পাবনায় চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ, পরে হত্যা
পাবনার বেড়া উপজেলায় চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী চায়না খাতুনকে (৮) ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
রোববার দুপুরে উপজেলার দক্ষিণ চর পেঁচাকোলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
সোমবার সকালে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় একই গ্রামের টিয়া মন্ডলের ছেলে মনিরুল ইসলামকে (২৫) পুলিশ আটক করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রোববার দুপুরে রফিকুল ইসলামের মেয়ে চায়না খাতুন গোসল করার জন্য নদীতে যায়। দীর্ঘক্ষণ পরও বাড়ি না ফেরায় তার অভিভাবকরা তার খোঁজে বের হয়। এক পর্যায়ে নদীর
পাড়ে কাশবনে মেয়েটির প্যান্ট পাওয়া যায়। ওইদিন সন্ধ্যায় নদীতে মেয়েটির লাশ ভাসতে দেখা যায়। খবর পেয়ে পুলিশ সোমবার সকালে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। মেয়েটির শরীরের বিভিন্ন অংশে জখমের দাগ রয়েছে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবারের সদস্যদের ধারণা, ধর্ষণের পর তাকে হত্যা করে লাশ নদীতে ফেলে দেয়া হয়েছে।
বেড়া থানার এসআই ফারুক হোসেন বলেন, ‘ঘটনাস্থল, জব্দকৃত আলামত এবং মেয়েটির শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন থেকে ধারণা করা হচ্ছে তাকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
পাবনায় ভুয়া মেজর মমিনুল ইসলাম গ্রেপ্তার
পাবনার আটঘরিয়ায় মমিনুল ইসলাম নামে এক ভুয়া মেজরকে গ্রেপ্তার করেছেবিস্তারিত পড়ুন
পাবনায় নারীকে চুল কেটে নির্যাতনের অভিযোগে ইউপি সদস্য গ্রেপ্তার
পাবনার আটঘরিয়ায় দেহ ব্যবসার অপবাদ দিয়ে এক নারীর চুল কেটেবিস্তারিত পড়ুন
পাবনায় দুই দিনে নববধু সহ ৬ জনের আত্মহত্যা
পাবনার চাটমোহর উপজেলার বিভিন্নস্থানে গত দুই দিনে নববধু ও স্কুলবিস্তারিত পড়ুন