নিরপেক্ষ কমিশন নয়, বিএনপির চাই যেকোন মূল্যে জয়!
বাংলাদেশের সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠার বিষয়াবলির উল্লেখ রয়েছে। সংবিধানের ১১৮ ধারার (১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অনধিক চারজন নির্বাচন কমিশনারকে লইয়া বাংলাদেশের একটি নির্বাচন কমিশন থাকিবে এবং উক্ত বিষয়ে প্রণীত কোনো আইনের বিধানাবলী সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ দান করিবেন।” ৬ ফেব্রুয়ারি সংবিধানের ১১৮ (১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো আবদুল হামিদ প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়েছেন। যাদের মধ্যে প্রশংসনীয় ভাবে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মত একজন নারী কমিশনার নিয়োগ পেয়েছেন।
শুরু থেকেই বিএনপি সার্চ কমিটি গঠন ও কমিটির নিরপেক্ষতা নিয়ে সমালোচনা করেছিল। তবে সার্চ কমিটিতে নাম প্রস্তাব করেছিল। তাদের সমালোচনার কোন যোক্তিক ভিত্তি নেই কারণ সার্চ কমিটির শুধু সুপারিশ করার অধিকার আছে। তাও রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া নামগুলোই সার্চ কমিটি যাচাইবাছাই করে সুপারিশ হিসেবে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রেরণ করেছে। রাষ্ট্রপতি তার সাংবিধানিক ক্ষমতা বলে এই নিয়োগ দিয়েছেন এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ হবার সাথে সাথে সার্চ কমিটির কাজও শেষ হয়ে গেল। কিন্তু এই অযাচিত বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করে বিএনপি শুধু নিজেদেরকেই বিতর্কিত করল।
২০১২ সালে সার্চ কমিটি করার পর শুধু রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করা হয় কিন্তু এবার বিশিষ্টজনদের সাথেও আলোচনা করা হয়। সার্চ কমিটি ১০ জনের নাম সুপারিশ করে। রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া সুপারিশকৃত নাম থেকেই রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিয়েছেন যাতে বিএনপি থেকে প্রস্তাবিত ব্যক্তিও আছে। ৬ ফেব্রুয়ারি রাতেই মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম জানান, সিইসি হিসেবে যাকে বেছে নেওয়া হয়েছে, বড় দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সুপারিশে তার নাম ছিল না। তবে কমিশনার হিসেবে আওয়ামী লীগ থেকে বেগম কবিতা খানম ও শাহাদৎ হোসেন চৌধুরী এবং বিএনপি থেকে মাহবুব তালুকদার ও ড. তোফায়েল আহমেদের নাম প্রস্তাব করা হয়। এর মধ্যে মাহবুব তালুকদার ও বেগম কবিতা খানমকে রাখা হয়েছে।
শুধু সার্চ কমিটিই নয় নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়েও তারা আগেভাগেই বিরুপ মন্তব্য করে রেখেছিল। খালেদা জিয়া ২১ জানুয়ারি বলেছিলেন, সরকারি দলের ইচ্ছা পূরণে নির্বাচন কমিশন গঠন করলে দেশের মানুষ মানবে না। আবার বিএনপি অন্য নেতারা আগেই আন্দোলনে হুমকি দিয়েছিলেন, তারা নাকি রাস্তায়ও নামবেন।
নতুন ইসি নিয়ে বিএনপি ও ২০ দলীয় জোট প্রতিক্রিয়ায় জানালো, তারা নিরাশ ও হতাশ। এই কমিশন নাকি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে পারবে না। বিএনপি এও বলছে, সাংবিধানিক ব্যাখ্যা অনুযায়ী দুটি বিষয় ছাড়া (প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ) অন্য সব বিষয়ে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ গ্রহণ করতে বাধ্য। সঙ্গত কারণেই আমরা মনে করতে পারি বর্তমান নির্বাচন কমিশন গঠনে প্রধানমন্ত্রীর পছন্দেরই প্রতিফলন ঘটেছে।
বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখনও এই প্রধানমন্ত্রীর সাথে রাষ্ট্রপতি পরামর্শ করেই ইসি নিয়োগ দিয়েছিল। এই ব্যবস্থা ছাড়া অন্য কোন পথ নেই। তাই এই যুক্তি অর্থহীন। এই প্রক্রিয়া ছাড়া আর কি ভাবে ইসি গঠন করা যেত বা যায় তা কিন্তু বিএনপি জানায়নি। আসলে সংবিধান মতে আর অন্য ব্যবস্থাও নেই। যদি প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে তবে বিএনপির প্রস্তাবিত নাম থেকে কমিশনার নিয়োগ পেল কি করে? অথচ ১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়াই বলেছিলেন, পাগল ও শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নন। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে খালেদা জিয়া সার্চ কমিটি তো নয়ই, অন্য কোন দলের প্রস্তাব শুনেননি। নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করতে কোন ব্যবস্থাই নেননি বরং ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে আজিজ মার্কা কমিশন গঠন করে ১ কোটি ২৩ লাখ ভূয়া ভোটার বানিয়ে ছিলেন।
একজন মুক্তিযোদ্ধা সিইসি নিয়োগ পাওয়ায় বিএনপি ও ২০ দলীয় জোটের আতেঁ ঘা লেগেছে। জামায়াত এটা মানবে না কোন দিনই। বিএনপির ১৩ দফা আমাদের মুক্তিযু্দ্ধের চেতনা বিরোধী, এই দফাগুলোতে স্বাধীনতা বিরোধী ও বঙ্গবন্ধুর খুনীদের রাজনীতিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়েছে। যা কোন ভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আসলে বিরোধিতা করাই তাদের কাজ। তাদের সব চাই। বিচার মানি কিন্তু তাল গাছ আমার। ইসি গঠন তারা আইনের দাবী জানাতে পারত, কিন্তু সে দাবী তুলেই নাই।
বিএনপি যখন এই ইসি নিয়ে এত কথা বলছে, তখন তাদের মনে করা উচিত, কিভাবে জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে খালেদা জিয়া নির্বাচনী কাঠামোকে কলঙ্কিত করেছে। রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গকে তারা ক্ষমতায় যাবার হাতিয়ার হিসেবে অপব্যবহার করেছে। তাদের সময়কার নির্বাচন কমিশনগুলো ক্ষমতায় যাবার নীলনকশার অংশবিশেষ। উদারতা বা অন্য দলের দাবীর প্রতি কোন শ্রদ্ধা প্রদর্শন করেনি কখনই। সুতরাং, আজকে তাদের মুখে নৈতিকতার কথা বড়ই বেমানান শোনায়।
অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, বিএনপির কাছে কে গ্রহণযোগ্য বা নিরপেক্ষ তা তারা নিজেরাই জানে। যাকেই সিইসি বানানো হত, তারই বিএনপি সমালোচনা করতই। একমাত্র নির্বাচনে জয়ী হলেই বিএনপি কাছে সব ঠিক আর গ্রহণযোগ্য! এমনও হতে পারে বিএনপি দল হিসেবে নিজেদের চাঙ্গা রাখতে সমালোচনা করছে বা আন্দোলনে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে কারণ সরকারের যৌক্তিক বিরোধিতা করার মত কোন ইস্যু তাদের হাতে নেই।
ভুলে গেলে চলবে না, দীর্ঘদিন সেনা শাসকরা বন্দুকের নলের উপর ভর করে দেশ পরিচালনা করেছে। ফলে জনগণ হারিয়েছে তাদের ভোটের অধিকার। মুখে গণতন্ত্রের কথা বলে আসলে কারফিউ গণতন্ত্র চালু করেছিল। নির্বাচনগুলোকে তাদের ক্ষমতায় যাওয়া বা থাকার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছেন। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় দেশের মানুষ সংগ্রাম করেছে, জীবন দিয়েছে। গণতন্ত্রের সুফল অগণতান্ত্রিক কোন ব্যক্তি বা দল উপভোগ করবে তা মেনে নেওয়া যায় না। গণতন্ত্র মানে শুধু ক্ষমতায় যাওয়া নয়। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিয়ে সব দলকে এগিয়ে আসতে হবে, সময়ের বার্তা বুঝে মানুষকে রাজনীতি সচেতন করতে হবে। রাজনীতিকে অশুভ শক্তির প্রভাব মুক্ত করতে হবে। এটা প্রশংসনীয় যে সংবিধানে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পথ বন্ধ করা হয়েছে এবং অবৈধভাবে ক্ষমতাদখলকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের আদর্শ, সেই রক্তস্মাত চেতনাকে জাগ্রত রাখতে হবে। এ কথা বলার উদ্দেশ্য, এখনও দেশে স্বাধীনতাবিরোধী ও তাদের বংশধরদের আস্ফালন রয়েছে। রাষ্ট্রের বহু স্তরে জড়িত থেকে তারা দেশের ক্ষতি করছে, এমনকি দেশবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী দলও এদেশে মন্ত্রিত্ব পেয়েছে যা থেকে লজ্জা ও বেদনার আর কিছু থাকতে পারে না।
এই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়েই চিহ্নিত সাজাপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধীদের ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। আমার মতে, সব যুদ্ধাপরাধী, রাজাকার, আলবদরেরও বাদ দেয়া দরকার। তাদের বংশধরদেরকেও এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত করা উচিত। যাতে তারা কোন নির্বাচনে অংশ নিতে না পারে। বিশ্বের অনেক দেশেই এরকম ব্যক্তিদের রাজনীতি করার অধিকার নেই, এমনকি বহু সরকারি সুবিধা থেকেও তারা বঞ্চিত।
নির্বাচনকে স্বচ্ছ, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করতে পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী, আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর করতে হবে। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন শুধু কমিশনের ওপর নির্ভর করে না। সবার অংশগ্রহণমূলক গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলসহ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রের আইন সভা, নির্বাহী এবং বিচার বিভাগেরও ভূমিকা রয়েছে। পাশাপাশি দেশের জনগণের সচেতনতা, শিক্ষা ও গণতান্ত্রিক বোধও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রাষ্ট্রের কোন এক অঙ্গ দুর্নীতিগ্রস্ত হলে এক্ষেত্রে নিরপেক্ষতা বজায় রাখা কঠিন। কেবলমাত্র সবার সম্মিলিত অংশগ্রহণেই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব।
অতীতে আমরা দেখেছি, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অনেক অন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে চালু হলেও বেশীদিন আর নিরপেক্ষ থাকল না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টাসহ এই সরকারের কর্মকাণ্ড বিতর্কিত হল। তারাও অল্প সময়েই ক্ষমতালিপ্সু হয়ে উঠলেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিলম্ব করে নিজেদের অদক্ষতার প্রমাণ দিলেন। ফলে এই ব্যবস্থা উচ্চ আদালতে রায়ের প্রেক্ষিতে বাতিল হয়ে গেল এবং রায়ের আলোকে তা সংবিধান থেকেও বাদ দেয়া হল। যদিও বিএনপি ২০১১ সালে এই পদ্ধতি বাতিল হবার পরও বছর পাঁচেক এর পুর্নবহাল নিয়ে আন্দোলন করেছে। ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও অংশ নেয়নি। সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি, নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সহায়ক সরকারের দাবী তুলে জল ঘোলা করার চেষ্টা করছে, যার কোন সাংবিধানিক ভিত্তি নেই। বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয় এসে মেনে নেবার মানসিকতা নিয়ে রাজনীতি করতে হবে বিএনপিকে; না হলে “মুসলিম লীগে”র মত নিশ্চিহ্ন হওয়াকে কেউই ঠেকাতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আগামীতে দেশে সব নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। তাঁর এই দৃঢ়তাকে শ্রদ্ধা জানাই। প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্য গণতন্ত্রপ্রিয় যেকোন নাগরিককে আশান্বিত করে। আমরা অন্যান্য দলগুলোর কাছ থেকেও শুনতে চাই, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে তারা সব ধরণের সহযোগিতা করবে এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করবে, ফলাফলও মেনে নিবে। নির্বাচনে জয় পরাজয় থাকবেই। হেরে গেলে তা প্রত্যাখ্যান বা বর্জন করার রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। ফলাফল মেনে নেবার মানসিকতা দলগুলোর থাকতে হবে।পাশাপাশি যেকোন মূল্যে ক্ষমতায় যাবার মানসিকতা ত্যাগ ও জয়ের জন্য অশুভ প্রচেষ্টাও বন্ধ করতে হবে।
এটা অত্যন্ত ইতিবাচক যে আওয়ামী লীগসহ কয়েকটি দল ইসি গঠন নিয়ে আইন করার প্রস্তাব দিয়েছিল। আইন করার দাবী সবার স্বাগত জানানো উচিত। বিশ্বের অনেক দেশেই এ আইন আছে। বিশ্বের ২০ টি দেশে নির্বাচন সংক্রান্ত বিধিবিধান সংবিধানে সন্নিবেশিত রয়েছে। এখন না হলেও আগামীতে আমাদের দেশেও আইন হতে পারে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ তাদের পছন্দের ব্যক্তিদের নির্বাচিত করে শাসনভার ন্যস্ত করে। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাই রাষ্ট্র পরিচালনা করবে।এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তাদের কর্মদক্ষতাই ভবিষ্যতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে চলমান রাখতে সহযোগিতা করবে।
৪৫ বছর আগের বাংলাদেশ আর আজকের বাংলাদেশ এক নয়। আমরা অনেকদূর এগিয়ে গেছি। আমাদের বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। এজন্য গণতন্ত্রকে সুসংহত করতে হবে। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে আমাদের সুষ্ঠু প্রক্রিয়ায় উন্নতির পথে হাঁটতে হবে। নতুন প্রজন্মকে আগামীর উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ উপহার দিতে গণতন্ত্রকে সুষ্ঠুভাবে প্রায়োগিক করে তুলতে হবে। এজন্য দলগুলোর মাঝে পারস্পারিক শ্রদ্ধা, পরমত সহিষ্ণুতা ও মতৈক্য আবশ্যক। সবার দেশপ্রেমকে জাগ্রত করতে হবে তবেই আমাদের উন্নতি সুবিস্তৃত হবে।
(এ বিভাগে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে প্রকাশিত মতামত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে)
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
খেলার জগতের সামাজিক দায়বদ্ধতা ও পেশাদারি কাঠামো
লাল-সবুজের তরুণ প্রজন্মের এ সময়ের প্রিয় শ্লোগান, ‘বাংলাদেশের জান, সাকিববিস্তারিত পড়ুন
আগস্টের শোককে শক্তি হিসেবে নিতে পারি আমরা তরুণেরা
“যতদিন রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান, ততদিন রবে কীর্তিবিস্তারিত পড়ুন
বাবা যখন ধর্ষক
যেখানে আপন বাবাই ধর্ষণ করে, সেখানে সৎ বাবার ধর্ষণ আমাদেরবিস্তারিত পড়ুন