শুক্রবার, ডিসেম্বর ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

মুসা (আঃ) এর সময়কার একটি ঘটনা !

হযরত মুসা (আ:) একবার আল্লাহ তা’আলার কাছে আরজ করলেন,হে-দয়াময় প্রভু! আমার উম্মতের মধ্যে কে সবচেয়ে’খারাপ ব্যক্তি আমাকে দেখিয়ে দাও।অদৃশ্য থেকে আওয়াজ এলো,ঠিকাছে আগামীকাল সকালে তুমি পথের ধারে বসে থেকো। যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই পথ অতিক্রম করবে, সে ব্যক্তি-ই হলো তোমার উম্মতের সবচেয়ে’ খারাপ।হযরত মুসা (আ:) ঠিক সময়মত নির্দিষ্টস্থানে বসলেন। কিছুক্ষণ পর দেখলেন এক ব্যাক্তি একটি ছোট ছেলে কুলে করে তাঁকে অতিক্রম করলো।হযরত মুসা (আ:)তাকেদেখে মনে মনে বললেন, ওহ্ এইব্যাক্তি-ইআমার উম্মতের মধ্যে সবচেয়ে ‘খারাপ।.কিছুক্ষণ পর হযরত মুসা (আ:)-র ইচ্ছা হলো তাঁর উম্মতের সবচেয়ে’ ভালো ব্যাক্তিকে দেখতে।আল্লাহ’র নিকট এবার আরজ করলেন, হে- দয়াময় প্রভু ! এবার আমার উম্মতের মধ্যে কে সবচেয়ে’ ভালোব্যাক্তি আমাকে দেখাও।. আওয়াজ এলো, হে- মুসা! পথের ধারে বসো, সন্ধ্যা বেলায় যে ব্যাক্তি সর্বপ্রথম আসবে, সে-ই হলো তোমার উম্মতের মধ্যে সবচে’ভালো। সন্ধ্যা বেলায় হযরত মুসা (আ:)নির্দিষ্টস্থানে বসলেন।কিছুক্ষণ পর দেখলেন সকালের সে ব্যাক্তি-ই ছোট ছেলেকে কোলে করে ফিরতিপথে আসছে। তাকে দেখে হযরত মুসা (আ:)অত্যন্ত অবাক হলেন এবং গভীর চিন্তায় পড়ে গেলেন।.হযরত মুসা (আ:) আল্লাহ’র নিকট আরজ করলেন,হে-দয়াময় প্রভু! আমি একী দেখতেছি!সকালে যে সবচেয়ে ‘খারাপ ছিলো, সন্ধ্যায় সে কিভাবে সবচেয়ে ‘ভালো হয়ে গেলো? অদৃশ্য থেকে মহান স্রষ্টা আল্লাহ উত্তর দিলেন, হে- মুসা!সকালে যখন এই ব্যাক্তি ছেলেকে সাথে নিয়ে তোমাকে অতিক্রমকরে জঙ্গলে প্রবেশ করলো, তখন ছেলে তাকে প্রশ্ন করে ছিলো, বাবা! এই জঙ্গল কতবড়?সে ব্যক্তি উত্তরে বলেছিলো,অনেক বড়।.ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, বাবা! জঙ্গল থেকে কি বড় কোনো কিছু আছে?তখন বাবা বলেছিলো, হ্যাঁ বাবা! ঐপাহাড়গুলো জঙ্গল থেকে বড়।ছেলে পুনরায় প্রশ্ন করলো,পাহাড় থেকে কি বড়কিছু আছে? বাবা বললো, আছে, এই আকাশ।ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, আকাশ থেকে কি বড় কিছু আছে?সেই ব্যক্তি বললো,হ্যাঁ, আমার পাপ এই আকাশ থেকেও বড়।ছেলে বাবার এ উত্তর শোনে বললো,বাবা! তোমার পাপ থেকে বড় কি কোনো কিছু নেই?তখন সেই ব্যক্তি চিৎকার দিয়ে কান্না করে লজ্জিত হয়ে গম্ভীর সুরে বললো, আছে বাবা!আমার পাপ থেকেও আল্লাহ’র রহমত অনেক বড়। .হে-মুসা! এই ব্যক্তির পাপের অনুভূতি ও অনুশোচনা আমার এতো পছন্দ হয়েছে যে,আমি তাঁকে তোমার উম্মতের সবচেয়ে ‘খারাপ ব্যক্তিকে সবচেয়ে’ ভালোব্যক্তি বানিয়ে দিয়েছি।আল্লাহু আকবর।। হে আল্লাহ তুমি আমাদের সকলকে পিছনের গুনাহের কথা সব সময় স্বরণ করে সামনের দিনগুলোকে সত্যপথে চলার তাওফিক দান করো। ” আল্লাহুর রহমত অনেক বড়.. হে মূসা (আঃ) এই ব্যক্তি পাপের অনুভূতি ও অনুশোচনা আমার উম্মতের সবচেয়ে খারাপ ব্যক্তি সবচেয়ে ভালো ব্যক্তি বানিয়ে দিয়েছি !

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ঈদের ছুটির পর বুধবার থেকে নতুন অফিস সময়সূচি

পবিত্র ঈদুল আজহার পর সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিতবিস্তারিত পড়ুন

সৌদিতে হজে বিভিন্ন দেশের ৫৫০ হাজির মৃত্যু

সৌদি আরবে এ বছর হজ পালনে গিয়ে কমপক্ষে ৫৫০ জনবিস্তারিত পড়ুন

ঈদে ১ কোটি ৪ লাখ ৮ হাজার ৯১৮ টি গবাদিপশু কোরবানি

এ বছর পবিত্র ঈদুল আজহায় সারাদেশে মোট ১ কোটি ৪বিস্তারিত পড়ুন

  • ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের শতভাগ বর্জ্য অপসারণ
  • দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী
  • সৌদি আরবে হজ পালনের সময় অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু
  • ঈদের নামাজ শেষে চলছে কোরবানি
  • হাজিদের গরম থেকে বাঁচাতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করলো সৌদি
  • জমজমাট শপিংমল-মার্কেট
  • ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ ধ্বনিতে মুখর হবে আরাফাত ময়দান
  • উত্তরাঞ্চলের ঈদযাত্রা হবে নির্ঝঞ্জাট
  • শিকড়ের টানে বাড়ি ফিরছে মানুষ, ফাকা হচ্ছে ঢাকা
  • জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কোরবানীর পশুর চামড়া সংরক্ষণ ও বিপণন প্রশিক্ষণ
  • ঈদযাত্রায় এবার ১২ জায়গায় ভোগান্তির শঙ্কা
  • সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৮২ হাজারের বেশি হজযাত্রী