মঙ্গলবার, মে ১৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

ভোট: বিদ্রোহী হলে সোজা বহিষ্কার

আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী ঠেকাতে কঠোর অবস্থান নিয়েছে আওয়ামী লীগ। দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হলে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ এনে তাকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল আলম হানিফ।

বৃহস্পতিবার বিকেলে ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান হানিফ। পৌর নির্বাচনে মেয়র পদে দলীয় প্রার্থীদের নামের তালিকা প্রকাশ করতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল।

এই নির্বাচনের জন্য ২৩৬টি পৌরসভাতেই এককভাবে প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। ফলে ক্ষমতাসীন জোটের শরিকদের এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ হয়ে লড়তে হবে। আওয়ামী লীগ ২৩৬ পৌরসভায় প্রার্থী দিলেও আদালতের নির্দেশে মংলাপোর্ট পৌর নির্বাচন স্থগিত রয়েছে।

সাংবাদ সম্মেলনে হানিফ বলেন, আমরা আগেই বলেছি। এবার নির্বাচন হচ্ছে দলীয়ভিত্তিতে। দলীয় প্রধানের স্বাক্ষর করা মনোনয়নপত্র দেয়া হচ্ছে প্রার্থীদের। এতে দলীয় প্রতীক ব্যবহার হচ্ছে। তাই এই নির্বাচনে কেউ দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করলে তাকে আমাদের গঠনতন্ত্র অনুসারে দলের শৃংখলা ভঙ্গের জন্য সর্বোচ্চ দণ্ড বহিষ্কার করা হবে। আওয়ামী লীগের যারা দীর্ঘদিনের নেতাকর্মী তারা কেউই চাইবে না, দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত হোক। আমরা এই কারণে মনে করি, এই পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কোনো বিদ্রোহী প্রার্থী থাকবে না।’

তিনি আরো বলেন, হয়তো কিছু জায়গায় মনোনীত প্রার্থীর পাশপাশি দুই একটি জায়গায় অনেকে স্বতন্ত্র হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। কিন্তু এটার একটি কৌশলগত কারণ আছে। কারণ, আমাদের অল্প সময়ের মধ্যে দ্রুততার সঙ্গে প্রার্থী যাচাই-বাচাই করতে হয়েছে। সেক্ষেত্রে কোনো প্রার্থী যদি নির্বাচন কমিশনের যাচাই-বাছাইয়ে প্রার্থিতা হারায় সেজন্য ওই জায়গাটা যাতে শূন্য না থাকে সেজন্য কৌশলগত কারণে দুই একটি জায়গায় বিকল্প প্রার্থী থাকতে পারে। ১৩ তারিখে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন । ১৩ তারিখের পরে সারাদেশে যে কয়টি পৌরসভায় নির্বাচন হচ্ছে, সেখানে একক প্রার্থী থাকবে আওয়ামী লীগের।

সরকার এক তরফাভাবে পৌরসভা নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র করছে- বিএনপির এমন অভিযোগের জবাবে হানিফ বলেন, বিএনপি জানে, তারা বর্তমানে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিরুদ্ধে তারা বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়ে জনগণের কাছ থেকে সাড়া পায়নি। আর জনগণের কাছ থেকে সাড়া না পেয়েই জনগণের উপর পেট্রোল বোমা হামলা করেছে, গুপ্তহত্যাসহ অনেক অপকর্মের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েছে। তার প্রমাণ ইতোমধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে। বিএনপি জনবিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণেই হয়তো এই ধরনের কাল্পনিক অভিযোগ উত্থাপন করছে। যাতে নিজেদের দিকে সাধারণ মানুষ ও ভোটারদের কিছুটা সিমপ্যাথি (সহানুভূতি) বা অনুকম্পা পাওয়া যায়। বিএনপির এই সমস্ত অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।

সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দফতর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, কার্যনির্বাহী সদস্য এস এম কামাল প্রমুখ।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

বিএনপি আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা 

গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ বিনির্মাণের লক্ষে আন্দোলন চলছে এবং জনগণেরবিস্তারিত পড়ুন

উপজেলা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে জনগণ: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগেরবিস্তারিত পড়ুন

  • আহসানউল্লাহ মাস্টার হত্যা স্বাধীনতা বিরোধীদের নীলনকশার অংশ : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
  • বিএনপি নেতাকর্মীরা বগুড়ায় আ.লীগ নেতার নির্বাচনী প্রচারণায়
  • পবিত্র ওমরাহ পালনে সৌদি আরব গেছেন মির্জা ফখরুল
  • ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন 
  • সব পন্থি সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়: ফখরুল
  • মে দিবস হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে শপথের দিন : জিএম কাদের
  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন 
  • হেফাজত নেতা মামুনুল হক মুক্তি পেতে যাচ্ছেন
  • খালেদা-তারেককে বাদ রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় কিনা ভাবছে বিএনপি
  • থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
  • জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে মাহবুবকে অব্যাহতি
  • খালেদা জিয়া ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিলেন : প্রধানমন্ত্রী