রবিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

আমাদের বাড়িতে এসেছে, খেয়েছে, খুনও করেছে

বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে যারা হত্যা করেছে, তারা নানা সময় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে এসে আতিথেয়তা গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে এরা কারা তাদের নাম জানাননি তিনি।

শেখ রাসেলের ৫২তম জন্মদিনে সকালে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদ আয়োজিত আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিরতণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এই আয়োজনে শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন ও সাংস্কৃতিক নানা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কারও তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে আক্রমণ করে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সব সদস্যদেরকে হত্যা করে সেনাবাহিনীর বিপথগামী কয়েকজন সদস্য। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা সেদিন বিদেশে থাকায় বেঁচে যান তারা।

শেখ রাসেলের জন্মদিনের আয়োজন হলেও প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে ছিল বিষাদের ছোঁয়া। কথা বলতে বলতে নানা সময় আবেগে কণ্ঠস্বর ধরে আসে বঙ্গবন্ধু পরিবারের বড় সন্তানের। তিনি বলেন, ‘তারা তো আমাদেরই মানুষ। প্রতিনিয়ত তারা আমাদের বাড়িতে এসেছে, খেয়েছে, তারাই খুন করেছে। কী দুর্ভাগ্য আমাদের।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘ঘাতকের দল রাসেলকেও ছাড়েনি। তাদের একটাই উদ্দেশ্য ছিল বঙ্গবন্ধুর রক্তের একটা চিহ্নকও যেন না থাকে।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে এ ধরনের ঘটনা ঘটুক আর চাই না। ১৫ আগস্ট যে ঘটনা ঘটেছে একমাত্র কারবালার সঙ্গেই তা ‍তুলনা করা যায়। কারবালাতেও মনে হয় শিশুদের হত্যা করা হয়নি। ১৫ আগস্ট যে তিনটা বাড়িতে আক্রমণ করা হয় সেখানেও সব শিশুদের হত্যা করা হয়।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অপরাধটা কী ছিল তাদের? অপরাধ একটাই বাংরাদেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন জাতির পিতা। পরাজিত বাহিনী এবং তাদের দোসরররা মিলিয়ে এই হত্যা চালায়।’

তবে খুনিরা সফল হয়নি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা বাংলাদেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করেছিল। কিন্তু আমরা ঘুরে দাঁড়িয়েছি।…সব ব্যাথা বুকে নিয়েও এই বাংলাদেশটাকে ‍সুন্দর করে গড়ে তুলতে চাই।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রতিটি শিশু লেখাপড়া শিখবে, উন্নত জীবন পাবে। তারা জ্ঞান বিজ্ঞানে সবার সমকক্ষ হবে, ঘরবাড়ি-চিকিৎসা পাবে।’

শিশুদেরকে পড়াশোনায় মনযোগ দেয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মনযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতে হবে, মানুষের মত মানুষ হতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। আধুনিক জ্ঞানসম্পন্ন মানুষ হতে হবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজ বাংলাদেশ যে পর্যায়ে এসেছে সেটা আনতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। অনেক ত্যাগ, সংগ্রাম করতে হয়েছে। আমি বলবো, দেশের জন্য, জাতির জন্য সব সময় ত্যাগ স্বীকার করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। ত্যাগের মধ্য দিয়েই মহান উদ্দেশ্য অর্জন করতে হয়।…আর মনযোগ দিয়ে পড়তে হবে। কারণ, শিক্ষিত জাতি না হলে দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গড়া যাবে না।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

‘সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ মোকাবিলায় প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ‘সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ মোকাবিলার জন্যবিস্তারিত পড়ুন

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের

জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

  • যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় দুই শিশু নিহত, আহত ১৭
  • গাজায় অনাহারে ২ শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু
  • যুক্তরাষ্ট্রে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী ও সংবাদকর্মীদের ভিসার মেয়াদ
  • সিগারেটের আগুন থেকে দাবানল, সাইপ্রাসের ১০০ বর্গকিলোমিটার বনাঞ্চল পুড়ে ছাই
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত