রবিবার, মে ৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানের ‘যৌনকর্মী’ মিমির গল্প!

মিমি (ছদ্মনাম)। একজন নারী। রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানে নিজের দেহ বিক্রি করে অর্থ আয় করে সংসার চালন তিনি। স্বামী নেই, দুটি সন্তান তার। বর্তমানে তিনি সাভারে থাকেন। তবে বিউটি ঢাকার স্থানীয় বলে জানান তিনি।

২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৭টার দিকে একটি টিম রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানে ছিল। উদ্দেশ্য চন্দ্রিমা উদ্যান সম্পর্কে নানান ধরনের নিউজ করা। সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে এই টিমের চোখে পড়ে ভিন্ন একটি চিত্র। উদ্যানে হালকা আলোর রাস্তাটিতে দেখা যায় বিভিন্ন বয়সের কিছু নারী ব্যাগ হাতে ঘোরাফেরা করছে।

কিছুক্ষণ পরপর কোন একজন পুরুষ, অল্প বয়সী কলেজ পড়ুয়া ছাত্র, শ্রমিকসহ বিভিন্ন ধরনের মানুষ তাদের সঙ্গে গিয়ে কথা বলছে এবং গিয়ে অন্ধকারের মধ্যে কোন একটা বেঞ্চে বসে পড়ছে। টাকা লেনদেন করছে। এরপর… কিছুক্ষণ পর উঠে যে যার মতো করে চলে যাচ্ছে।

এই রহস্য উৎঘাটনের জন্য টিমের সদস্যরা অনুসন্ধান শুরু করে। এরপর বেরিয়ে আসে আসল তথ্য। ওখানে ঘোরাফেরা করা একজন নারী মিমি । তার সঙ্গে কথা হয় এই টিমের সঙ্গে। মিমি র কিছু সময় নেয়ার জন্য তাকে অর্থও প্রধান করতে হয় এই টিমের সদস্যদের।

নাম জানতে চাইতেই উত্তর দিলেন তিনি। জানালেন তার নাম মিমি । থাকেন সাভারে তিনি ঢাকার স্থানীয়। স্বামী না থাকায় তিনি দুটি সন্তানকে বাঁচিয়ে রাখতেই এই পেশায় এসেছেন বলে জানিয়েছেন। তিনি এখানে টাকার বিনিময়ে শুধু কিছুক্ষণ ছেলেদের সঙ্গে গল্প করেন এবং… শেষে ১০০-২০০টাকা নেন। তা দিয়ে খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকেন। তবে তিনি কারো সঙ্গে ফ্ল্যাটে যান না।

মিমি বলেন, কম কষ্টে এখানে আসিনি।স্বামী না থাকায় আজ আমার এই অবস্থা। স্বামী থাকলে কি আর এই পেশায় আসতাম? প্রশ্ন রাখলেন তিনি। এই পেশায় কোন মানুষ আসতে চায় না। যারা আসে বেঁচে থাকার তাগিতেই আসে।বলতে বলেতে প্রায় কেঁদে ফেললেন তিনি।

তিনি আরও জানান, স্বামী হারা, অভাগা, দুঃখীরাই এখানে নিরুপায় হয়ে আসেন। তবে অনেকে আবার এখানে আসেন নিছক আনন্দ নিতে। কেউ আবার আসেন ভালোভাবে জীবন চালানোর জন্য। তবে তারা কেবল মাঝে মধ্যেই আসে। তবে আমি এখানে প্রতিদিন আসি। কারণ এটা দিয়েই আমাকে বেঁচে থাকতে হয়।

মিমি র অভিযোগ, পৃথীবি বড় নিষ্ঠুর। এখানে কেউ কাউকে দেখতে চায় না। সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। কাছের মানুষও কষ্ট দেখেও না দেখার বান করে। তাই বাধ্য হয়েই ছেলে-মেয়েদের নিয়ে বেঁচে থাকতে এই কাজ করছি। পেট তো চালাতে হবে…।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

‘ও আল্লাহ আমার ইকবালরে কই নিয়ে গেলা’

একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে নির্বাক মা সুফিয়া বেগম। ঢাকায় অগ্নিদগ্ধ হয়েবিস্তারিত পড়ুন

ভিক্ষুকে সয়লাভ নোয়াখালীর শহর

নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদী এখন ভিক্ষুকের শহরে পরিণত হয়েছে। যদিওবিস্তারিত পড়ুন

কঠিন রোগে ভুগছেন হিনা খান, চাইলেন ভক্তদের সাহায্য

ভারতীয় টেলিভিশন অভিনেত্রীদের মধ্যে হিনা খানের সাজপোশাক নিয়ে চর্চা লেগেইবিস্তারিত পড়ুন

  • কান্না জড়িত কন্ঠে কুড়িগ্রামে পুলিশের ট্রেইনি কনস্টেবল
  • অজানা গল্পঃ গহীন অরণ্যে এক সংগ্রামী নারী
  • মৌলানা পাস দিয়েছিলেন তারেক মাসুদ
  • আজ শুভ জন্মদিন হুমায়ূন আহমেদ স্যার এর, আয়োজন জুড়ে যা যা থাকছে
  • অভিনেতা ডিপজল দেশে ফিরবেন বৃহস্পতিবার: কি অবস্থায় আছেন তিনি !
  • ড. ইউনূস ফ্রান্সে সম্মাননা নাগরিকত্ব পেলেন
  • সুপারস্টার মেসিকে দেখতে চাকরি বিসর্জন দিলেন এক মেসিভক্ত !
  • দুই হাতে লেখে যে স্কুলের শিক্ষার্থীরা !
  • বাংলাদেশপ্রেমী ফাদার মারিনোর শেষ ইচ্ছা পূরণ হলো না !
  • বন্ধু ফাদার মারিনো রিগন আর নেই !
  • স্মার্টফোন কিনে লাখপতি হলেন পারভেজ
  • ‘সন্তানকে আগুনে ছুড়ে আমাকে ধর্ষণ করে সেনারা’