রবিবার, মে ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

সংসদ নির্বাচন: ১৬ জুলাই চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ ইসির

একাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ১৬ জুলাই চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এরপর ৩০ জুলাই থেকে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি।

সোমবার ইসি সচিবালয়ে এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সেখানে ১৬ জুলাই চূড়ান্ত রোডম্যাপ ঘোষণা এবং ৩০ জুলাই নাগরিক সমাজের সঙ্গে বসার সময় চূড়ান্ত করা হয়েছে। বাকি সময়সূচি প্রস্তাবিত আছে। সেগুলো পরিবর্তন হতে পারে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশন সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহ জানান, ‘আমাদের নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে। আজকেও (সোমবার) আমরা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে আলোচনা করেছি। এটি দৈনন্দিন বিষয়ের অংশ।’

এক প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, ‘সবকিছু চূড়ান্তভাবে জানার জন্য ১৬ জুলাই পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে ১৬ জুলাই আমরা চূড়ান্ত রোডম্যাপ ঘোষণা করব এবং ৩০ জুলাই সুশীল সমাজের সঙ্গে আলোচনার মধ্যদিয়ে আমরা সংলাপ শুরু করবো এটা মোটামুটি চূড়ান্ত। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কবে কবে সেই তারিখ এখনো সুনির্দিষ্ট করে ঠিক করা হয়নি। প্রস্তাব আছে, কিন্তু সেটি চূড়ান্ত নয়। পরিবর্তন হতে পারে।’

প্রাথমিকভাবে আগামী ৩০ জুলাই নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বসার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এরপর অগাস্টে সাবেক সিইসি-ইসি ও গণমাধ্যম আর অগাস্ট থেকে অক্টোবর পর্যন্ত নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপের সূচি রাখা হয়েছে।

সংলাপের প্রাথমিক সূচি

সংলাপের প্রাথমিক সূচি অনুযায়ী আগামী ৩০ জুলাই নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা দিয়ে সংলাপ শুরু করবে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের সাবেক প্রধান ও সদস্যদের সঙ্গে সংলাপ হবে আগামী ৩ আগস্ট। গণমাধ্যমের সঙ্গে সংলাপ হবে আগামী ১৮ আগস্ট। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু হবে আগামী ২৫ আগস্ট থেকে। তা চলবে আগামী ২ অক্টোবর পর্যন্ত।

সুপারিশমালার প্রাথমিক খসড়া প্রস্তুত হবে আগামী ১৮ নভেম্বর। সুপারিশমালা চূড়ান্ত হবে আগামী ১৮ ডিসেম্বর।

গত ২৩ মে আগামী দেড় বছরের কাজের খসড়া সূচি ঘোষণা করেন সিইসি কে এম নূরুল হুদা।

ওই সময় সিইসি বলেছিলেন, ‘প্রস্তাবিত এজেন্ডা নিয়ে রাজনৈতিক দল, গণমাধ্যম, নাগরিক সমাজ, সাবেক সিইসি ও ইসিসহ সবার সঙ্গে আলোচনা করা হবে। সবার সুপারিশ, প্রস্তাব পেলে তা পর্যালোচনা করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে।’

সিইসি, চার নির্বাচন কমিশনার, সচিব ও অতিরিক্ত সচিবের অংশগ্রহণে কর্মপরিকল্পনা চূড়ান্তকরণ-প্রথম খসড়া উপস্থাপন হয় ২৮ জুন, দ্বিতীয় খসড়া উপস্থাপন হয় ৩ জুলাই; চূড়ান্ত খসড়া সংকলন ৬ জুলাই; চূড়ান্ত ৯ জুলাই; কর্মপরিকল্পনা মুদ্রণ ১৩ জুলাই; কর্মপরিকল্পনা উন্মোচন ১৬ জুলাই।

এ সংলাপে সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ, আইন সংস্কার, ভোটার তালিকা হালনাগাদ, নতুন নিবন্ধন, ভোটকেন্দ্র, ইসির সক্ষমতা বাড়ানো, সবার জন্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি ও ইভিএম নিয়ে আলোচনার কথা রয়েছে।

২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারির আগের ৯০ দিনের মধ্যে একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবরের পর শুরু হবে একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় গণনা।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

শিল্পকলা পুরস্কার পেলেন ১৩ জন আলোকচিত্র শিল্পী

 ‘উন্নয়নের বাংলাদেশ, নান্দনিক বাংলাদেশ’ শিরোনামে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত প্রতিযোগিতায় পুরস্কারবিস্তারিত পড়ুন

‘আমলাতন্ত্রকে ভেঙে গণমুখী বাজেট তৈরির আহ্বান’

জাতীয় বাজেটকে গণবান্ধব ও কর্মসংস্থানমুখী করতে হলে তেভাগা পদ্ধতিতে যেতেবিস্তারিত পড়ুন

চড়াই-উতরাই থাকবে হতাশ হবেন না: প্রধানমন্ত্রী

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,বিস্তারিত পড়ুন

  • দাম বাড়ছেই ডিমের
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
  • নিরাপদে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছালো বাংলাদেশ দল
  • নীতি সহায়তা যুক্ত হচ্ছে রফতানিতে
  • ৪ হাজার কোটির খুলনা-মোংলা রেলপথ প্রস্তুত 
  • বাকৃবি গবেষকের সাফল্য এই প্রথম সুস্বাদু দেশীয় শিং মাছের জিনোম সিকুয়েন্স উদ্ভাবন
  • এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
  • আইসিসি পুরুষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা
  • কমরেড রনো চির জাগরূক থাকবেন
  • উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে শোকজ শুরু করেছে বিএনপি
  • সমাজ পরিবর্তনে পোশাক শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
  • জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী