রবিবার, মে ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

খলিল উল্লাহ খানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ

কিংবদন্তি অভিনেতা হিসেবে টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রে তিনি ছিলেন ভীষণ জনপ্রিয়। বলছি চলচ্চিত্রের সদা হাস্যোজ্জ্বল গুণী অভিনেতা খলিল উল্লাহ খানের কথা। পাঁচ দশকেরও বেশি সময় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র অভিযাত্রার সঙ্গে থেকে ২০১৪ সালের ৭ ডিসেম্বর চিরবিদায় নেন অভিনেতা খলিল। আজ তার দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী।

৫৪ বছর ধরে প্রায় আটশ’ ছবিতে অভিনয় করেছেন খলিল। তবে তার অভিনয়ের শুরুটা হয়েছিল টিভি নাটকের মধ্যদিয়ে। ‘গুণ্ডা’ শিরোনামের ছবিতে অভিনয়ের জন্য পেয়েছিলেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এ ছবিতে তার সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন নায়করাজ রাজ্জাক, আলমগীর ও কবরীসহ আরো অনেকে।

১৯৩৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সিলেটের কুমারপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন খলিল উল্লাহ খান। তার বাবা পুলিশ অফিসার ছিলেন। সে কারণে খলিলের শৈশব জীবন কেটেছে দেশের বিভিন্ন জেলাতে। খলিল ১৯৪৮ সালে সিলেট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন।

১৯৫১ সালে মদনমোহন কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দেন। সিলেট এমসি কলেজ থেকে তিনি স্নাতক পাস করেন। ১৯৫১ সালে আর্মি কমিশনে যোগ দিয়ে কোয়েটাতে চলে যান। এরপর ১৯৫২ সালে ফিরে এসে আনসার অ্যাডজুট্যান্ট হিসেবে যোগ দেন। ১৯৯২ সালে বয়সের কারণে রিটায়ার্ড করেন আনসার ডিপার্টমেন্ট থেকে।

১৯৫৯ সালে সোনার কাজল ছবিতে প্রথম অভিনয় শুরু করেন। এর আগে বেশ কয়েকটি নাটকেও অভিনয় করেন। খলিল অভিনীত দ্বিতীয় ছবি প্রীত না জানে রীত। ছবিটি ১৯৬৩ সালের ১৩ জানুয়ারি মুক্তি পায়। খলিলের তৃতীয় ছবি ‘সংগম’।

তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র ‘প্রীত না জানে রীত’, ‘সংগম’, ‘ভাওয়াল সন্ন্যাসী’, ‘ক্যায়সে কঁহু’, ‘জংলি ফুল’, ‘আগুন’, ‘পাগলা রাজা’, ‘মিন্টু আমার নাম’, ‘ওয়াদা’, ‘বিনি সুতার মালা’, ‘বউ কথা কও’, ‘কাজল’।

১৯৬৬ সালে এস এম পারভেজ পরিচালিত ‘বেগানা’ সিনেমায় প্রথমবারের মতো খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। এরপর বহু সিনেমায় তাকে খলচরিত্রে দেখা গেছে। ইতিহাসনির্ভর ‘ফকির মজনু শাহ’ সিনেমায় নাম ভূমিকায় অভিনয় করেও তিনি ভূয়সী প্রশংসা পান।

১৯৬৫ সালে ‘ভাওয়াল সন্ন্যাসী’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে খলিল আত্মপ্রকাশ করেন পরিচালক হিসেবে। ‘সিপাহী’ ও ‘এই ঘর এই সংসার’ নামে দুটি সিনেমার প্রযোজনাও করেছেন তিনি।

শহীদুল্লাহ কায়সারের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত ধারাবাহিক নাটক সংশপ্তকে তার অভিনয়ে ‘মিয়ার বেটা’ চরিত্র দর্শকনন্দিত হয়। ‘টাকা আমার চাই, নইলে জমি’ ফেলু মিয়ার (মিয়ার বেটা) এই সংলাপ তখন ছিল ব্যাপক আলোচিত।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাবেক সভাপতি খলিলকে ২০১২ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা দেয়া হয়। তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতিও ছিলেন। তার দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পারিবারিক উদ্যোগে কোরআন খতম ও দোয়া মাহফিলেরও আয়োজন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

এবার পরিবারের পছন্দে বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন শাকিব খান

চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর সঙ্গে অনেক আগেই দাম্পত্যবিস্তারিত পড়ুন

বুবলী আগে থেকেই বিবাহিত, সেখানে একটি মেয়েও আছে: সুরুজ বাঙালি

ব্যক্তিজীবন নিয়ে কথা বলে বারবার শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছেন আলোচিতবিস্তারিত পড়ুন

এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা

এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর অতর্কিত হামলা করেছে কয়েকজন চলচ্চিত্র শিল্পী। সেখানকারবিস্তারিত পড়ুন

  • অভিনেতা ওয়ালিউল হক রুমি মারা গেছেন
  • পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন
  • শাকিব ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পুরুষের জায়গা নেই: বুবলী
  • সিনেমা মুক্তি দিতে হল না পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন নায়ক
  • সংগীত শিল্পী খালিদ আর নেই
  • কঠিন রোগে ভুগছেন হিনা খান, চাইলেন ভক্তদের সাহায্য
  • মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কবরস্থানে সমাহিত হবেন সাদি মহম্মদ
  • কে কোন ক্যাটাগরিতে জিতলেন অস্কার?
  • রাজকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য পরীমনির
  • মিস ওয়ার্ল্ড-২০২৪ জিতলেন ক্রিস্টিনা পিসকোভা
  • আর অভিনয় করতে পারবেন না সামান্থা!
  • তিশা থেকে জয়া আহসান, কপালে বাঁকা টিপের সেলফির রহস্য কী?