শনিবার, মে ১৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

বাংলাদেশের একজন প্রেসিডেন্টই গিয়েছিলেন কিউবায়

বাংলাদেশের সঙ্গে কিউবার সম্পর্ক শুরু হয়েছিল ১৯৭২ সালে। মাঝখানে কয়েক বছর ছেদ পড়লেও মাত্র একজন সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধানই সফর করেছেন কিউবা। ১৯৭৯ সালে কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রোর আমন্ত্রণে দেশটিতে গিয়েছিলেন প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।

ওই সময়ের কাগজপত্র ও সংবাদচিত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের গণমাধ্যম শাখার কর্মকর্তা শায়রুল কবীর খানও এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের একমাত্র রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে কিউবা সফর করেছিলেন প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ১৯৭৯ সালে ফিদেল কাস্ত্রোর আমন্ত্রণে ওই সফরে জোট নিরপেক্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত আর কোনো রাষ্ট্রপ্রধান কিউবা সফরে যাননি।

বাংলাদেশ ও কিউবার মধ্যে আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক শুরু হয় ১৯৭২ সালে। তবে ১৯৭৪ সালে যখন বাংলাদেশ কিউবার সঙ্গে পাটের ব্যাগ রপ্তানিবিষয়ক একটি বিতর্কিত চুক্তি করে, তখন সম্পর্ক নতুন মাত্রা পায়। এই চুক্তির ফলে বাংলাদেশের ওপর ভীষণ ক্ষুব্ধ হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যাদের সঙ্গে বরাবরই কিউবার ভীষণ খারাপ সম্পর্ক ছিল। এর জের হিসেবে বাংলাদেশে খাদ্যসহায়তা বন্ধ করে দেয় যুক্তরাষ্ট্র। আর এই ঘটনা ঘটে ১৯৭৪ সালের আগস্ট মাসে। যখন ভয়াবহ একটি বন্যার পর মাত্র ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ। এর ফলে দেশে দুর্ভিক্ষ মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং অনাহারে অন্তত এক লাখ মানুষ মারা যায়। যুক্তরাষ্ট্র থেকে আবারও খাদ্যসহ অন্য সহায়তা পেতে বাংলাদেশকে কিউবার সঙ্গে সব ধরনের পারস্পরিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে হয়।

ফলে ১৯৭৪ সালের পর থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে কিউবার আর কোনো সম্পর্ক ছিল না। পরে ১৯৭৯ সালে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে কিউবায় রাষ্ট্রীয় সফরে যান। আর এর মাধ্যমে আবারও দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়। সে সময় থেকেই কিউবার নাগরিকরা বাংলাদেশে অন অ্যারাইভাল ভিসা সুবিধাও পেয়ে থাকেন।

সে সময় জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের সম্মেলনে ফিদেল কাস্ট্রোর আমন্ত্রণে কিউবার রাজধানী হাভানায় যান জিয়াউর রহমান। বিমানবন্দরে কাস্ত্রো স্বাগত জানান বাংলাদেশের তৎকালীন এই রাষ্ট্রপ্রধানকে।

ওই সময় জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের সম্মেলনে অংশ নিয়ে জিয়াউর রহমান বলেন, ‘পরমাণু অস্ত্র ধ্বংস করার মাধ্যমেই বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। সম্মেলনে হওয়া চুক্তির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে পরমাণু অস্ত্রের বিস্তার রোধ করা গেলেই বিশ্বাসের পরিবেশ সৃষ্টি হবে এবং উদ্বেগমুক্ত হওয়া যাবে।’

শুক্রবার দিবাগত রাতে কিউবার রাজধানী হাভানায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন ফিদেল কাস্ত্রো। ৯০ বছর বয়সী এ নেতার মৃত্যুর খবর টেলিভিশনে ঘোষণা করেন দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও ফিদেলের ভাই রাউল কাস্ত্রো।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

শিল্পকলা পুরস্কার পেলেন ১৩ জন আলোকচিত্র শিল্পী

 ‘উন্নয়নের বাংলাদেশ, নান্দনিক বাংলাদেশ’ শিরোনামে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত প্রতিযোগিতায় পুরস্কারবিস্তারিত পড়ুন

‘আমলাতন্ত্রকে ভেঙে গণমুখী বাজেট তৈরির আহ্বান’

জাতীয় বাজেটকে গণবান্ধব ও কর্মসংস্থানমুখী করতে হলে তেভাগা পদ্ধতিতে যেতেবিস্তারিত পড়ুন

চড়াই-উতরাই থাকবে হতাশ হবেন না: প্রধানমন্ত্রী

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,বিস্তারিত পড়ুন

  • দাম বাড়ছেই ডিমের
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
  • নিরাপদে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছালো বাংলাদেশ দল
  • নীতি সহায়তা যুক্ত হচ্ছে রফতানিতে
  • ৪ হাজার কোটির খুলনা-মোংলা রেলপথ প্রস্তুত 
  • বাকৃবি গবেষকের সাফল্য এই প্রথম সুস্বাদু দেশীয় শিং মাছের জিনোম সিকুয়েন্স উদ্ভাবন
  • এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
  • আইসিসি পুরুষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা
  • কমরেড রনো চির জাগরূক থাকবেন
  • উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে শোকজ শুরু করেছে বিএনপি
  • সমাজ পরিবর্তনে পোশাক শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
  • জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী