সেই তরুণীঃ প্রেমের টানে এই চার সন্তান রেখেই মালয়েশীয় থেকে চলে আসেন
মালয়েশিয়ান তরুণী জুলিজা বিনতে কামিসের (২২) সঙ্গে ছয় মাস আগে ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হয় সখীপুর পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ঈমান আলীর ছেলে ও সখীপুর সরকারি মুজিব কলেজের মানবিক বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মনিরুলের (১৭)। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের গভীরতা বেড়ে যায়। অবশেষে মালয়েশিয়া থেকে প্রেমের টানে ২৫ আগস্ট শুক্রবার সকালে ওই তরুণী মনিরুলের কাছে সখীপুরে চলে আসেন।
এই ঘটনা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হলে জুলিজা বিনতে কামিসের পূর্বের স্বামী মো. আজগর আলীর নজরে আসে। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জুলিজার বিনতে কামিসের ফেলে আসা স্বামী আজগর আলী চার সন্তানসহ তাদের পারিবারিক একটি গ্রুপ ছবি ও কাবিননামাসহ বিস্তারিত তথ্য সাংবাদিকদের কাছে পাঠান।
শুক্রবার সকাল থেকে মনিরুল ইসলাম ও জুলিজার বিয়ের অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলতে থাকে। কিন্তু রাত ১১টার দিকে মালয়েশিয়া থেকে একটি ফোন কল আসে ওই বাড়িতে।
ফোনে আজগর আলী নামের একজন মনিরুলের কাছে দাবি করেন, জুলিজা তাঁর স্ত্রী। তাঁদের সংসারে চারটি সন্তানও রয়েছে। এরপরই ভেঙে যায় মনিরুল-জুলিজার বিয়ে। জুলিজা বর্তমানে মনিরুলের মামা নওশের আলীর হেফাজতে তাঁর বাড়িতে রয়েছেন।
নওশের আলী জানান, মেয়েটির মায়ের বাংলাদেশে আসার কথা রয়েছে। তিনি এলে অনেক কিছুই পরিষ্কার হবে।
আজগর আলী বলেন, ১৯৯৬ সালে জীবিকা নির্বাহের জন্য মালয়েশিয়া চলে আসি। সেখানেই পরিচয় হয় জুলিজার সঙ্গে। ২০০৮ সালে ৫০ হাজার টাকা দেন মোহরে বিয়ে হয় আমাদের। আমাদের সংসারে চারটি সন্তানও রয়েছে। আমার বাড়ি বাংলাদেশের ঢাকার ঝিগাতলা। সন্তানদের ফেলেই শুক্রবার জুলিজা বাংলাদেশে চলে গেছে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
চা কন্যা খায়রুন ইতিহাস গড়লেন
চা শ্রমিকদের বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে সব মহলেই পরিচিত হবিগঞ্জেরবিস্তারিত পড়ুন
চার্জ গঠন বাতিল চেয়ে রিট করবেন ড. ইউনূস
শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড.বিস্তারিত পড়ুন
ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন