দেশের সবথেকে জনপ্রিয় ৮ যৌনপল্লী যেখানে একবার যেতেই পারেন!
গোটা দেশের একাধিক যৌনপল্লিগুলিতে বর্তমানে শুরু হয়েছে বিভিন্ন পাচার-বিরোধী আন্দোলন। খোদ যৌনকর্মীই এগিয়ে এসেছেন এই কাজে। তবু পাচারের অভিশাপ সমূলে উপড়ে ফেলতে এখনও হয়তো অনেকটা রাস্তা যেতে হবে বলে মনে করছে নারীপাচার নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। এমনকি, সরকারের তরফেও বিভিন্ন কর্মসূচি নিলেও তা অনেকক্ষেত্রেই মুখ থুবড়ে পড়ে। পুলিশের কড়া নজরদারী থাকলেও তা অনেক সময়ই ফাঁক থেকে যায়। আর আইন থাকলেও আইনের ফাঁকফোঁকরও তেমনই রয়েছে। তাতে অনেক সময়ই পার পেয়ে যান পাচারকারীরা। ফলে আইনের বেড়াজাল উপেক্ষা করেই চলে নারী পাচার। একনজরে দেখে নেওয়া যাক, দেশের সেই ৮টি যৌনপল্লি যেখানে নারীপাচারের অভিযোগ সবথেকে বেশি ওঠে।
২. কামাথিপুরা, মুম্বই — সোনাগাছির পরেই ভারতের দ্বিতীয় বড় যৌনপল্লি এটি। তবে হালফিলে বিড়ি শিল্পের মতো একাধিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এই এলাকায়। ১৯৮০-র দশকে দাউদ ইব্রাহিম এবং হাজি মস্তানকে এই এলাকায় দেখা যেত প্রায়শই।
৩. বুধওয়ার পেট, পুণে — ভারতের তৃতীয় বৃহৎ যৌনপল্লি। কিন্তু আজকাল ইলেকট্রনিক্স পণ্য এবং বইয়ের ব্যবসা শুরু হয়েছে এখানে। যৌনকর্মীরা ক্রমশ এই সব ব্যবসায় চলে আসছেন।
৪. মিরগঞ্জ, এলাহাবাদ— এই যৌনপল্লি একসময়ে নারীপাচারের জন্য কুখ্যাত ছিল। কিন্তু ক্রমশ সেই সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে।
৫. জি বি রোড, দিল্লি— রাস্তার পাশে দোতলা বা তিনতলা বাড়ি। নীচে গাড়ির যন্ত্রাংশের ব্যবসা, উপরে ‘কোঠা’। ভারতে এ এক আজব সংমিশ্রণ। তবে বলা হচ্ছে, নীচের ব্যবসার রমরমা দেখে আজকাল অনেকেই দেহব্যবসা ছেড়ে হরেক কিসিমের ব্যবসায় এগিয়ে আসছেন।
৬. চতুর্ভুজস্থান, মুজফ্ফরপুর— এখানে দেহব্যবসার পাশাপাশি এখনও মুজরার আসর বসে। শুধুমাত্র বাইজির গান শুনতে এখানে এখনও অনেকে আসেন।
৭. ইটওয়ারি, নাগপুর— ভারতের সম্ভবত সবথেকে উপদ্রুত যৌনপল্লি। এখানে অপরাধের মাত্রা কিন্তু প্রশাসনের কাছে দুশ্চিন্তার বিষয়।
৮. শিবদাসপুর, বারাণসী— প্রাচীন শহর, যৌনপল্লিও প্রাচীন। ফেলে আসা দিনের রমরমা এখন আর নেই। পেশা ছেড়ে অন্য কাজে ক্রমশ যুক্ত হচ্ছেন এখানকার মহিলারা। শিবদাসপুরই হয়তো বাকিদের পথ দেখাতে পারে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন
এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?
এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন
৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন
১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন