মঙ্গলবার, মে ৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা জঙ্গি নয়: পুলিশ

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মোশতাক আহমেদ বলেছেন, “আমরা প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রকে অকারণে বসুন্ধরা গ্রুপের নিজস্ব নিরাপত্তারক্ষীরা পিটিয়ে গুরুতর আহত করাকে কেন্দ্র করে গ্রুপটির কর্পোরেট কার্যালয় ভাঙচুর করে নর্থ সাউর্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা। ওই ছেলেদের কেউ জঙ্গি নয়। জঙ্গি হিসেবে আমাদের কাছে নিশ্চিত কোনো তথ্য-প্রমাণ নেই। তারা সাধারণ ছাত্র ছিল বলেই আমাদের মনে হয়েছে। ওই অনাকাঙ্খিত ঘটনাটিকে জঙ্গি তৎপরতার আবরণ দেয়া সমীচীন নয়।”

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বুধ-বৃহস্পতিবার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় তুলকালামের পর এখনো বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে চরম আতঙ্ক। বসুন্ধরা গ্রুপের নিজস্ব নিরাপত্তারক্ষীদের অতিমাত্রায় বাড়াবাড়ি এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরীহ শিক্ষার্থীদের পিটিয়ে গুরুতর জখম করায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। আপাততদৃষ্টিতে পুলিশ নিরীহ ছাত্র ও গ্রুপটির উভয়পক্ষকে শান্ত করেছে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষে দাবি করা হলেও যে কোনো সময় আবারো ঘটনার সূত্রপাত হতে পারে। তাই এখনো সেখানে মোতায়েন রয়েছে পুলিশ ও র‌্যাব। ঘটনার পর বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকানাধীন বেশ কয়েকটি পত্রিকা ওই শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভকে ‘জঙ্গি তাণ্ডব’ বলে আখ্যা দেয়।

জানা গেছে, বসুন্ধরা গ্রুপের নিজস্ব নিরাপত্তারক্ষীরা বরাবরের মতো বাড়াবাড়ি করেছে। আগেও তারা এ ধরনের একই ঘটনা ঘটিয়েছে। কিন্তু ওইসব ঘটনায় কোনো ধরনের সুরাহা না হওয়ায় একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৃহস্পতিবারের ঘটনাটি আরো বড় আকার ধারণ করতো। যার দায় ভার এড়ানোর কোনো সুযোগ নেই বসুন্ধরার গ্রুপের। কিন্তু পুলিশ-র‌্যাব কৌশলগতভাবে ছাত্রদের থামাতে সক্ষম হয়।

ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এত বাড়াবাড়ির পেছনে বসুন্ধরা গ্রুপের নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মীরাই দায়ী। কেন তারা নিরীহ ছাত্রের ওপর হামলা করবে? একজন নিরাপত্তাকর্মী কোনোভাবে আইনের বাইরে যেতে পারে না।

পুলিশ কর্মকর্তারা আরো বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের নিজস্ব নিরাপত্তারক্ষীদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ, আচরণ, শৃঙ্খলা ও আইনকানুন শেখানো দরকার। তারা শুধু পোশাক সর্বস্ব। এদের শৃঙ্খলা ও আচরণবিধি, শিষ্টাচার আরো শেখাতে হবে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পুলিশের গুলশান জোনের সহকারী কমিশনার রফিকুল ইসলাম বলেন, নিরীহ ছাত্রদের ওপর হামলার নেপথ্যে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মীরাই দায়ী। শিক্ষার্থীর ওপর হামলা করার কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে। এমনকি বৃহস্পতিবারের ঘটনাটি পুলিশ কৌশলগতভাবে নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছে। তারপরও যে কোনো ঘটনা এড়াতে পুলিশ এখনো মোতায়েন রয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ইবির শেখ রাসেল হলের নয়া প্রভোস্টের দায়িত্বগ্রহণ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শেখ রাসেল হলের নতুন প্রভোস্টে হিসেবে দায়িত্ববিস্তারিত পড়ুন

কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ থামাতে পুলিশের অভিযান

যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের দখল করে রাখা অ্যাকাডেমিক ভবনবিস্তারিত পড়ুন

১১ মের মধ্যে এসএসসির ফলাফল প্রকাশ

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল আগামী মেবিস্তারিত পড়ুন

  • ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
  • স্বাধীনতাবিরোধীরা বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ চায় : নাছিম
  • ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতি: জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আল্টিমেটাম
  • রমজানে বিদ্যালয় বন্ধ: হাইকোর্টের আদেশ নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় যা বললো
  • চলছে এইচএসসি-সমমান পরীক্ষা
  • ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
  • সাইনবোর্ডেই ঝুলছে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের নিরাপত্তা
  • বুধ ও বৃহস্পতিবারের ডিগ্রি পরীক্ষা স্থগিত
  • শিবির সন্দেহে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে পেটাল ছাত্রলীগ !!
  • শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে আড়াই গুণ: শিক্ষামন্ত্রী
  • ঢাবি অধিভুক্ত ৭ কলেজের জন্য পৃথক ভর্তি পরীক্ষা
  • এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা