শনিবার, ডিসেম্বর ২১, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

খাবার বিতরণ করে খালেদা জিয়া অসুস্থ

পর পর তিন দিন এতিম ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করে বেশ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বিএপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এজন্য যাত্রাবাড়ী থানার বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা মামলায় রবিবার (৫ জুন) আদালতে হাজির না হওয়ায় সময়ের আবেদন করেন তার আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া।

খালেদার সময়ের আবেদনে আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া উল্লেখ করেন, বিএনরি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া তার স্বামী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে ৩০ মে থেকে ১ জুন পর্যন্ত মোট তিনদিন এতিম ও দুস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণ করেন।

তিনি পর পর তিন দিন অক্লান্ত পরিশ্রম করায় শরীরিকভাবে বেশ অসুস্থ হওয়ায় আদালতে উপস্থিত হতে পারেন নাই।তাই বেগম জিয়ার পক্ষে সময়ের আবেদন মঞ্জুর করা একান্ত আবশ্যক।অন্যথায় তিনি ক্ষতির সম্মুখীন হবেন।

ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লা তার সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য ১৮ জুলাই দিন ধার্য করেন। একইসঙ্গে তিনি মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতে বদলি করেন।

মামলায় বিএনপির চেয়ারপরসন বেগম খালেদা জিয়া, স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার, সিনিয়ার যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী, সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমানসহ ১১ জন জামিনে রয়েছেন।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবীখান সোহেল, বিএনপির নেতা বরকত উল্লাহ বুলু, আজিজুল বারী হেলা, মীর সরাফত আলী সফু, সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ ২২ জন পলাতক রয়েছেন।সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদসহ পাঁচ জন কারাগারে আছেন।

২০১৫ সালের ২৩ জানুয়ারি রাতে যাত্রাবাড়ীর কাঠেরপুল এলাকায় গ্লোরী পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাসে পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করা হয়। এতে বাসের ২৯ যাত্রী দগ্ধ হন। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হলে ১ ফেব্রুয়ারি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান নূর আলম (৬০) নামে এক যাত্রী।

ওই ঘটনায় ২৪ জানুয়ারি বিকেলে খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা করেন থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) কে এম নুরুজ্জামান। ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫/২৫ (ঘ) ধারায় দায়ের করা মামলায় পেট্রোলবোমা নিক্ষেপের পরিকল্পনাকারী হিসেবে বিএনপির ১৮ নেতার নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া পরিকল্পনা বাস্তবায়নকারী হিসেবে যাত্রাবাড়ী বিএনপির ৫০ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।

২০১৫ সালের ৬ মে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপ-পরিদর্শক (এসআই) বশির উদ্দিন ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে বিশেষ ক্ষমতা আইন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ ৩৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলায় সাক্ষী করা হয় ৮১ জনকে।

মামলার উল্লেখ্যযোগ্য আসামিরা হলেন— বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, বরকত উল্লাহ বুলু, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার মাহবুব হোসেন, শওকত মাহমুদ, বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেল, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল