রবিবার, মে ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

পাঁচ দিন পর বন্ধ কারখানা খুলেছে, কাজে যোগ দিয়েছেন পোশাক শ্রমিকরা

টানা পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ার ৫৫টি তৈরি পোশাক কারখানা খুলে দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই জামগড়া, বেরন, নরসিংহপুর, ঘোষবাগ এলাকার কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

শ্রমিক অসন্তোষের জের ধরে গত ২০ ডিসেম্বর অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানাগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।

এদিকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষিত কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার জন্য রবিবার (২৫ ডিসেম্বর) কারখানা মালিকদের সঙ্গে বিজিএমইএর সঙ্গে বৈঠক হয়। বৈঠকে কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) থেকে বন্ধ কারখানাগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।

বন্ধ কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার পর সাধারণ শ্রমিকরা কাজে দেওয়ার মাধ্যমে শিল্পাঞ্চলে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

অবশ্য শ্রমিকদের আন্দোলনের উস্কে দেওয়ার অভিযোগে কয়েকটি কারখানা কর্তৃপক্ষ ভিডিও ফুটেজ দেখে আন্দোলনকারী শ্রমিকদের ছাঁটাই করেছে। সোমবার সকালে ছাঁটাইকৃত সেসব শ্রমিকরা কাজে যোগ দেওয়ার উদ্দেশে কারখানার সামনে আসলেও তাদেরকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। ঢাকা জেলা পুলিশ মাইকিং করে ছাঁটাইকৃত শ্রমিকরা যেন কারখানায় প্রবেশ করে কিংবা আশপাশে অবস্থান নিয়ে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও কারখানা কর্তৃপক্ষকে সজাগ থাকার নির্দেশনা দিচ্ছে।

শিল্প পুলিশ-১ এর পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার পর শ্রমিকরা কারখানায় প্রবেশ করে উৎপাদন শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত কোনো কারখানায় অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে র‌্যাব-বিজিবির টহলের পাশাপাশি শিল্প এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, মজুরি বৃদ্ধি, শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ, বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি না করাসহ বেশ কিছু দাবিতে গত ১১ ডিসেম্বর থেকে সৃষ্ট শ্রমিক অসস্তোষকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠে আশুলিয়া পোশাকশিল্প এলাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার আশঙ্কায় গত ২০ ডিসেম্বর থেকে আশুলিয়া এলাকার ৫৫টি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয় মালিকপক্ষ।

চলমান শ্রমিক আন্দোলনে উস্কানি দেওয়ার অভিযোগে উইন্ডি গ্রুপের ১২১ জন এবং ফাউন্টেইন কারখানার ১৩৫ জন ও হা-মীম গ্রুপের ৯৬ জন শ্রমিককে সাময়িক বরখাস্তের পাশাপাশি শ্রমিক নেতা, রাজনৈতিক নেতাকর্মী, ব্যবসায়ী, জনপ্রতিনিধি, অভিনেতা, সংবাদকর্মী ও পোশাক শ্রমিকসহ দুই সহস্রাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ১০টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৩ জনকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

শিল্পকলা পুরস্কার পেলেন ১৩ জন আলোকচিত্র শিল্পী

 ‘উন্নয়নের বাংলাদেশ, নান্দনিক বাংলাদেশ’ শিরোনামে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত প্রতিযোগিতায় পুরস্কারবিস্তারিত পড়ুন

‘আমলাতন্ত্রকে ভেঙে গণমুখী বাজেট তৈরির আহ্বান’

জাতীয় বাজেটকে গণবান্ধব ও কর্মসংস্থানমুখী করতে হলে তেভাগা পদ্ধতিতে যেতেবিস্তারিত পড়ুন

চড়াই-উতরাই থাকবে হতাশ হবেন না: প্রধানমন্ত্রী

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,বিস্তারিত পড়ুন

  • দাম বাড়ছেই ডিমের
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
  • নিরাপদে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছালো বাংলাদেশ দল
  • নীতি সহায়তা যুক্ত হচ্ছে রফতানিতে
  • ৪ হাজার কোটির খুলনা-মোংলা রেলপথ প্রস্তুত 
  • বাকৃবি গবেষকের সাফল্য এই প্রথম সুস্বাদু দেশীয় শিং মাছের জিনোম সিকুয়েন্স উদ্ভাবন
  • এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
  • আইসিসি পুরুষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা
  • কমরেড রনো চির জাগরূক থাকবেন
  • উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে শোকজ শুরু করেছে বিএনপি
  • সমাজ পরিবর্তনে পোশাক শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
  • জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী