রবিবার, মে ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

রাষ্ট্রপতির আগে খালেদার সঙ্গে বসছে বিএনপি

নির্বাচন কমিশন গঠন ও শক্তিশালীকরণে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা খালেদা জিয়ার ১৩ দফা প্রস্তাব বঙ্গভবনে পৌঁছে দেয়ার ৬ দিনের মাথায় আলোচনার জন্য ডেকেছেন রাষ্ট্রের অভিভাবক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। আগামী রোববার (১৮ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকে বসবেন বিএনপির প্রতিনিধিরা।

সোমবার বিকেলে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে পাঁচটি রাজনৈতিক দলের বৈঠকের সংবাদ প্রকাশের পর থেকেই যেন রাজনীতিতে নতুন বাতাস বইতে শুরু করে। বিএনপি নেতারা রাষ্ট্রপতির এমন উদ্যােগকে স্বাগত জানালেও গত নির্বাচনের আগের আলোচনার বিষয়টিও মাথায় রেখেছেন।

বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধি দলে কারা থাকছেন সে বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি। এমনকি বৈঠকের প্রধান আলোচ্য বিষয় কী হবে তাও চূড়ান্ত হয়নি। এসব বিষয় চূড়ান্ত করতে শিগগিরই দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন দলীয় চেয়াপারসন।

রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনায় বসার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে যে চিঠি দেয়া হয়েছে তার সত্যতা স্বীকার করে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা চিঠি পেয়েছি। তবে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠকের পরই রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি ঠিক করা হবে।

এর আগে, গত ৫ ডিসেম্বর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও ভাইস চেয়ারপারসন মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী বঙ্গভবনে খালেদা জিয়ার ১৩ দফা প্রস্তাবের প্রিন্ট কপি পৌঁছে দেন। তখন অবশ্য বঙ্গভবন থেকে বলা হয়েছিল- রাষ্ট্রপতি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ক্রমান্বয়ে এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করবেন।

রুহুল কবির রিজভী জাগো নিউজকে বলেন, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলোচনার ভিত্তি হবে খালেদা জিয়ার ১৩ দফা। তবে প্রতিনিধি দলের সদস্যদের বিষয়ে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, রাষ্ট্রপতি দেশের সর্বোচ্চ অভিভাবক হলেও তিনি কিন্তু একটি দল থেকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ এই পদে বসেছেন। সে বিষয়টি মাথায় রেখেই রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলাপ-আলোচনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বিএনপি। তবে এখনো এ বিষয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

গত ১৮ নভেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে নির্বাচন কমিশন গঠন ও নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে ১৩ দফা প্রস্তাব উপস্থাপন করেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। প্রস্তাবে তিনি সবদলের সঙ্গে আলোচনা ও ঐক্যমতের ভিত্তিতে সর্বজনশ্রদ্ধেয় বিতর্কমুক্ত ব্যক্তিদের নিয়ে একটি কমিশন গঠনের প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ওইদিনই বিএনপির প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করে।

সংবিধান অনুযায়ী, নির্বাচন কমিশন গঠন করার এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শক্রমে তিনি নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দিতে পারেন। তবে বর্তমান কমিশন গঠনের আগে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান সার্চ কমিটির মাধ্যমে কমিশন গঠন করেছিলেন। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে বর্তমান কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। বিএনপি এবারো সবদলের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে।

এ বিষয়ে বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী রাজধানীর একটি অনুষ্ঠানে বলেছেন, আমি নিজেও রাষ্ট্রপতি ছিলাম। মূলত এসব ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর হাতে। তাই তিনি বিএনপিকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করার পরামর্শ দেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা দখল করে আরও হিংস্র হয়ে উঠেছে

আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী ‘ডামি’ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে আরও হিংস্রবিস্তারিত পড়ুন

চড়াই-উতরাই থাকবে হতাশ হবেন না: প্রধানমন্ত্রী

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,বিস্তারিত পড়ুন

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তনবিস্তারিত পড়ুন

  • দেশের জনগণ পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত : মির্জা ফখরুল
  • আওয়ামী লী‌গ ভিসানীতির পরোয়া করে না : ওবায়দুল কাদের
  • কমরেড রনো চির জাগরূক থাকবেন
  • বিএনপি আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা 
  • মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের ‘শান্তি ও উন্নয়ন’ সমাবেশ
  • উপজেলা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে জনগণ: রিজভী
  • আহসানউল্লাহ মাস্টার হত্যা স্বাধীনতা বিরোধীদের নীলনকশার অংশ : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
  • বিএনপি নেতাকর্মীরা বগুড়ায় আ.লীগ নেতার নির্বাচনী প্রচারণায়
  • পবিত্র ওমরাহ পালনে সৌদি আরব গেছেন মির্জা ফখরুল
  • ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন 
  • সব পন্থি সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়: ফখরুল
  • মে দিবস হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে শপথের দিন : জিএম কাদের