রবিবার, মে ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

পরিচয় দিলেও আসল হালিম তিনি নয় !

রাজধানীর বনানীতে দুই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ধর্ষণ মামলার আসামি নাঈম আশরাফ (হাসান মোহাম্মদ হালিম) তাঁর রাজনৈতিক পরিচয় নিয়েও জালিয়াতি করেছেন।

নিজেকে সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি হালিম হিসেবে পরিচয় দিলেও আসল হালিম তিনি নন। স্বেচ্ছাসেবক লীগের বর্তমান সহসভাপতি আবদুল হালিমের নাম ব্যবহার করতেন।

এ ছাড়া তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফুল আলমের ছেলে নাঈম আশরাফের নাম ব্যবহার করছেন। আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে নাঈম আশরাফ ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেন।

আওয়ামী লীগ নেতার নাম ব্যবহার ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতির পদ ব্যবহার করেই বেপরোয়া হয়ে ওঠেন হাসান মোহাম্মদ হালিম।

কাজীপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সেলিম রেজা জানান, কাজীপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে রয়েছেন গান্ধাইল ইউনিয়নের চৌরাস্তা গ্রামের বাসিন্দা স্থানীয় কারিগরি কলেজের শিক্ষক আবদুল হালিম, যিনি কালো হালিম নামে পরিচিত। অথচ ওই ব্যক্তির নাম ও পদবি ব্যবহার করেই প্রতারক হাসান মোহাম্মদ হালিম ওরফে নাঈম আশরাফ নিজেকে কাজীপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি পরিচয় দিয়ে এলাকায় ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে দেন।
1494582728-Halim1

সেলিম রেজা আরো বলেন, ‘দলের সহসভাপতির পদ তো দূরের কথা, তাঁকে আমি চিনিই না। তাঁর সঙ্গে কোনো দিন দেখা বা সাক্ষাৎ হয়নি আমার।’

এ সময় হালিমকে প্রতারক আখ্যা দিয়ে তাঁর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন স্বেচ্ছাসেবক লীগের এই নেতা।

সিরাজগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জিহাদ আল ইসলাম বলেন, এইচ এম হালিম ওরফে নাঈম আশরাফ নামের স্বেচ্ছাসেবক লীগের কোনো নেতা নেই। হালিম মূলত তাঁর অপকর্ম ও প্রতারণার কাজটি সহজ করতেই স্বেচ্ছাসেবক লীগের পদ ব্যবহার করেছেন।

এদিকে, আবদুল হালিমের চাচি সুফিয়া খাতুন বলেন, ‘টেলিভিশন ও পত্রিকায় তাঁর ছবি দেখে আমি নিশ্চিত হয়েছি যে সে হালিম। তবে তাঁর আরেক নাম নাঈম আশরাফ কি-না, তা আমি জানি না।’

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলা গান্ধাইল গ্রামের আমজাদ হোসেন ফেরিওয়ালার ছেলে এইচ এম হালিম। ২০০৪ সালে এসএসসি পাস করে বগুড়া পলিটেকনিকে ভর্তি হন। সেখানেও নিজের বাবার নামসহ পুরো পরিচয় গোপন করে প্রতারণা করে প্রেম ও বিয়ে করেন। ধরা পড়ে গণপিটুনি খেয়ে সেখান থেকে পালিয়ে ঢাকায় গিয়ে নাম বদলে হয়ে যান নাঈম আশরাফ। চাকরি নেন এক মিডিয়া হাউসে। এর পর থেকেই দীর্ঘদিন তাঁর কোনো খবর ছিল না। হঠাৎ করেই নিজেকে কাজীপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি পরিচয় দিয়ে এলাকায় ব্যানার-ফেস্টুন লাগান। আর এতেই আবার নজরে আসেন হালিম ওরফে নাঈম আশরাফ। তবে তাঁর রাজনৈতিক কোনো পরিচয় নেই বলে জানিয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

গাজায় মানবিক কনভয়ে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ

ফিলিস্তিনের গাজায় বেসামরিক সহায়তার জন্য পাঠানো জর্দানের মানবিক ত্রাণবাহী একটিবিস্তারিত পড়ুন

ভয়ংকর প্রতারণা সানভিস বাই তনি’র

রোবাইয়াত ফাতেমা তনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচিত মুখ । রাজধানীতে বেশবিস্তারিত পড়ুন

কাউন্সিলর ও তার ছেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ 

পারিবারিক বিরোধপূর্ণ মার্কেট লিখে নিতে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে নারায়নগঞ্জবিস্তারিত পড়ুন

  • কামরাঙ্গীরচরে বিষপান করে পগৃহবধূর আত্মহত্যা
  • জাতিসংঘে ফিলিস্তিনকে পূর্ণ সদস্য করার প্রস্তাব পাস  
  • বানিয়াচং উপজেলায় দু’পক্ষের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে, ৩ জনে মৃত্যু
  • অনলাইন জুয়া-বেটিং-গেমিংয়ের কারণে অর্থপাচার বাড়ছে: অর্থমন্ত্রী
  • জবি শিক্ষার্থীদের ইসরায়েলি পণ্য বর্জনের ডাক
  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • পাটগ্রাম সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
  • আহসানউল্লাহ মাস্টার হত্যা স্বাধীনতা বিরোধীদের নীলনকশার অংশ : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
  • সাংবাদিক ফরিদের উপর হামলাকারীদের গ্ৰেপ্তারে সাত দিনের আল্টিমেটাম
  • মানুষের হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ পেত মিল্টন
  • তিউনিসিয়ায় নৌকাডুবিতে নিহত ৮ বাংলাদেশির লাশ দুপুরে দেশে আসছে
  • ভয়ংকর অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে মিল্টনের বিরুদ্ধে: ডিবি প্রধান