সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

মানুষ-বন্ধুর জন্য ৮ হাজার কিমি সাঁতরে আসা পেঙ্গুইন

মানুষ ও পেঙ্গুইনের মধ্যে এমন বন্ধুত্বের কথা আগে কখনো শোনা গেছে কি না, জানা নেই। প্রায় ৮ হাজার কিলোমিটার (৫০০ মাইল) সাতরে মানুষ-বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে এসেছে পেঙ্গুইন। সত্যিই অভূতপূর্ব।

২০১১ সালের ৫ সেপ্টেম্বরের কথা। ব্রাজিলের ইলহা গ্রান্ড দ্বীপের প্রোভেটা দ্বীপে ভেসে আসে পেঙ্গুইনটি। আধমরা অবস্থায় এটিকে দেখতে পান সেখানকার এক মৎস্যজীবী জায়োও প্রেইরা ডি সৌজা। পাথরের ওপর মুমূর্ষু অবস্থায় পড়ে ছিল। সারা দেহে তেল ও কাদামাটি লেগে চলার ক্ষমতা হারিয়েছিল দিনদিম নামে পেঙ্গুইনটি।
ডি সৌজা দিনদিমকে উদ্ধার করে তার বাড়িতে নিয়ে যান। সযত্নে গায়ের ময়লা পরিষ্কার করে দেন। এ জন্য প্রায় এক সপ্তাহ লেগেছি তার। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠে দিনদিম।

ডি সৌজা সাগরে ছেড়ে দেন দিনদিমকে। আর কখনো এটির দেখা পাবেন বলে আশা করেননি তিনি। কিন্তু জীবন রক্ষাকারী বন্ধু ডি সৌজাকে দিনদিম ভুলে যায়নি। কয়েক মাস পর সেই দ্বীপে আসে হাজির।

ডি সৌজা হতবাক হয়ে যান- এ কি দেখছেন তিনি! এ যে সেই দিনদিম, যাকে কয়েক মাস আগে সাগরে ছেড়ে দিয়েছিলেন। দিনদিম শুধু দ্বীপেই আসেনি, বন্ধুর বাড়ি পর্যন্ত চলে গেছে।

না, এটি কোনো কাকতালীয় ঘটনা নয়। ২০১১ সালের পর প্রতিবছর দিনদিম তার মানুষ-বন্ধু ডি সৌজার সঙ্গে দেখা করতে আসে। এ জন্য তাকে পাড়ি দিতে হয় ৮ হাজার ৪৬ কিলোটিার। তবু দিনদিম আসে। বছরের প্রায় ৮ মাস ডি সৌজার সঙ্গে কাটায়। বাকি সময়ে প্রজননের জন্য আর্জেন্টিনা ও চিলির উপকূলে থাকে। এ সময় ডি সৌজার বাড়ি থেকে প্রায় ৮ হাজার কিলোমিটার দূরে থাকতে হয় তাকে।

সাগরে থাকলেও পেঙ্গুইন উড়তে পারে না। গ্লোব টিভিকে ডি সৌজা বলেছেন, ‘আমার কাছে ফিরে আসতে দিনদিমকে দীর্ঘ পথ সাঁতরে আসতে হয়। সন্তানের মতো আমি দিনদিমকে ভালোবাসি। আমি বিশ্বাস করি, পেঙ্গুইনটিও আমাকে ভালোবাসে।

ডি সৌজা আরো জানান, শুধু তিনি ছাড়া আর কেউ তাকে ধরতে গেলে ছুটে পালায়। তার কাছেই এটি খায়, ঘুমায় এবং বিশ্রাম নেয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও
  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ