শনিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

শিশু রাকিব হত্যা মামলার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

খুলনার শিশু রাকিবকে বর্বরোচিতভাবে হত্যার মামলায় বিচারিক আদালতের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কমিয়ে দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে দেয়া পূর্ণাঙ্গ রায় বুধবার প্রকাশ করা হয়েছে।

রায় প্রধানকারী বিচারপতিদের স্বাক্ষরিত ৩৯ পৃষ্ঠার এ পূর্ণাঙ্গ রায় আজ সুপ্রিমকোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

রাকিবকে বর্বরোচিতভাবে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় বিচারিক আদালতের দেয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশ কমিয়ে দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে গত ৪ এপ্রিল রায় ঘোষণা করেছিল হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করে। এছাড়াও দণ্ডিত আসামিদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করা হয়েছে। এ মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের ওপর গত ২৯ মার্চ উভয়পক্ষের শুনানি শেষ হয়। এরপর গত ৪ এপ্রিল ধার্য তারিখে মামলাটির রায় ঘোষণা করা হয়।

মলদ্বার দিয়ে বাতাস ঢুকিয়ে শিশু রাকিব হাওলাদারকে (১২) হত্যার ঘটনায় আনা মামলায় উভয়পক্ষকে সব ধরনের আইনি সুবিধা দিয়ে ২০১৫ সালের ৮ নভেম্বর রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে তিন আসামির মধ্যে আসামি মো. শরীফ ও তার সহযোগী মিন্টুকে মৃত্যুদণ্ড এবং অপর আসামি শরীফের মা বিউটি বেগমকে খালাস দেয়া হয়। হাইকোর্ট আজ রায়ে মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়ে রায় দেয়।

আদালতে এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জহিরুল হক ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আতিকুল হক। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী গোলাম মো. চৌধুরী আলাল।

রাষ্ট্রপক্ষ জানায়, এখন হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করা হবে।

গত ১০ জানুয়ারি রাকিব হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের শুনানি শুরু হয়। ২০১৫ সালের ১০ নভেম্বর রাকিব হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স বিচারিক আদালত থেকে হাইকোর্টে আসে। অন্য গ্যারেজে কাজ নেয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট সন্ধ্যায় নগরীর টুটপাড়া কবরখানার মোড়ের শরীফ মোটরস গ্যারেজের মালিক মো. ওমর শরীফ ও তার সহযোগী মিন্টু দোকানের ভেতরে নিয়ে শিশু রাকিবের মলদ্বারে মোটরসাইকেলের চাকায় হাওয়া দেয়ার মেশিন দিয়ে বাতাস ঢুকিয়ে দেয়। এতে রাকিবের শরীর ফুলে যায় এবং ভেতরের নাড়িভুঁড়ি ছিঁড়ে যায়। ভেতরে রক্তক্ষরণের কারণে রাকিব মারা যায়।

এ ঘটনায় রাকিবের বাবা আলম হাওলাদার তিনজনকে আসামি করে পরদিন খুলনা সদর থানায় মামলা করেন। রাকিবের মৃত্যুর খবর পেয়ে ওই দিন রাতে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে বিক্ষুব্ধ জনতা শরীফ ও মিন্টুকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। পুলিশ পরে শরীফের মাকেও গ্রেপ্তার করে। ২০১৫ সালের ২৫ আগস্ট আলোচিত এ হত্যা মামলায় অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বিকাল পৌনে ৬টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দেবীগঞ্জবিস্তারিত পড়ুন

বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ

নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরি ও শৃঙ্খলা বিধিমালার প্রকাশিত গেজেট বিষয়েবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা

জাতীয় শোক দিবস ১৫ আগস্ট। এ দিবস উপলক্ষে রাজধানীজুড়ে কঠোরবিস্তারিত পড়ুন

  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল
  • রিমান্ডে ধর্ষণের কথা ‘স্বীকার’ করলেন তুফান সরকার
  • আইনমন্ত্রীর খসড়া গ্রহণ করেনি আপিল বিভাগ
  • হলি আর্টিজানে হামলার ‘অন্যতম পরিকল্পনাকারী’ রাশেদ গ্রেপ্তার
  • হবিগঞ্জে চার শিশু হত্যা : তিনজনের ফাঁসির রায়
  • খালেদার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন
  • বিচার বিভাগকে কোনঠাসা করে দেশের মঙ্গল হয় না: প্রধান বিচারপতি