শুক্রবার, মে ১৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

৬০ শতাংশ মানুষ মনে করে বাইডেনের গাজানীতি ভ্রান্ত

প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাইডেনের সবচেয়ে দুর্বল জায়গাগুলো এই জরিপে উঠে এসেছে। নতুন জরিপে ৬০ শতাংশ মানুষ তার নীতিমালা ও কার্যক্রমে ‘ডিসাপ্রুভাল’ (অসম্মতি) জানিয়েছেন। বাকি ৪০ শতাংশ মনে করেন তিনি তার দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করছেন।

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ফৌজদারি মামলার বিচারিক কার্যক্রম চলছে। তা সত্ত্বেও, জনপ্রিয়তায় তিনি পেছনে ফেলেছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে। বাইডেনের জনপ্রিয়তা কমার পেছনে মূল কারণ হিসেবে তার ভুল গাজা নীতির কথা উল্লেখ করেছে সিএনএন।

সাম্প্রতিক জরিপের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন। উভয় প্রার্থী দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে ফিরে আসার জন্য নভেম্বরের নির্বাচনে লড়বেন।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাইডেনের সবচেয়ে দুর্বল জায়গাগুলো এই জরিপে উঠে এসেছে। নতুন জরিপে ৬০ শতাংশ মানুষ তার নীতিমালা ও কার্যক্রমে ‘ডিসাপ্রুভাল’ (অসম্মতি) জানিয়েছেন। বাকি ৪০ শতাংশ মনে করেন তিনি তার দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করছেন।

৭১ শতাংশ ভোটার মনে করেন গাজায় ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধে বাইডেন ভুল নীতি অবলম্বন করেছেন। মাত্র ২৮ শতাংশ মার্কিন নাগরিক তার অবলম্বন করা নীতি সমর্থন করেন।

৩৫ বছরের কম বয়সী মানুষের ক্ষেত্রে অসম্মতির হার ৮১ শতাংশ। শুধু ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে এই হার ৫৩ শতাংশ।

অন্যান্য সমালোচিত বিষয়ের মধ্যে আছে স্বাস্থ্যসেবা নীতিমালা ও শিক্ষার্থীদের ঋণের ব্যবস্থাপনা। উভয় বিষয়ে বাইডেনের নীতি যথাক্রমে ৪৫ ও ৪৪ শতাংশ মানুষের সমর্থন পেয়েছে। অর্থনীতি (৩৪ শতাংশ) ও মূল্যস্ফীতির (২৯ শতাংশ) ক্ষেত্রেও বাইডেনের নীতিমালার প্রতি সম্মতির হার খুবই কম।

বেশিরভাগ মার্কিন নাগরিক বলছেন, অতীতের দিকে তাকিয়ে তাদের ধারণা হয়েছে, ট্রাম্পের চার বছরের শাসনামল সফল ছিল। সে তুলনায় বাইডেনের বর্তমান শাসনামল ব্যর্থতায় ভরপুর।

জরিপে নিবন্ধিত ভোটারদের ৪৯ শতাংশই ট্রাম্পকে সমর্থন জানিয়েছেন। জানুয়ারির জরিপেও একই ফল এসেছিল।

অপরদিকে, বাইডেনের সমর্থন কমে ৪৩ শতাংশ হয়েছে, যা জানুয়ারিতে ৪৫ শতাংশ ছিল।

৫৫ শতাংশ মার্কিন নাগরিক জানিয়েছেন তারা ট্রাম্পের শাসনামলকে ‘সফল’ মনে করেন। ৪৪ শতাংশ মানুষ একে ‘ব্যর্থ’ বলেছেন। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে ট্রাম্প হোয়াইট হাউস ছেড়ে যাওয়ার পর এবং ৬ জানুয়ারি ইউএস ক্যাপিটলে হামলার পর পরিচালিত জরিপে ৫৫ শতাংশ ট্রাম্পের শাসনামলকে ব্যর্থ বলে অভিহিত করেছিলেন।

অপরদিকে, জো বাইডেনের প্রেসিডেন্ট পদের মেয়াদ এখনো শেষ না হলেও ইতোমধ্যে ৬১ শতাংশ মানুষ বলছেন তিনি তার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। বাকি ৩৯ শতাংশ একে সফল বলেছেন।

২০২২ সালের জানুয়ারিতে ৫৭ শতাংশ মানুষ তার মেয়াদের প্রথম বছরটিকে ‘ব্যর্থ’ ও ৪১ শতাংশ ‘সফল’ বলেছিলেন।

এক সময় রিপাবলিকান পার্টিতে ট্রাম্পকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা থাকলেও এখন দলের নেতা-কর্মীরা তার নেতৃত্বে একতাবদ্ধ হয়েছেন। দলের বেশিরভাগ সদস্য মনে করেন, তার আগের শাসনামল সফল ছিল। ৯২ শতাংশ রিপাবলিকান সমর্থক মনে করেন ট্রাম্প সফল ছিলেন। অপরদিকে, মাত্র ৭৩ শতাংশ ডেমোক্র্যাট সমর্থক বাইডেনের শাসনামলকে সফল বলেছেন।

নিরপেক্ষদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ বলেছেন ট্রাম্প সফল। মাত্র ৩৭ শতাংশ বলেছেন বাইডেন সফল।

১৪ শতাংশ মার্কিন নাগরিক মনে করেন দুই প্রেসিডেন্টই ব্যর্থ। ৮ শতাংশ দুইজনকেই সফল মনে করেন। নিবন্ধিত ভোটারদের ৪৭ শতাংশ মনে করেন বাইডেনের শাসন এখন পর্যন্ত ব্যর্থ ও ট্রাম্পের শাসন সফল ছিল। অপরদিকে ৩০ শতাংশ বলেছেন প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাইডেন সফল আর ট্রাম্প ব্যর্থ ছিলেন।

জরিপের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, সময়ের সাথে সাথে সাবেক প্রেসিডেন্টদের জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। তবে আধুনিক যুগে একবার নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর কোনো প্রার্থী দ্বিতীয়বারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার চেষ্টা করেননি।

মজার বিষয় হল, উভয় প্রার্থীকে নিয়েই ভোটাররা নেতিবাচক ধারণার কথা জানিয়েছেন। বাইডেন ও ট্রাম্প সম্পর্কে যথাক্রমে ৫৮ ও ৫৫ শতাংশ মানুষ নেতিবাচক ধারণা পোষণ করেন। ৫৩ শতাংশ ভোটার বলেছেন, এ বছরের নির্বাচনের উভয় প্রার্থীকে নিয়েই তারা অসন্তুষ্ট।

১৭ শতাংশ ভোটার বলেছেন, তারা উভয় প্রার্থীকে নিয়েই নাখোশ এবং যদি কাউকে ভোট দিতেই হয়, তাহলে ৪৩ শতাংশ ট্রাম্পকে দেবেন আর ৩১ শতাংশ বাইডেনকে দেবেন।
২৫ শতাংশ বলেছেন তারা অন্য কাউকে ভোট দেবেন, কাউকেই দেবেন না বা নিশ্চিত নন কাকে দেবেন।

১৮ থেকে ২৩ এপ্রিল এই জরিপ পরিচালনা করে সিএনএন। এতে দৈবচয়ন ভিত্তিতে এক হাজার ২১২ প্রাপ্তবয়স্ক মার্কিন নাগরিক অংশ নেন। অনলাইনে বা টেলিফোনের মাধ্যমে এই জরিপ কার্যক্রম পরিচালনা করে এসএসআরএস।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পুতিন রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে পৌঁছেছেন 

দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন চীনে পৌঁছেছেন।বিস্তারিত পড়ুন

নীতি সহায়তা যুক্ত হচ্ছে রফতানিতে

রফতানি নীতি এর খসড়া (২০২৪-২০২৭)- অনুমোদন হয়েছে। এতে রফতানির কিছুবিস্তারিত পড়ুন

কানের ৭৭তম আসরের পর্দা উঠছে আজ

 শোবিজ বিশ্বের অন্যতম বড় চলচ্চিত্র কান উৎসব ২০২৪-এর ৭৭তম আসরেরবিস্তারিত পড়ুন

  • এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
  • রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুকে নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান করা হয়েছে
  • সেই পাঁচ রাজ্যে বাইডেনের চেয়ে এগিয়ে ট্রাম্প
  • গাজায় মানবিক কনভয়ে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ
  • দেশের রিজার্ভ কমে ১৮ বিলিয়ন ডলার
  • আফগানিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় ৬০ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
  • জাতিসংঘে ফিলিস্তিনকে পূর্ণ সদস্য করার প্রস্তাব পাস  
  • ফিলিস্তিনপন্থী পোস্টে রিঅ্যাক্ট দেওয়ায় চাকরিচ্যুত প্রধান শিক্ষিকা
  • ভিসাপ্রক্রিয়া সহজ করার ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • রাশিয়ার অর্থের লভ্যাংশ ইউক্রেনকে দিতে সম্মত ইইউ রাষ্ট্রদূতেরা
  • জবি শিক্ষার্থীদের ইসরায়েলি পণ্য বর্জনের ডাক
  • ডলারের সর্বোচ্চ দর হবে ১১৮ টাকা