চীন–ভারত
দুই বড় দেশ যখন প্রতিবেশী ও প্রতিযোগী
ভারত ও চীনের মধ্যে কোনো না কোনো ইস্যুতে বাদানুবাদ, বিরোধিতা ও বিতর্ক এখন লেগেই আছে। তা ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে দালাই লামার অরুণাচল সফর, পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে চীন-পাকিস্তান ইকোনমিক করিডর বানানো, চীনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ উদ্যোগে ভারতের যোগ না দেওয়া বা বর্তমানে বঙ্গোপসাগরে চলমান ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের যৌথ মহড়া—যা–ই হোক না কেন। নানা ইস্যুতে দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য, এর জবাব—এসব চলছেই। দুই দেশের গণমাধ্যমেও পাল্টাপাল্টি লেখা বা বিশ্লেষণ ছাপা হচ্ছে।
তবে এখন পরিস্থিতি বেশ গুরুতর। রীতিমতো যুদ্ধাবস্থা। অনেকেই জানেন এর ঘটনাস্থল ভারত, চীন ও ভুটান—এই তিন দেশের জংশন হিসেবে বিবেচিত দোকলাম মালভূমি। বিরোধটি সাদা চোখে দুই বড় শক্তি ভারত-চীনের মধ্যে। কিন্তু ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় হোক ভুটানও এর অংশ। আঞ্চলিকভাবে নিজেদের প্রভাব ও কর্তৃত্ব বাড়াতে চীন ও ভারতের নানামুখী যে প্রতিযোগিতা বেশ কিছুদিন ধরেই চোখে পড়ছে, তারই একটি পরিণতি হচ্ছে দোকলাম বিরোধ ও দুই দেশের সৈন্যদের মুখোমুখি অবস্থান। ভারত ও চীনের এই প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান সামনের দিনগুলোয় এই অঞ্চলের ভূরাজনৈতিক অনেক হিসাব-নিকাশকেই বদলে দিতে পারে। বাংলাদেশ, নেপাল বা শ্রীলঙ্কার মতো দেশগুলোর পক্ষে এই তাপের বাইরে থাকা কঠিন হবে বলেই অনেক পর্যবেক্ষক মনে করেন।
যে ভূখণ্ড নিয়ে ভারত-চীন উত্তেজনা বা ‘যুদ্ধ পরিস্থিতি’ তৈরি হয়েছে সেই ভূখণ্ডের মালিকানার দাবিদার আসলে চীন ও ভুটান। ভুটানের জন্য এই দোকলাম মালভূমির গুরুত্ব যাই হোক না কেন ভারত ও চীনের কাছে তা মহাগুরুত্বপূর্ণ। এই মালভূমি ভুটানের নিয়ন্ত্রণে থাকলে ভারত এর সুবিধা নিতে পারবে। অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, সিকিমের ওপর নিয়ন্ত্রণ ও এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভারতের জন্য এই মালভূমিটির সামরিক গুরুত্ব অসামান্য। এখানে চীনের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা পেলে সিকিম অনেকটাই অরক্ষিত হয়ে পড়বে। ভারতের আরেক গুরুত্বপূর্ণ অংশ শিলিগুড়ি করিডর এই দোকলাম মালভূমি থেকে খুব দূরে নয়। ‘চিকেন নেক’ হিসেবে বিবেচিত এই করিডর পশ্চিমবঙ্গ ও আসামকে যুক্ত করেছে। ফলে দোকলাম মালভূমির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ভারতের বিশেষ উদ্বেগ রয়েছে। এই ভূখণ্ডের ওপর ভুটানের দাবির পক্ষে ভারত তাই এতটা মরিয়া অবস্থান নিয়েছে। চীন সেখানে রাস্তা বানাতে গেলে ভারত সৈন্য পাঠিয়ে তাতে বাধা দেয়। মাসখানেক ধরে ভারত ও চীনের সৈন্যরা সেখানে মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে।
ভারত ও ভুটানের মধ্যে যে প্রতিরক্ষা চুক্তি রয়েছে সে অনুযায়ী ভারত ভুটানের পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষার বিষয়গুলো দেখভাল করে। ১৯৪৯ সালে সই করা এই চুক্তি ২০০৭ সালে আবার নবায়ন হয়েছে। তবে নবায়ন হলেও তাতে সংশোধনী এসেছে। চুক্তির ২ নম্বর ধারায় আগে ভুটানের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করে পররাষ্ট্রনীতিকে ‘গাইড’ করার কথা ছিল; কিন্তু ২০০৭ সালে চুক্তি নবায়নের সময় তা বাদ দেওয়া হয়েছে। অস্ত্র আমদানির ব্যাপারে অনুমতি নেওয়ার বিষয়টিও বাদ গেছে।
ভুটানের স্বার্থ দেখতে দোকলামে ভারত যে ভূমিকা নিয়েছে তার পাল্টা হিসেবে চীনের তরফে যে প্রতিক্রিয়াগুলো পাওয়া যাচ্ছে তা যথেষ্ট কঠোর এবং ভারতের জন্য খুবই সংবেদনশীল। চীনের ইংরেজি সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমস-এর এক নিবন্ধের বক্তব্য অনেকটা এ রকম; ভারত যদি ভুটানের পক্ষ নিয়ে চীনের রাস্তা নির্মাণ ঠেকানোর উদ্যোগ নিতে পারে তবে পাকিস্তানও কাশ্মীর ইস্যুতে তৃতীয় কোনো দেশকে ডাকতে পারে। গ্লোবাল টাইমস-এর বক্তব্য ও মন্তব্যকে চীনের সরকারের অবস্থান হিসেবেই বিবেচনা করা হয়। চায়না ওয়েস্ট নরমাল ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর ইন্ডিয়ান স্টাডিজের পরিচালক লং জিংচুন তাঁর ‘ইন্ডিয়া ব্রেকস ইন্টারন্যাশনাল ল ওভার আন ওয়ারেন্টেড ফিয়ার’ শিরোনামের এই নিবন্ধে লিখেছেন, ভারত ভুটানের নিজস্ব ভূখণ্ড রক্ষার আহ্বানে সাড়া দিতে পারে, বিতর্কিত এলাকার জন্য নয়। ভারত যে যুক্তিতে কাজটি করেছে সেই একই যুক্তিতে পাকিস্তানের অনুরোধে তৃতীয় কোনো দেশের সেনাবাহিনীও ভারত ও পাকিস্তানের বিতর্কিত অঞ্চলে ঢুকতে পারে। কাশ্মীর প্রশ্নে চীনের তরফে এ ধরনের কথা আগে শোনা যায়নি।
চীন-ভুটান সীমান্ত চিহ্নিত করার বিষয়টি অনেক দিন ধরেই ঝুলে আছে। ভারত এ ব্যাপারে ভূমিকা রাখতে চেয়েছিল। কিন্তু চীন শুরু থেকেই সীমান্ত নিয়ে ভুটানের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার ব্যাপারে অটল ছিল। ভারতকে শেষ পর্যন্ত বিষয়টি মেনে নিতে হয়েছে। আশির দশকে ভুটানকে চীনের সঙ্গে সরাসরি সীমান্ত আলোচনার সুযোগ দেয় ভারত। ১৯৮৪ সালে সীমান্ত নিয়ে চীন-ভুটান প্রথম সরাসরি ও দ্বিপক্ষীয় আলোচনা শুরু হয়। এর ১৪ বছরের মাথায় ১৯৯৮ সালে দুই দেশ তাদের সীমান্তে শান্তি ও স্থিতি বজায় রাখতে একটি চুক্তিতে সই করে। চীনের দাবি অনুযায়ী ভুটান ও চীনের মধ্যে সীমান্ত প্রশ্নে একধরনের মতৈক্য রয়েছে। দোকলাম মালভূমি নিয়ে ভুটানের সঙ্গে বিরোধ সরাসরি আলোচনা করে চীন সমাধান করতে চায়। কিন্তু চীনের অভিযোগ, এই মালভূমির ওপর দাবি প্রতিষ্ঠা করতে ভারত ভুটানের ওপর চাপ দিচ্ছে।
সাউথ এশিয়া মনিটরে ভুটানের এক আইন বিশেষজ্ঞ, ওয়াংচা সাংগের এক লেখায় (ইন্ডিয়া ওয়ান্টস ভুটান টু সিকিউর নিউ দিল্লিস ইন্টারেস্ট) বিষয়টি আরও পরিষ্কারভাবে আছে। তিনি লিখেছেন, ভারত নিজেদের স্বার্থে দোকলাম মালভূমির ওপর দাবি প্রতিষ্ঠার জন্য ভুটানকে চাপ দিয়ে আসছে। এটা ভুটানের জন্য এক কঠিন পরিস্থিতি। তাঁর বক্তব্য হচ্ছে, ভুটানের জন্য তার প্রতি ইঞ্চি ভূমিই পবিত্র, ভুটান রাষ্ট্রের অন্যান্য অংশের তুলনায় ভুটানের কাছে দোকলামের বাড়তি কোনো গুরুত্ব নেই। তিনি লিখেছেন, ‘ভারতের কাছে সিকিমের গুরুত্ব যেমন, চীনের কাছেও দোকলামের গুরুত্ব তেমন। আমি মনে করি, আমাদের বাস্তবতা মেনে নেওয়া উচিত। ভারতের সবুজ সংকেতের জন্য চীন হয়তো সারা জীবন অপেক্ষা করে থাকবে না। ভুটানের সঙ্গে কোনো ধরনের সম্পর্কের চেয়ে চীনের কাছে তার নিরাপত্তার ব্যাপারটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
কৌশলগত ও সামরিক গুরুত্বের কারণে দোকলাম মালভূমির ব্যাপারে ভারত বা চীন কোনো পক্ষই ছাড় দেওয়ার মতো অবস্থায় আছে বলে মনে হয় না। ভুটানের পক্ষ নিয়ে ভারত যে অবস্থান নিয়েছে চীন তাকে কোনোভাবেই মেনে নিতে রাজি নয়। এ নিয়ে প্রতিবেশী দুই বৃহৎ শক্তির মধ্যে বিরোধ যতটা চরমে উঠেছে, তা ভুটানের জন্য সত্যিই এক কঠিন পরিস্থিতি। দ্য ওয়্যার ম্যাগাজিনে সাবেক ভারতীয় কূটনীতিক ও দিল্লিভিত্তিক ইনস্টিটিউট ফর ডিফেন্স স্টাডিজ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস-এর সিনিয়র ফেলো পি স্তবদান তাঁর ‘ইন দ্য ট্রাইজাংশন এনট্যাঙ্গলমেন্ট, হোয়াট ডাজ ভুটান ওয়ান্ট’? শিরোনামের এক নিবন্ধে লিখেছেন, ভারত-ভুটান চুক্তির বাধ্যবাধকতা মেনে ও ভারতের স্বার্থ মাথায় রেখেই ভুটান চীনের সঙ্গে তার বিষয়গুলো সামলে এসেছে। সাধারণভাবে ভুটান এ নিয়ে কোনো দর-কষাকষি না করে ভারত ও চীনের পারস্পরিক সমঝোতার দিকটিকেই বিবেচনায় নিত। কিন্তু দোকলাম পরিস্থিতি দেশটিকে এক ভিন্ন বাস্তবতার মধ্যে ফেলেছে। তিনি লিখেছেন, ভুটান এখন এই সীমান্ত সমস্যার একটি স্থায়ী সমাধান করতে চায় এবং ভারত ও চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সমদূরত্ব বাজায় রেখে সম্পর্ক চায়।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে ভারত কি ভুটানের এমন অবস্থানকে মেনে নেবে? বিশেষ করে চীন যখন এ অঞ্চলে তার প্রভাবকে জোরদার করতে চাইছে। অথবা ভুটানের পক্ষে কি আদৌ কোনো অবস্থান নেওয়া সম্ভব? চীনের সঙ্গে ভুটানের সীমান্ত রয়েছে অথচ ভুটান চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করা থেকে বিরত থেকেছে। ভুটান যেখানে বিশ্বের ৫৩টি দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রক্ষা করে চলেছে সেখানে চীনের সঙ্গে এই আচরণ দেশটির জন্য বিব্রতকর। বহু বছর চেষ্টা করেও বেইজিং থিম্পুতে একটি দূতাবাস খুলতে পারেনি। দোকলাম পরিস্থিতি যেন চীনকে এ ব্যাপারে নতুন করে মুখ খোলার সুযোগ করে দিয়েছে।
গ্লোবাল টাইমস-এর এক সম্পাদকীয়তে (৫ জুলাই) ভারতের কবল থেকে শুধু ভুটান নয়, এমনকি ভারতের স্বীকৃত ভূখণ্ড সিকিমের মুক্তি পাওয়া দরকার বলে মন্তব্য করা হয়েছে। ‘চায়না কেন রিথিঙ্ক স্টান্স অন সিকিম, ভুটান’ শিরোনামের সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, ভুটানের ওপর ভারতের এমন নিয়ন্ত্রণ ও চাপ রয়েছে যার কারণে ভুটান প্রতিবেশী চীন বা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অন্য কোনো স্থায়ী সদস্য দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেনি। সম্পাদকীয়তে হিমালয় এলাকার ছোট দেশগুলোর ওপর ভারতের কর্তৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে মনোযোগী হতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। এমনকি ভুটানের ‘কূটনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সার্বভৌমত্ব’ পুনরুদ্ধারে চীন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত বলেও খোলাখুলিভাবে বলা হয়েছে। চীন ২০০৩ সালে সিকিমের ভারতে অন্তর্ভুক্তির বিষয়টিকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এখন সেই অবস্থান থেকে সরে আসারও ইঙ্গিত দিয়েছে বেইজিং। বলা হয়েছে, সিকিমে এমন অনেকেই আছেন যাঁরা আলাদা দেশ হিসেবে নিজেদের ইতিহাসকে ধরে রাখতে চান।
চীন ও ভারতের মধ্যে এই যে বিরোধ বা যুদ্ধাবস্থা, এখানে ভুটানের প্রকৃত অবস্থানটি বোঝা সত্যিই কঠিন। দ্য ওয়্যার ম্যাগাজিনের প্রবন্ধে পি স্তবদান বলেছেন, ভারত দাবি করে যে ভুটান তার পক্ষে রয়েছে, কিন্তু এই দাবি নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ আছে। দোকলাম প্রশ্নে ভুটানের তরফে যে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে তা বিবেচনায় নিলে স্তবদানের এই সংশয়ের পক্ষে কিছুটা হলেও সাফাই পাওয়া যায়। দোকলাম উত্তেজনা শুরুর পর ভুটান চীনের বিরুদ্ধে ‘বিতর্কিত এলাকায়’ সড়ক নির্মাণের কথা বলেছে। তাদের ভূখণ্ডে চীন রাস্তা বানাচ্ছে এমন অভিযোগ ভুটানের পক্ষ থেকে তোলা হয়নি। মানে ভুটান চীনের বিরুদ্ধে তার ভূখণ্ডে জোর করে প্রবেশ বা ভূমি দখলের অভিযোগ করেনি। ভুটান স্থিতাবস্থা চেয়েছে।
ভুটান কি তবে চীনের ব্যাপারে এখন কিছুটা নমনীয়? চীন মনে করছে যে ভুটান ইতিমধ্যেই ভারতের কবল থেকে অনেকটা বের হয়ে এসেছে। ১৯৭১ সালে জাতিসংঘের সদস্যপদের জন্য ভুটানের আবেদনের পক্ষে চীন ভোট দিয়েছে। এরপর চীন ভারতকে বাদ দিয়েই ভুটানের সঙ্গে সীমান্ত আলোচনা শুরু করতে পেরেছে। ভারত-ভুটানের মধ্যে ১৯৪৯ সালের চুক্তির ২ ধারা পরিবর্তনের পেছনেও চীনের প্রভাব কাজ করেছে বলে অনেক পর্যবেক্ষক মনে করেন। ধীরে-সুস্থে হলেও দীর্ঘদিনে পরিস্থিতি কিছুটা পাল্টেছে বলে ধরে নেওয়া যায়।
আগামী বছর অক্টোবরে ভুটানে নির্বাচন। দোকলাম উত্তেজনার প্রভাব সেই নির্বাচনে পড়তে পারে। ভারতীয় পর্যবেক্ষকদের অনেকে তখন ভারত বিরোধিতার আওয়াজ ওঠার আশঙ্কা করছেন। যদি তাই ঘটে তবে সেটা হবে এক বড় পরিবর্তন।
ভারত ও চীনের মতো দুই বড় শক্তির মধ্যে এখন যে প্রতিযোগিতা ও প্রভাব বিস্তারের জোর আকাঙ্ক্ষা, তা এখানকার ভূরাজনীতির পুরোনো হিসাব–নিকাশ ও স্থিতাবস্থায় যে নড়চড় ঘটাবে, তাতে সন্দেহ নেই। এ অঞ্চলের অন্য দেশগুলোর রাজনীতিতে আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় সামনের দিনগুলোতে ভারত-চীন ফ্যাক্টর জোরদার ও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে।
একেএমজাকারিয়া: সাংবাদিক।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
খেলার জগতের সামাজিক দায়বদ্ধতা ও পেশাদারি কাঠামো
লাল-সবুজের তরুণ প্রজন্মের এ সময়ের প্রিয় শ্লোগান, ‘বাংলাদেশের জান, সাকিববিস্তারিত পড়ুন
আগস্টের শোককে শক্তি হিসেবে নিতে পারি আমরা তরুণেরা
“যতদিন রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান, ততদিন রবে কীর্তিবিস্তারিত পড়ুন
বাবা যখন ধর্ষক
যেখানে আপন বাবাই ধর্ষণ করে, সেখানে সৎ বাবার ধর্ষণ আমাদেরবিস্তারিত পড়ুন