মৃত্যুর সময় কী কী পাঠ করা উচিত?
অন্য এক হাদিসে রাসুলে আকরাম সা. ইরশাদ করেছেন, মুমিন ব্যক্তির মৃত্যুর সময় ফিরিশতাদের একটি জামাত তার কাছে উপস্থিত হয়। মৃত ব্যক্তি তখন তাদেরকে দেখতে পায়। সে তাদের সঙ্গে কথাবার্তা বলতে থাকে। অনেক সময় উপস্থিত লোকেরাও সে কথা শুনতে পারে। আর যার প্রতি আল্লাহ তাআলার বিশেষ অনুগ্রহ থাকে তার প্রতি তাঁর নুর ও জ্যোতি বর্ষিত হতে থাকে।
আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের কর্তব্য হলো মৃত্যুপথ যাত্রীর কাছাকাছি বসে সুরা ইয়াসিন তিলাওয়াত করা। কেননা এর মাধ্যমে মৃত্যুর যন্ত্রণা অনেকাংশে লাঘব হয়। হাদিস শরিফে এ কথাও আছে যে, অমিত্মম অবস্থায় মেসওয়াক করলে আত্মা সহজে বের হয়ে আসে। অন্য এক হাদিসে এসেছে যে, মৃত্যু আসন্ন অবস্থায় যে ব্যক্তি লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ কালেমা পড়বে সে জান্নাতবাসী হবে।
অন্য এক হাদিসে রাসুলে আকরাম সা. ইরশাদ করেছেন, মুমিন ব্যক্তির মৃত্যুর সময় ফিরিশতাদের একটি জামাত তার কাছে উপস্থিত হয়। মৃত ব্যক্তি তখন তাদেরকে দেখতে পায়। সে তাদের সঙ্গে কথাবার্তা বলতে থাকে। অনেক সময় উপস্থিত লোকেরাও সে কথা শুনতে পারে। আর যার প্রতি আল্লাহ তাআলার বিশেষ অনুগ্রহ থাকে তার প্রতি তাঁর নুর ও জ্যোতি বর্ষিত হতে থাকে।
হাফেয ইবনে কাইয়িম রহ. জনৈক বুযুর্গ মহিলার ঘটনা বর্ণনা করেছেন যে, সে মহিলা বুযুর্গ যখন জীবনসায়াহ্নে উপনীত হন তখন তিনি তাঁর ভাগ্নেকে জিজ্ঞেস করলেন যে, আত্মা যখন আল্লাহ তাআলার নিকট উপস্থিত হবে তখন কী বলতে হবে? তিনি বললেন, তখন উপস্থিত আত্মার জন্যে শিষ্টাচার হলো, সে যেনো এ কথা বলে,
اللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ، وَمِنْكَ السَّلاَمُ، تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالإِكْرَامِ
হে আল্লাহ, তুমিই শামিত্মদাতা, তোমার নিকট হতেই সকল শামিত্মর উৎসরণ, হে সকল সম্মান, মর্যাদা ও প্রতিপত্তির অধিকারী সত্তা, একমাত্র তুমিই বরকতময়।
মূল : আল্লামা ইদরিস কান্ধলভি রহ.
অনুবাদ : মাওলানা মিরাজ রহমান
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ঈদের ছুটির পর বুধবার থেকে নতুন অফিস সময়সূচি
পবিত্র ঈদুল আজহার পর সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিতবিস্তারিত পড়ুন
সৌদিতে হজে বিভিন্ন দেশের ৫৫০ হাজির মৃত্যু
সৌদি আরবে এ বছর হজ পালনে গিয়ে কমপক্ষে ৫৫০ জনবিস্তারিত পড়ুন
ঈদে ১ কোটি ৪ লাখ ৮ হাজার ৯১৮ টি গবাদিপশু কোরবানি
এ বছর পবিত্র ঈদুল আজহায় সারাদেশে মোট ১ কোটি ৪বিস্তারিত পড়ুন