সোমবার, মে ৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রধানমন্ত্রী

সম্পদ বেচতে না চাওয়ায় ক্ষমতায় আসতে পারিনি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বড় একটি দেশের কাছে বাংলাদেশের সম্পদ বিক্রি করতে না চাওয়ায় ২০০১ সালে তিনি ক্ষমতায় আসতে পারেননি।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ৩১ তলাবিশিষ্ট ‘বঙ্গবন্ধু মিডিয়া কমপ্লেক্স’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এরা যারা ক্ষমতা দখলকারী ছিল, তারা সবাইকে মার-ধর-কাট, সবাইকে নিশ্চিহ্ন করে নিজেরাই ক্ষমতায় থাক এবং ক্ষমতাকে নিরঙ্কুশ করতে গিয়ে এই দেশে ১৯ বার ক্যু হয়েছে। হাজার হাজার সামরিক বাহিনীর অফিসার, সৈনিকরা জীবন দিয়েছে। আর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী তো সব সময় নির্যাতনের শিকার হয়েছে।’

‘এমনকি ২০০১ সালে আমার অপরাধটা কী ছিল? দেশে কি তখনো উন্নতি করিনি? উন্নতি তো হয়েছিল। দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছিল। বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়েছিলাম। এই বড় বড় রাস্তাঘাট, পুল, ব্রিজ তৈরি করেছিলাম। দেশকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলাম। প্রবৃদ্ধি ৬ ভাগে আমরা তুলতে সক্ষম হয়েছিলাম। মূল্যস্ফীতি আমরা কমিয়ে ১ দশমিক ৫৯ ভাগে নামিয়ে এনেছিলাম।’

২০০১ সালে ক্ষমতায় আসতে না পারার কারণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তারপরও ক্ষমতায় আসতে পারলাম না। একটাই কারণ ছিল যে, দেশের সম্পদ কোনো এক বড় দেশ, তারা সেই সম্পদ তুলবে, আরেক দেশকে বিক্রি করবে। সম্পদের মালিক বাংলাদেশ। বেচবে একজন, কিনবে আরেকজন। আমি তাতে রাজি হই নাই। দেশের সম্পদ বিক্রি করা মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় যেতে হবে, এই রাজনীতি শেখ হাসিনা করে না। করি নাই।’

‘এ দেশের মানুষের সম্পদ মানুষের কাজে আগে লাগবে। মানুষের জন্য ব্যবহার আগে হবে। তারপর না আমি বেচার চিন্তা করব। তো, ওটাই ছিল আমার অপরাধ। ওই জন্যই ২০০১-এ ক্ষমতায় আসতে পারিনি। জনগণ ভোট দেয়নি। ভোট হিসেবে কিন্তু আমরাই বেশি ভোট পেয়েছি এবং সে সময় ভোটে কী খেলা হচ্ছিল, সেটাও একটু ভালোভাবে, আপনারা সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানাই যে, অনেক কিছু আপনারাই বের করে এনেছেন।’

ক্ষমতায় না আসতে পারার জন্য কোনো দুঃখ নেই উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই জন্য আমার কোনো দুঃখ ছিল না। তার পরে যে অত্যাচার-নির্যাতনটা শুরু হলো, দুর্নীতি, দুঃশাসন, হাওয়া ভবন খুলে পাওয়া-নেওয়া। মানুষ কাজ করবে কী করে? ব্যবসা-বাণিজ্য করবে কীভাবে? তার ওপর প্রতিটি এলাকায় এলাকায় আমাদের নেতাকর্মীদের ওপরে যে অত্যাচার চলেছে, মেয়েদের ওপরে যে অত্যাচার এবং সবচেয়ে দুর্ভাগ্য যে, ’৭৫-এর পর থেকে যে যুদ্ধাপরাধী, তাদের হাতে আমাদের পতাকা তুলে দেওয়া হয়েছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার সাংবাদিকদের পেশাগত উন্নয়নে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। তারই একটি উদাহরণ এই মিডিয়া কমপ্লেক্স। তিনি বলেন, তাঁর সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি স্বাধীনতা ভোগ করছে দেশের গণমাধ্যম।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

আজ আইওএম মহাপরিচালক ঢাকায় আসছেন 

জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) মহাপরিচালক অ্যামি পোপ আজ রোববারবিস্তারিত পড়ুন

অর্থনীতির প্রভাব থেকে বাংলাদেশ মুক্ত আছে : ওবায়দুল কাদের

বিশ্বের অর্থনীতির প্রভাব থেকে বাংলাদেশ মুক্ত আছে, এমন দাবি আমরাবিস্তারিত পড়ুন

গনতন্ত্র সুসংহত করাতে সবার অংশগ্রহণ জরুরী : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলামবিস্তারিত পড়ুন

  • সেনাবাহিনীকে দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
  • নবনির্মিত এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • আজ আইওএম মহাপরিচালক ঢাকায় আসছেন 
  • প্রধানমন্ত্রী ১০ টাকার টিকিটে চোখ পরীক্ষা করালেন
  • সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা
  • ইবির শেখ রাসেল হলের নয়া প্রভোস্টের দায়িত্বগ্রহণ
  • পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারত
  • অবশেষে রাতে ঢাকায় ঝরছে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি
  • থাইল্যান্ড সফরে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে মাইলফলক হয়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন সাড়ে ১১টায় 
  • গ্যাস নিঃসরণ কমাতে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হবে
  • দেশের দুই জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস