শুক্রবার, নভেম্বর ২২, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপি জনসভার অনুমতি পাবে না কেন?

‘আসবে বাঁধা যেখানে, বাঁধবে লড়াই সেখানেই।’ এই মহান যুগান্তকারী শ্লোগানটি শিখেছিলাম ১৯৬৯ সনে ঢাকার রাজপথে মিছিল করতে গিয়ে। সেদিন মুসলিম লীগের শাসক নেতারা বলতো পাকিস্তানের শান্তি ও সংহতি বিনষ্টকারীদের প্রতিহত করা হবে যেমন বলছে আজকের শাসকেরা। পার্থক্য শুধু সময়ের।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগকে, কম্যুনিস্ট পার্টিকে সম্মেলন করতে দেয়া হয়েছে। এখন কেন এবং কোন যুক্তিতে আগামী ৮ নভেম্বর বিএনপিকে জনসভা করতে দেয়া হবে না তার কি কোন সদুত্তর হানিফ সাহেবের কাছে আছে? দেশে সরকার আছে, প্রশাসন আছে, সর্বোপরি রাষ্ট্রের অতিব ক্ষমতাশালী পুলিশবাহিনী আছে সেখানে ‘নৈরাজ্য’ ঠেকাতে প্রস্তুত আওয়ামী লীগ বলে হুমকি দিয়ে কারা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার পায়তারা করছে- তা জনগণ ভালোভাবেই জেনে গেছে। তাই হানিফ সাহেবদেরকে পরিষ্কার করে বলে দেয়া উচিত ৮ নভেম্বর বিএনপির সমাবেশে কোন বাঁধা আসলে তার দায় দায়িত্ব হানিফদেরকেই নিতে হবে।

পুলিশ কর্তৃপক্ষ ৮ নভেম্বর সমাবেশের অনুমতি না দিলেও বিএনপিকে পুলিশ কর্তৃপক্ষের অন্যায় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের জন্য যে কোন মূল্যে সে দিন সমাবেশ করতেই হবে। এই সমাবেশ থেকে যে পিছিয়ে যাবে সে রাজনীতির মাঠ থেকে ছিটকে যাবে।

বিএনপির নেতৃবৃন্দের স্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত নৈরাজ্য ছাড়া শান্তি আসে না। কাজেই নৈরাজ্য হতেই হবে। সরকার নিজেও চায় নৈরাজ্য হোক যাতে সরকার শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে। তাই সরকার প্রয়োজনে আবারো অতীতের মত নৈরাজ্য সৃষ্টি করে বিএনপির কাঁধে দোষ চাপিয়ে আওয়ামী লীগ তার রাজনৈতিক বিজয় ছিনিয়ে নেবে। আওয়ামী লীগের সকল রাজনৈতিক সফলতা এসেছে নৈরাজ্য সৃষ্টির দক্ষতা থেকে।

এখন বিএনপির সামনে মাত্র দুইটি রাস্তা খোলা- হয় চরম নৈরাজ্য সৃষ্টি করে সরকারকে নামিয়ে আনা অথবা সরকারের সঙ্গে আপস করে দেশের উন্নয়নে সহযোগিতা করে হাসিনা সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন মেনে নেয়া। তবে আমি প্রথমটির পক্ষে।

মেজর অব. মো. আখতারুজ্জামান,

সাবেক সংসদ সদস্য।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

খেলার জগতের সামাজিক দায়বদ্ধতা ও পেশাদারি কাঠামো

লাল-সবুজের তরুণ প্রজন্মের এ সময়ের প্রিয় শ্লোগান, ‘বাংলাদেশের জান, সাকিববিস্তারিত পড়ুন

আগস্টের শোককে শক্তি হিসেবে নিতে পারি আমরা তরুণেরা

“যতদিন রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান, ততদিন রবে কীর্তিবিস্তারিত পড়ুন

বাবা যখন ধর্ষক

যেখানে আপন বাবাই ধর্ষণ করে, সেখানে সৎ বাবার ধর্ষণ আমাদেরবিস্তারিত পড়ুন

  • দুই বড় দেশ যখন প্রতিবেশী ও প্রতিযোগী
  • মৌসুমি নৌকা শোরুম
  • ভারতবিদ্বেষ কেন বেড়ে চলেছে?
  • জনগণের কাছে শেখ হাসিনাই জয়ী
  • ‘গুলিস্তান’ নেই, তবু আছে ৬৪ বছর ধরে
  • পদ্মা ব্রিজ দিয়ে কী হবে?
  • যুদ্ধাহতের ভাষ্য: ৭০– “এখন অমুক্তিযোদ্ধারাই শনাক্ত করছে মুক্তিযোদ্ধাদের”
  • আসুন, বড় হই
  • আসুন, পিঠের চামড়া না তুলে পিঠ চাপড়ে দিতে শিখি
  • বাড়িওয়ালা মওদুদ ও বাড়িছাড়া মওদুদ
  • ব্রিটেনের নতুন সরকার নিয়ে যে শঙ্কা!
  • আওয়ামী লীগ ছাড়া কি আসলে কোনো বিকল্প আছে?