হাতির লাগাম টানবে কে?
চেতনানাশক ওষুধ দিয়ে অজ্ঞান করার ১০ ঘণ্টা পর স্বাভাবিকভাবে দাঁড়িয়েছে দেড় মাস পর ধরা পড়া বুনো হাতিটি। শঙ্কামুক্ত হাতিটি দাঁড়াতে পারছে। এখন অপেক্ষা মাহুত দিয়ে বশে আনার; তারপরই জামালপুর থেকে হাতি ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে। কিন্তু এরই মধ্যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, হাতির লাগাম টানবে কে? কি ভাবে আসবে বশে?
তবে এখন হাতিটি জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার কামরাবাদ ইউনিয়নের কয়ড়া গ্রামে একটি আমগাছের সঙ্গে দড়ি ও শেকল দিয়ে বাঁধা। শিগগিরই হাতিটিকে গাজীপুরে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে নেওয়া হবে। এমনটাই জানায় বনবিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে কামারাবাদ ইউনিয়নের কয়রা গ্রামে ট্রাংকুলাইজার বন্দুক থেকে ডার্ট ছুড়ে অচেতন করা হয় হাতিটি; এরপর কয়েকশ মানুষ পাঁচ টনের বেশি ওজনের পুরুষ হাতিটিকে জলাশয় থেকে লোকালয়ে টেনে তোলে।
এখন বুনো হাতটিকে বশে আনা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। ৫-৭দিন আটকে রেখে খাবার দিয়ে, প্রশিক্ষণ দিয়ে বশ মানাতে হবে হাতিটিকে। এমনটাই জানান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
উল্লেখ, গত ২৮ জুন ভারতের আসাম রাজ্য থেকে বন্যার পানিতে ব্রহ্মপুত্র নদ বেয়ে কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে হাতিটি। এরপর শুরু হয় উদ্ধার অভিযান।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নবনির্মিত এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অববিস্তারিত পড়ুন
আজ আইওএম মহাপরিচালক ঢাকায় আসছেন
জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) মহাপরিচালক অ্যামি পোপ আজ রোববারবিস্তারিত পড়ুন
প্রধানমন্ত্রী ১০ টাকার টিকিটে চোখ পরীক্ষা করালেন
রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালেবিস্তারিত পড়ুন