শুক্রবার, মে ১৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

শি-খালেদা বৈঠকে পলাতক আসামি শিমুল, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন রকম আলোচনা ও সমালোচনার ঝড়!

চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর সফর উপলক্ষে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয় তৈরি করেছিল সরকার। কিন্তু সরকারের এই দুর্ভেদ্য নিরাপত্তা বলয়ের ভেতরে দেখা গেছে নাশকতাসহ ২৬টি মামলার পলাতক আসামি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসকে।

শি জিনপিং-এর সঙ্গে বৈঠকে নিজের ব্যক্তিগত সহকারী শিমুল বিশ্বাসকে নিয়ে যান খালেদা। বৈঠকে ২৬ মামলার এই আসামি শিমুল বিশ্বাসের উপস্থিতি নিয়ে দলের হাইকমান্ডও বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে। একইসঙ্গে এ পলাতক আসামিকে সামনে পেয়েও পুলিশ কেন গ্রেফতার করলো না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

অথচ ওই বৈঠক নির্ধারণে দলের কূটনৈতিক কোরের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ড. মঈন খান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেও তাকে নিয়ে যাননি খালেদা জিয়া। এ নিয়ে বিএনপির খোদ স্থায়ী কমিটির এক সদস্য ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

বিএনপিতে শিমুল বিশ্বাসের প্রভাব ও দলের হাইকমান্ডের অদূরদর্শিতা নিয়ে কথা হচ্ছে। অন্যদিকে শিমুলকে সরকারের গুপ্তচর বলেও সন্দেহ প্রকাশ করা হচ্ছে। এছাড়া বিএনপির কূটনৈতিক শাখায় দায়িত্বশীল নেতা ড. মঈন খানকে বৈঠকে না নেওয়ায় খোদ চেয়ারপারসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিএনপির নেতাকর্মীরা এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। বিএনপি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে চলছে বিভিন্ন রকমের আলোচনা ও সমালোচনা ঝড়।

আসলে দলের মধ্যে কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারলে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে দলের মহাসচিব ও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে উপস্থিত থাকা যায়, তা নিয়ে কথা উঠেছে। শিমুল বিশ্বাস বৈঠকে উপস্থিত থাকলেও দেখা যায়নি অরেক ফেরারি আসামি খালেদা জিয়া’র প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেলকে।

বিএনপির এক নেতা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘এতদিন জানতাম শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত সহকারী। মানে স্টাফ। ভুল জানতাম। আজকে চায়না প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের ছবি দেখে সেই ভুল ভাঙল। দলটির চেয়ারপারসনের সঙ্গে বৈঠকে প্রতিনিধি দলে ছিলেন মহাসচিব, ৩ জন স্থায়ী কমিটির সদস্য, ১ জনকে বুঝতে পারছি না আর আরেক জন শিমুল বিশ্বাস। তার মানে উনিও স্থায়ী কমিটির একজন প্রভাবশালী সদস্যই হবেন। না হলে স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, তরিকুল ইসলাম, মঈন খান নিদেন পক্ষে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোর্শেদ খানও বৈঠকে থাকতে পারতেন। ওনাদের চেয়ে হয়তো যোগ্য বলেই মি. বিশ্বাস দলটির জন্য এই অতি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে অংশ নিয়েছেন। নয়কি?”

গতকাল (১৫ অক্টোবর) শুক্রবার ২২ ঘণ্টার সফরে ঢাকা আসেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ওইদিন বিকেলে হোটেল লা-মেরিডিয়ানে চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তার সঙ্গে ছিল ৭ সদস্যের প্রতিনিধি দল। আর ওই দলেই শিমুল বিশ্বাসকে দেখা গেছে। চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে একই টেবিলে বসে বৈঠকও করেছেন তিনি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দেশের জনগণ পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত : মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারেরবিস্তারিত পড়ুন

আওয়ামী লী‌গ ভিসানীতির পরোয়া করে না : ওবায়দুল কাদের

মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি আওয়ামী লী‌গ এগু‌লো পরোয়া করে না মন্তব‌্যবিস্তারিত পড়ুন

কমরেড রনো চির জাগরূক থাকবেন

রাশেদ খান মেনন কমরেড হায়দার আকবর খান রনো চলে গেলেন।বিস্তারিত পড়ুন

  • বিএনপি আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা 
  • মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের ‘শান্তি ও উন্নয়ন’ সমাবেশ
  • উপজেলা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে জনগণ: রিজভী
  • আহসানউল্লাহ মাস্টার হত্যা স্বাধীনতা বিরোধীদের নীলনকশার অংশ : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
  • বিএনপি নেতাকর্মীরা বগুড়ায় আ.লীগ নেতার নির্বাচনী প্রচারণায়
  • পবিত্র ওমরাহ পালনে সৌদি আরব গেছেন মির্জা ফখরুল
  • ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন 
  • সব পন্থি সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়: ফখরুল
  • মে দিবস হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে শপথের দিন : জিএম কাদের
  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন 
  • হেফাজত নেতা মামুনুল হক মুক্তি পেতে যাচ্ছেন
  • খালেদা-তারেককে বাদ রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় কিনা ভাবছে বিএনপি