রবিবার, মে ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

মিতু হত্যার নেপথ্যে ‘পরকীয়া’ থাকলে খোঁজার তাগিদ পরিবারের

সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলার বিষয়ে মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন ও মা শাহেদাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তদন্ত কর্মকর্তা । তদন্ত কর্মকর্তার ডাকে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে গিয়ে লালদীঘি এলাকার গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ কার্যালয়ে যান শাহেদা ও তার স্বামী সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন। বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ১১টার দিকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কার্যালয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও নগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার ( উত্তর) মো.কামরুজ্জামান তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। মিতুর বাবা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন ও মা শাহেদ মোশাররফ সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মিতু কেন খুন হয়েছেন তা তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে জানতে চেয়েছেন । হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে ‘পরকীয়া’র কোনো ঘটনা আছে কিনা তাও খুঁজে বের করার জন্য পুলিশের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তারা। তদন্ত কর্মকর্তার ডাকে সাড়া দিয়ে চট্টগ্রাম মহানগর ডিবি কার্যালয়ে এসে উল্টো তদন্ত কর্মকর্তার কাছেই মেয়ে হত্যার কোনো কারণ খুঁজে পেয়েছেন কিনা তা জানতে চান তারা। তদন্ত কর্মকর্তা সিএমপির অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার মো. কামরুজ্জামানও মিতুর বাবা-মার কাছে জানতে চান তারা মেয়ে হত্যায় কাউকে সন্দেহ করেন কিনা।

চার ঘন্টা জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, মিতুর বাবা-মার কাছ থেকে সন্তোষজনক উত্তর পেয়েছেন তিনি। এসব উত্তর মামলার তদন্ত কাজে সহায়ক হবে।

এদিকে শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গে বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম না আসায় বাবুল আক্তারের ওপর খানিকটা ক্ষুব্ধ হয়েছেন তার শ্বশুর মোশাররফ হোসেন। এছাড়া মিতু হত্যার মামলা সম্পর্কেও কোনো ধরনের কথা না বলায় বাবুল আক্তারের শ্বশুর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় মিতু হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার মো. কামরুজ্জামানের কক্ষে প্রবেশ করেন। এরপর টানা চার ঘন্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় মিতুর বাবা-মাকে।

জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মিতুর মা শাহেদা মোশাররফ বলেন, মামলা সম্পর্কে তদন্ত কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। আমার মেয়ের স্বভাব-চরিত্র কেমন ছিল তা তদন্তকারী কর্মকর্তা জানতে চেয়েছেন। আমি বলেছি, মেয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, পর্দা করতো। বর্তমানে বাবুলের সঙ্গে যোগাযোগ আছে কিনা, নাতি-নাতনীদের সঙ্গে যোগাযোগ হয় কিনা তা জানতে চেয়েছেন। আমি বলেছি, একজন মেয়ে মানুষকে কারা মারল? কেন মারল? কে মারল? আমরা জানতে চাই। মিতু একজন নিরীহ মেয়ে ছিল। সংসার আর ছেলে-মেয়ে নিয়ে সে ব্যস্ত থাকত। মিতু চাপা স্বভাবের ছিল। অনেক বিষয় আমাকেও বলত না।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

শিল্পকলা পুরস্কার পেলেন ১৩ জন আলোকচিত্র শিল্পী

 ‘উন্নয়নের বাংলাদেশ, নান্দনিক বাংলাদেশ’ শিরোনামে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত প্রতিযোগিতায় পুরস্কারবিস্তারিত পড়ুন

‘আমলাতন্ত্রকে ভেঙে গণমুখী বাজেট তৈরির আহ্বান’

জাতীয় বাজেটকে গণবান্ধব ও কর্মসংস্থানমুখী করতে হলে তেভাগা পদ্ধতিতে যেতেবিস্তারিত পড়ুন

চড়াই-উতরাই থাকবে হতাশ হবেন না: প্রধানমন্ত্রী

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,বিস্তারিত পড়ুন

  • দাম বাড়ছেই ডিমের
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
  • নিরাপদে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছালো বাংলাদেশ দল
  • নীতি সহায়তা যুক্ত হচ্ছে রফতানিতে
  • ৪ হাজার কোটির খুলনা-মোংলা রেলপথ প্রস্তুত 
  • বাকৃবি গবেষকের সাফল্য এই প্রথম সুস্বাদু দেশীয় শিং মাছের জিনোম সিকুয়েন্স উদ্ভাবন
  • এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
  • আইসিসি পুরুষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা
  • কমরেড রনো চির জাগরূক থাকবেন
  • উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে শোকজ শুরু করেছে বিএনপি
  • সমাজ পরিবর্তনে পোশাক শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
  • জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী