শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ শেষে হত্যায় আরেকজন গ্রেপ্তার

মাদারীপুরের মস্তফাপুরে দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ শেষে হত্যা মামলায় সজীব হাওলাদার (২২) নামে আরেকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সজীবকে গ্রেপ্তার করে করে জেলা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তাঁর বাড়ি মস্তফাপুর ইউনিয়নের বড়মেহের। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন।

গত বছর স্কুলছাত্রী সুমাইয়া আক্তার (১৪) ও তার সহপাঠী হ্যাপি আক্তারকে (১৪) ধর্ষণ শেষে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

সুমাইয়ার বাবা বেল্লাল সিকদার বলেন, ‘আসামি গ্রেপ্তার হওয়ায় মন থেকে একটু শান্তি পাচ্ছি। আমি আসামিদের দ্রুত বিচার দাবি করছি।’

হ্যাপির মা মুক্তা বেগম বলেন, ‘আমি সব আসামির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। এক বছরের বেশি হয়ে গেল এখনো অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি।’

মাদারীপুর জেলার সিআইডি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম জানান, আগের আসামিদের জবানবন্দির ভিত্তিতে সজীবকে আটকের পর গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বাকিদেরও ধরার অভিযান অব্যাহত আছে। এই দুই স্কুলছাত্রী হত্যার মামলাটি সিআইডির পক্ষ থেকে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে।

২০১৫ সালে ১৩ আগস্ট দুপুরে সদর উপজেলার মস্তফাপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী সুমাইয়া আক্তার ও তার সহপাঠী হ্যাপি আক্তার নিখোঁজ হয়। বিকেলে অচেতন অবস্থায় চার যুবক ওই দুই ছাত্রীকে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যায়। পরে পরিবারের সদস্য খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে দুজনের লাশ পায়।

পুলিশ সেদিনই হাসপাতাল এলাকা থেকে শিপন শিকদার ও রফিক শিকদার নামের দুই যুবককে আটক করে। পরে দায়ের করা মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এরপর রাকিব শিকদার, রফিকুল খাঁ ও রানা শিকদারকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ ঘটনার পরের দিন ১৪ আগস্ট নিহত সুমাইয়ার বাবা বিল্লাল শিকদার সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ১৩ সেপ্টেম্বর হ্যাপীর মা মুক্তা বেগম মাদারীপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালে রানা শিকদারকে প্রধান আসামি করে আটজনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন।

এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে রানাসহ রকিব, শিপন ও রফিকুল জামিনে বেরিয়ে এসেছেন। বাকি আসামিরা এখনো পলাতক। এই ঘটনায় মাদারীপুর সদর হাসপাতালের ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন নিহতদের পরিবারের সন্তোষজনক না হওয়ায় হাইকোর্ট রুল জারি করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এ বছর ১৩ জানুয়ারি হাইকোর্টের বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসাইনের দ্বৈত বেঞ্চ লাশ উত্তোলন করে পুনরায় ময়নাতদন্তের নির্দেশ দেন। বর্তমানে মামলা দুটি সিআইডির হাতে তদন্তধীন থাকলেও দীর্ঘ সাড়ে ১৪ মাসেও অভিযোগপত্র দাখিল করা সম্ভব হয়নি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মাদারীপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৩

মাদারীপুরের রাজৈররে যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহতবিস্তারিত পড়ুন

দুলাভাইয়ের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে ধর্ষণের পঞ্চম শ্রেণির এক শিকার শিশু

দুলাভাইয়ের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে পঞ্চম শ্রেণির একবিস্তারিত পড়ুন

মাদারীপুরে পিতৃহীন এক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ

মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার ডাসার থানাধীন কর্নপাড়া গ্রামের পিতৃহীন এক প্রতিবন্ধীবিস্তারিত পড়ুন

  • মাদারীপুরে গৃহবধুকে শারীরিক নির্যাতনের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা
  • ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শ্রমিক নিহত । আহত ৭
  • মাদারীপুরে স্ত্রীর সঙ্গে পুলিশ স্বামীর প্রতারনা
  • মাদারীপুরে মাথায় গাছের গুড়ি পড়ে দুই ভাইয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু : আটক-২
  • আতঙ্কে সংখ্যালঘু সাম্প্রদায়; ৫দিন পর আদালতে মামলা
  • ফরিদপুর জেলা পুলিশের শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ
  • ৭২ হাজার টাকাসহ কিশোর আটক
  • এবার স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতির চেষ্টায় ভুয়া র‌্যাব আটক
  • মাদারীপুরে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধণা
  • দুই স্কুলছাত্রী হত্যার চার্জশিট গোপনে আদালতে, পরিবারের প্রত্যাখ্যান
  • মাদারীপুরে আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো ৩দিনে ইজতেমা
  • স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় ৩০ হাজার টাকা জরিমানা