শনিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

প্রাচীন সীমানা পিলার এর দাম কোটি টাকা হয়ে থাকে কেন ,পিলে চমকানো সত্যটি জানুন

এদেশে বৃটিশদের শাষনের সময়কালে এই পিলারগুলো ফ্রিকুয়েন্সি অনুযায়ী একটি থেকে আরেকটির দুরত্ব মেপে মাটির নীচে পুতে রাখা হয়েছিলো। যেগুলোর মধ্যে পিতল, তামা, লোহা, টাইটেনিয়মসহ ধাতব চুম্বক সমন্বয়ে গঠিত হওয়ার কারনে বজ্রপাত হবার সময়ে ইলেকট্রিক চার্য তৈরী হয় সেটি সরাসরি এই পিলারগুলো এবজর্ভ করে আর্থিংএর কাজ করতো।

এতে বজ্রপাত হতো কিন্তু মানুষ মারা যেতোনা। অসাধু কিছু লোক এই পিলারগুলো অনেক দামে বিক্রি করা যায় এরকম গুযব এর কারনে দেশের বিভিন্ন যায়গা থেকে এগলো তুলে ফেলেছে। কিছু লোক এগলোকে সিমান্ত পিলার নামে আক্ষায়িত করে এটি মহামুল্যবান বলে অপপ্রচারের কারনে খুজে খুঁজে এগুলোকে বের করে চুরি করে নিয়ে গেছে।

ইন্ডিয়া বাংলাদেশ সিমান্ত এলাকাতে প্রাথমিক ভাবে কিছু পাওয়ার কারনে একে সিমান্ত পিলার ও বলা শুরু হয় আর এর মধ্যে থাকা তামা পিতল, টাইটেনিয়াম জাতীয় ধাতবের সমন্বয়ে তৈরী বিদ্যুৎ সুপরিবাহি হয়ওয়াতে একে মহামুল্যবান বলে অপপ্রচারের ফলে এসব পিলার চুরি হতে থাকে।

মুলত বৃটিশ শাষন আমলে বজ্রপাত থেকে বাঁচার জন্য এই প্রযুক্তির পিলার গুলো সারা দেশ জুরেই মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিল একটি নিদ্রিষ্ট দুরত্ব পর পর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে মেপে। এখন যেমন মোবাইল ফোনের টাউয়ার বসানোর সময় একটা থেকে আরেকটার দুরত্ব আর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে ম্যাপ করে বসানো হয় ।

আমাদের গ্রামের নাম ধুবরিয়া, টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানায় আমি আমার বয়সে আগে কখনও শুনিনি বজ্রপাতে আমাদের গ্রামে তেমন কাউকে মারা যেতে যেটি এখন এতটা বেরে গেছে যে মানুষ রিতিমতো চিন্তায় পরে গেছে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা দেখে।

আমাদের গ্রামে গত ৬/৭ বছর আগে এরকম তিনটি পিলারের খোঁজ পাওয়া গিয়েছিলো পরে এগলো সেখান থেকে কে বা কারা চুরি করে নিয়ে যায়।

শেষের পিলারটি চুরি হয় ২ বছর আগে। এর পর থেকেই শুধুমাত্র থানা এরিয়াতে বজ্রপাতে মারা যাওয়ার সংখ্যা ১১ জন। আমাদের গ্রামের আছে চারজন এই বছরে। এখন সবাই বুঝতে পারছে কেন বৃটিশ আমলে এগলো অকটি নিদ্রিষ্ট দুরত্বে মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিলো।

এগলো চুরি হবার পর সবাই বুঝতে পারছে কি সর্বনাশ হয়েগেছে এগলো তুলেফেলার কারনে। এরকম আরো একটি মিথ্যে প্রবাকান্ডা হচ্ছে তক্ষক নিয়ে। তক্ষক বরো সাইজের ধরতে পারলে সেটাকে নাকি অনেক টাকায় বিক্রি করা যায়। মানুষ তক্ষক ধরে ধরে নিধন করে চলেছে।

যাক সেকথা এখন বজ্রপাত রোধের জন্য দেখতে হবে সরকারি উদ্দোগে এধরনের কোন কিছু নতুন করে স্থাপন করা যায় কিনা যেটির ফলে ইলেক্ট্রিক চার্জ বা বজ্রপাতের প্রভাব যেখানে সেখানে না পরে এধরনের কিছুতে টেনে নেবে। মানুষের জীবন বাচবে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

বাংলাদেশের আকাশে দেখা যাচ্ছে গোলাপি চাঁদ

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের আকাশে দেখা মিলছে গোলাপি চাঁদের। বিশেষ রঙ্গেরবিস্তারিত পড়ুন

ট্রেনে কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের পায়ের সব আঙুল

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে রেলগেটে ট্রেনে বাম পায়ের আঙুল কাটা পড়েছে তেল,বিস্তারিত পড়ুন

সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি

প্রচণ্ড গরমে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে জনজীবন। এ অবস্থায় সারাদেশে ৩বিস্তারিত পড়ুন

  • বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, থাকতে পারে টানা ৩ দিন
  • মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস আজ
  • সংগীত শিল্পী খালিদ আর নেই
  • রাজধানীতে হাতিরপুলের আগুন নিয়ন্ত্রণে
  • কোস্ট গার্ডকে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম আর নেই
  • তিশা থেকে জয়া আহসান, কপালে বাঁকা টিপের সেলফির রহস্য কী?
  • বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়।
  • গাজায় এক দিনে নিহত আরও ১৯৩
  • বিপিএল চ্যাম্পিয়ন তামিমের ফরচুন বরিশাল
  • বেইলি রোডের ভবনটিতে রেস্তোঁরা করার অনুমোদন ছিল না: রাজউক
  • পরিচয় জানা গেছে মর্গে থাকা শিশুটির