রজন্মের এ সময়ের প্রিয় শ্লোগান, ‘বাংলাদেশের জান, সাকিববিস্তারিত পড়ুন
আগস্টের শোককে শক্তি হিসেবে নিতে পারি আমরা তরুণেরা
“যতদিন রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান, ততদিন রবে কীর্তিবিস্তারিত পড়ুন
বাবা যখন ধর্ষক
যেখানে আপন বাবাই ধর্ষণ করে, সেখানে সৎ বাবার ধর্ষণ আমাদেরবিস্তারিত পড়ুন