বুধবার, মে ১৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

নাম পরিবর্তন করে নতুনভাবে আসছে জামায়াত!

বাংলাদেশে জাময়াতে ইসলামী শেষ পর্যন্ত নাম পরিবর্তন করে টিকে থাকবে আর নেতৃত্বে আসবে মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী প্রজন্ম৷ তারা ২০১৯ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবে, ত্যাগ করবে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত জীমাতের শীর্ষ নেতাদের৷-খবর ডয়চে ভেলে।

মানবতাবিরোধী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন হওয়ার পর, একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াতের তিনজন নেতার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে৷ তারা হলেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলি আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কাদের মোল্লা ও কামারুজ্জান৷ এছাড়া জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদণ্ডও বহাল রেখেছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত৷ আর জামাতের সাবেক আমির ও ‘থিংক ট্যাংক’ গোলাম আযম আজীবন কারাদণ্ড মাথায় নিয়ে কারাগারেই মারা গেছেন৷ আজীবন কারাদণ্ড ভোগ করছেন দলটির নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসে সাঈদী।

ওদিকে জামায়াতের আরেক নায়েবে আমির আবদুস সুবহান, নির্বাহী পরিষদ সদস্য মীর কাসেম আলি ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আজহারুল ইসলামের ফাঁসির দণ্ড এ মুহূর্তে আপিল বিভাগে শুনানির অপেক্ষায় আছে।

এমন অবস্থায় জামায়াতের এখন আর কোনো দৃশ্যমান তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে না৷ তাদের তৎপরতা এখন সংবাদ বিজ্ঞপ্তি বা ‘প্রেসরিলিজ’-এ সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে৷ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. সফিকুর রহমানের নামে এ সব সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হলেও, তাকে প্রকাশ্যে দেখা যায় না৷ পাওয়া যায় না টেলিফোনেও৷ দেশের বাইরে থাকা মধ্যম বা তৃতীয় সারির কোনো নেতাও মোবাইল ফোন খোলা রাখেন না।

শুধু তাই-ই নয়, তাদের কর্মসূচিও এখন নামকাওয়াস্তে৷ প্রথমদিকে জামায়াত নেতাদের শাস্তির পর জামাত-শিবির যে সহিংস প্রতিবাদ করেছে, এখন আর তা নেই৷ জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসির দণ্ড বহাল রাখার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার জামায়াতের ডাকা হরতালে কোনো সাড়া মেলেনি৷ এমনকি হরতালে জামাত-শিবিরের কোনো নেতা-কর্মীকেও দেখা যায়নি মাঠে।
এই পরিস্থিতি ব্যখ্যা করতে গিয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. তারেক শামসুর রহমান বলেন, “নির্বাচন কমিশনে দল হিসেবে এখন আর জামায়াতের নিবন্ধন নেই৷ সরকারের যে মনোভাব, তাতে হয়ত এ বছরের মধ্যেই জামায়াত দল হিসেবে নিষিদ্ধ হবে বলে মনে হচ্ছে আমার৷ জামায়াতে ইসলামী নামের এই দলটি বাংলাদেশে আর থাকবে না৷ তবে দলের অনুসারীরা থাকবেন এবং তারা নতুন নামে দল গঠন করে রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন।”

তাঁর কথায়, “সেই দলটি ২০১৯ সালের নির্বাচনেও অংশ নেবে৷ তবে বিএনপির সঙ্গে থাকবে বলে মনে হয় না।”
ড. তারেক শামসুর রহমান বলেন, “আমার কাছে যে তথ্য আছে, তাতে জামাত-শিবিরের তরুণ নেতৃত্ব এখন আর পুরনোদের দায় নিতে চান না। একাত্তরে যারা স্বাধীনতাবিরোধী এবং মানবতাবিরোধী ভূমিকা নিয়েছে, তাদের দায়মুক্ত হতে চান তারা৷ তারা চান নতুন নামে এক ইসলামি রাজনৈতিক দল, যেখানে অতীতের কোনো দায় থাকবে না।”

তারা কীভাবে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন?
এমন প্রশ্নের জবাবে ড. তারেক বলেন, “সেই প্রক্রিয়া কেমন হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়৷ তবে আমার জানা তথ্য মতে, নতুন নেতৃত্বের জন্য জামায়াতের তরুণরা কাজ করছেন।”

জামায়াতের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নিয়ে জানতে কারাগারের বাইরে থাকা কেন্দ্রীয় নেতা তো দূরের কথা, জামায়াতের জেলা পর্যায়েরও কোনো নেতাকে পাওয়া যায়নি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

বিএনপি আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা 

গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ বিনির্মাণের লক্ষে আন্দোলন চলছে এবং জনগণেরবিস্তারিত পড়ুন

উপজেলা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে জনগণ: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগেরবিস্তারিত পড়ুন

  • আহসানউল্লাহ মাস্টার হত্যা স্বাধীনতা বিরোধীদের নীলনকশার অংশ : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
  • বিএনপি নেতাকর্মীরা বগুড়ায় আ.লীগ নেতার নির্বাচনী প্রচারণায়
  • পবিত্র ওমরাহ পালনে সৌদি আরব গেছেন মির্জা ফখরুল
  • ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন 
  • সব পন্থি সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়: ফখরুল
  • মে দিবস হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে শপথের দিন : জিএম কাদের
  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন 
  • হেফাজত নেতা মামুনুল হক মুক্তি পেতে যাচ্ছেন
  • খালেদা-তারেককে বাদ রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় কিনা ভাবছে বিএনপি
  • থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
  • জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে মাহবুবকে অব্যাহতি
  • খালেদা জিয়া ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিলেন : প্রধানমন্ত্রী