শনিবার, মে ৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব রেখেই সবকিছু করা হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে কোনো চুক্তি হলে তা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেই হবে। দেশের জন্য ক্ষতিকর এমন কিছুই করা হবে না।

তিনি বলেন, একটি স্বাথান্বেষী মহল ১৯৭৪ সালে ভারতের সঙ্গে সম্পাদিত ২৫ বছরের সমঝোতা চুক্তিকে গোলামীর চুক্তি হিসেবে আখ্যায়িত করেছিল। কিন্তু এই চুক্তি থেকে সীমান্ত সমস্যা সমাধানসহ বাংলাদেশেরই অর্জন বেশি।

বুধবার প্রধানমন্ত্রী তার তেজগাঁও কার্যালয়ে বাংলাদেশ পুলিশ অফিসার্স বহুমুখী সমবায় সমিতির উদ্যোগে বাস্তবায়নাধীন পুলিশ অফিসার্স হাউজিং সোসাইটির প্লটের বরাদ্দপত্র বাহিনীর বিভিন্ন পদমর্যাদার ২৫ জন পুলিশ সদস্যের মধ্যে বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। খবর বাসস’র।

অনুষ্ঠানের পর সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বলেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের অবনতির জন্য শেখ হাসিনা দেশের পঁচাত্তর পরবর্তী সরকারগুলোকেই দায়ী করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, জিয়াউর রহমান এবং খালেদা জিয়া কখনও ভারতের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যা সমাধানে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। উপরন্তু তারা সীমান্তে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নিয়ে উদাসীন ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত তাদের শাসনামলে দেশের ভেতরের সকল সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা এবং বহুল আলোচিত ১০ ট্রাক অস্ত্র পাচারের মূল হোতা ছিল। ওই অস্ত্র বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে চোরাচালান হয়ে ভারতে যাচ্ছিল।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব অটুট রেখেই সীমান্ত সমস্যার সমাধান করতে পেরেছে। একইসঙ্গে একইভাবে ভারত এবং মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্র সীমানা সমস্যারও সমাধান করেছে।

এসময় সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পুলিশ এবং আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ভূমিকার প্রশংসা করেন শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, ‘যদিও অনেকেই জঙ্গিদের বিরুদ্ধে গৃহীত আমাদের অ্যাকশনপ্লান নিয়ে সমালোচনা করেছে। কিন্তু বাংলাদেশই পৃথিবীতে একমাত্র দেশ যারা জঙ্গিদের অ্যাকশনের পূর্বেই বহু জঙ্গি আস্তানা গুড়িয়ে দিতে সমর্থ হয়েছে।’

পুলিশদের কর্তব্য পালনের কোনো নির্দিষ্ট ডিউটি আওয়ার না থকায় তাদের দায়িত্ব পালনকে অত্যন্ত কঠিন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যেকোন সময় ডাক পড়লেই তাদের যেতে হয়।’

তিনি বলেন, তার সরকার দেশের জনসংখ্যার সঙ্গে সাদৃশ্য রেখে পুলিশ বাহিসীর সদস্য সংখ্যা আরও বাড়ানোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যেই ৪১ হাজার পুলিশ সদস্যকে বাহিনী অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এবং শিগগিরই আরও ১০ হাজারকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

এর আগে পুলিশের আইজিপি মো. শহীদুল হক শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও পুলিশ হাউজিং সোসাইটিকে বাস্তব রূপ দেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান।

এ সময় অন্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সুরাইয়া বেগম উপস্থিত ছিলেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

প্রধানমন্ত্রী ১০ টাকার টিকিটে চোখ পরীক্ষা করালেন

রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালেবিস্তারিত পড়ুন

সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা

আবহাওয়া অফিস কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগেবিস্তারিত পড়ুন

ইবির শেখ রাসেল হলের নয়া প্রভোস্টের দায়িত্বগ্রহণ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শেখ রাসেল হলের নতুন প্রভোস্টে হিসেবে দায়িত্ববিস্তারিত পড়ুন

  • পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারত
  • অবশেষে রাতে ঢাকায় ঝরছে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি
  • থাইল্যান্ড সফরে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে মাইলফলক হয়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন সাড়ে ১১টায় 
  • গ্যাস নিঃসরণ কমাতে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হবে
  • দেশের দুই জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
  • হবিগঞ্জে ট্রাক-প্রাইভেটকার সংঘর্ষে ৫ জন নিহত
  • দলীয় সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিলেন পাপ্পা গাজী
  • মে দিবস হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে শপথের দিন : জিএম কাদের
  • উত্তরায় ৮০ কোটি টাকা মূল্যের খাসজমি উদ্ধার
  • এমভি আবদুল্লাহ চট্টগ্রামের পথে 
  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন